গলা টিপে শিশু হত্যা
নওগাঁ’র আত্রাই উপজেলার শ্রীধর গুড়নই গ্রামে নিখোজ হওয়ার ২০ দিন পরআত্রাই নদীতে বিশেষভাবে পুঁতে রাখা মাদ্রাসা ছাত্র ৬ বছরবয়সের শিশু ইব্রাহীমের লাশ উদ্ধার করেছে নওগাঁ জেলা পুলিশ। সেই সাথেশিশুটিকেত হত্যার দায়ে ঐ গ্রামের আব্দুল জলিল সোনারের ছেলে বুলবুলসোনারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নওগাঁ’র পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হকের নেতৃত্বে নওগাঁ জেলা পুলিশের একটি চৌকস টীমবৃহষ্পতিবার ভোর রাতে এলাকার লোকজনদের সাথে নিয়ে নদী থেকেইব্রাহীমের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুলহক গত বৃহষ্পতিবার বিকেল ৪টায় পুলিশ সুপারের মিলনায়তনেআয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য প্রদান করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, শ্রীধর গুড়নই গ্রামের জনৈক হযরত আলীর ছেলে ৬ বছর বয়সের মাদ্রাসা ছাত্র ইব্রাহীম নিখোঁজহয়। অনেক খুজে তাকে পাওয়া যাচ্ছিলনা। পরদিন ১১ নভেম্বর আত্রাই থানায়একটি জিডি দায়ের করা হয়। জিডি’র সুত্র ধরে পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে তদন্তশুরু করে। এরই এক পর্যায়ে ২৬ নভেম্বর রাত ১০টায় ইব্রাহীমের পিতারমোব্ইালে ফোন করে ৬ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবী করা হয়। এ ছাড়াও একটিসীমকার্ডসহ নতুন মোবাইল সেট জনৈক বাবুর দোকানের সামনেচুল্রা ভিতরে রেখে আসতে বলে। এসব বিশ্লেষন করে এবং প্রযক্তির মাধ্যমেপিুলিশ নিশ্চিত মহয় যে এসব কাজ ঐ গ্রামের আব্দুল জলিল সোনারেরছেলে মুদি দোকানদার বুলবুল সোনর করছে। নিশ্চিত হওয়ার পর পুলিশ ২৭নভেম্বর বুলবুলকে গ্রেফতার করে ১০ মদিনের রিমান্ডে নেয়া হয়।জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত বুলবুল সোনারের জবানবন্দীর উদ্ধৃতিদিয়ে পুলিশ সুপার জানিয়েছেন শিশুটিকে হত্যা করে প্রথমে ছাইয়েরস্তুপে রাখা হয়। পরবর্তীতে ১৭/১৮ নভেম্বর সেখান থেকে শিশুটির লাশবালতিতে করে নদীর মধ্যে পুতে রাখা হয় এবং সিমেন্টের স্ল্যাব দিয়ে চাপাদিয়ে রাখা হয়। তিনি জানান, গত ১০ নভেম্বর শ্রীধর গুড়নই গ্রামের হযরত আরীর একমাত্রপুত্র উক্ত ইব্রাহীম নিখোজ হয়। পরবর্তীতে বিশেষ কৌশল অবলম্বন করেইব্যাহীমের পিতার নিকট থেকে ৬লক্ষ টাকা মুক্তিপন দাবী করে। পুলিশ বিভিন্ন সোর্স ও প্রযুক্তির মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে গত ২৭ নভেম্বরপুরিশ বুলবুলকে গ্রেফতার করে। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায় শিশুটিকে হত্য করার কথা স্বীকার করে ।
গলা টিপে শিশু হত্যা
শুক্রবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২২
নওগাঁ’র আত্রাই উপজেলার শ্রীধর গুড়নই গ্রামে নিখোজ হওয়ার ২০ দিন পরআত্রাই নদীতে বিশেষভাবে পুঁতে রাখা মাদ্রাসা ছাত্র ৬ বছরবয়সের শিশু ইব্রাহীমের লাশ উদ্ধার করেছে নওগাঁ জেলা পুলিশ। সেই সাথেশিশুটিকেত হত্যার দায়ে ঐ গ্রামের আব্দুল জলিল সোনারের ছেলে বুলবুলসোনারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নওগাঁ’র পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হকের নেতৃত্বে নওগাঁ জেলা পুলিশের একটি চৌকস টীমবৃহষ্পতিবার ভোর রাতে এলাকার লোকজনদের সাথে নিয়ে নদী থেকেইব্রাহীমের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুলহক গত বৃহষ্পতিবার বিকেল ৪টায় পুলিশ সুপারের মিলনায়তনেআয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য প্রদান করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, শ্রীধর গুড়নই গ্রামের জনৈক হযরত আলীর ছেলে ৬ বছর বয়সের মাদ্রাসা ছাত্র ইব্রাহীম নিখোঁজহয়। অনেক খুজে তাকে পাওয়া যাচ্ছিলনা। পরদিন ১১ নভেম্বর আত্রাই থানায়একটি জিডি দায়ের করা হয়। জিডি’র সুত্র ধরে পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে তদন্তশুরু করে। এরই এক পর্যায়ে ২৬ নভেম্বর রাত ১০টায় ইব্রাহীমের পিতারমোব্ইালে ফোন করে ৬ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবী করা হয়। এ ছাড়াও একটিসীমকার্ডসহ নতুন মোবাইল সেট জনৈক বাবুর দোকানের সামনেচুল্রা ভিতরে রেখে আসতে বলে। এসব বিশ্লেষন করে এবং প্রযক্তির মাধ্যমেপিুলিশ নিশ্চিত মহয় যে এসব কাজ ঐ গ্রামের আব্দুল জলিল সোনারেরছেলে মুদি দোকানদার বুলবুল সোনর করছে। নিশ্চিত হওয়ার পর পুলিশ ২৭নভেম্বর বুলবুলকে গ্রেফতার করে ১০ মদিনের রিমান্ডে নেয়া হয়।জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত বুলবুল সোনারের জবানবন্দীর উদ্ধৃতিদিয়ে পুলিশ সুপার জানিয়েছেন শিশুটিকে হত্যা করে প্রথমে ছাইয়েরস্তুপে রাখা হয়। পরবর্তীতে ১৭/১৮ নভেম্বর সেখান থেকে শিশুটির লাশবালতিতে করে নদীর মধ্যে পুতে রাখা হয় এবং সিমেন্টের স্ল্যাব দিয়ে চাপাদিয়ে রাখা হয়। তিনি জানান, গত ১০ নভেম্বর শ্রীধর গুড়নই গ্রামের হযরত আরীর একমাত্রপুত্র উক্ত ইব্রাহীম নিখোজ হয়। পরবর্তীতে বিশেষ কৌশল অবলম্বন করেইব্যাহীমের পিতার নিকট থেকে ৬লক্ষ টাকা মুক্তিপন দাবী করে। পুলিশ বিভিন্ন সোর্স ও প্রযুক্তির মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে গত ২৭ নভেম্বরপুরিশ বুলবুলকে গ্রেফতার করে। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায় শিশুটিকে হত্য করার কথা স্বীকার করে ।