পদ্মা সেতু নির্মাণে দুর্নীতির মিথ্যা গল্প সৃষ্টিকারী ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে কমিশন গঠন প্রশ্নে জারি করা রুলের ওপর শুনানিকালে হাইকোর্ট বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু আমাদের জাতীয় সম্পদ। এটা আমাদের অহংকার। এ ধরনের জাতীয় স্বার্থ ও উন্নয়নের বিরুদ্ধে যারা থাকেন, তারা জাতির শত্রু, দেশের শত্রু, তাদের চিহ্নিত করা দরকার।’
সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই মন্তব্য করেন।
শুনানিকালে আদালত প্রশ্ন তোলেন, ‘ষড়যন্ত্র না থাকলে পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন বন্ধ করলো কেন।’
পরে রুলের ওপর আরও শুনানি করতে ও আদেশের জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট।
আদালতে এদিন রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
এরআগে গতকাল রোববার পদ্মা সেতু নির্মাণে দুর্নীতির মিথ্যা গল্প সৃষ্টিকারী ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে কমিশন গঠন প্রশ্নে জারি করা রুলের ওপর শুনানির জন্য সোমবার দিন ঠিক করে দেন হাইকোর্ট।
প্রসঙ্গত, পদ্মা সেতু নির্মাণের বিপক্ষে থাকা ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে ২০১৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ইউনূসের বিচার দাবি: আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলো একাট্টা’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
একইসঙ্গে এই জাতীয় অন্যান্য দৈনিকের প্রতিবেদনেও ড. ইউনূসসহ অনেকের নাম উঠে আসে।
ওই সব প্রতিবেদন ২০১৭ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র সমন্বয়ে গঠিত তৎকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চে উপস্থাপন করা হয়।
প্রতিবেদনগুলো আমলে নিয়ে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুলসহ আদেশ দেন হাইকোর্ট।
ওই রুলে পদ্মা সেতুর দুর্নীতি নিয়ে মিথ্যা গল্প সৃষ্টিকারী ও প্রকৃত ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করার জন্য কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়।
একইসঙ্গে তাদের কেন বিচারের মুখোমুখি করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিব, আইন মন্ত্রণালয় সচিব ও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সচিব এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানকে ওই রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
সোমবার, ২৭ জুন ২০২২
পদ্মা সেতু নির্মাণে দুর্নীতির মিথ্যা গল্প সৃষ্টিকারী ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে কমিশন গঠন প্রশ্নে জারি করা রুলের ওপর শুনানিকালে হাইকোর্ট বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু আমাদের জাতীয় সম্পদ। এটা আমাদের অহংকার। এ ধরনের জাতীয় স্বার্থ ও উন্নয়নের বিরুদ্ধে যারা থাকেন, তারা জাতির শত্রু, দেশের শত্রু, তাদের চিহ্নিত করা দরকার।’
সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই মন্তব্য করেন।
শুনানিকালে আদালত প্রশ্ন তোলেন, ‘ষড়যন্ত্র না থাকলে পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন বন্ধ করলো কেন।’
পরে রুলের ওপর আরও শুনানি করতে ও আদেশের জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট।
আদালতে এদিন রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।
এরআগে গতকাল রোববার পদ্মা সেতু নির্মাণে দুর্নীতির মিথ্যা গল্প সৃষ্টিকারী ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে কমিশন গঠন প্রশ্নে জারি করা রুলের ওপর শুনানির জন্য সোমবার দিন ঠিক করে দেন হাইকোর্ট।
প্রসঙ্গত, পদ্মা সেতু নির্মাণের বিপক্ষে থাকা ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে ২০১৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ইউনূসের বিচার দাবি: আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলো একাট্টা’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
একইসঙ্গে এই জাতীয় অন্যান্য দৈনিকের প্রতিবেদনেও ড. ইউনূসসহ অনেকের নাম উঠে আসে।
ওই সব প্রতিবেদন ২০১৭ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র সমন্বয়ে গঠিত তৎকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চে উপস্থাপন করা হয়।
প্রতিবেদনগুলো আমলে নিয়ে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুলসহ আদেশ দেন হাইকোর্ট।
ওই রুলে পদ্মা সেতুর দুর্নীতি নিয়ে মিথ্যা গল্প সৃষ্টিকারী ও প্রকৃত ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করার জন্য কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়।
একইসঙ্গে তাদের কেন বিচারের মুখোমুখি করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিব, আইন মন্ত্রণালয় সচিব ও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সচিব এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানকে ওই রুলের জবাব দিতে বলা হয়।