নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় এক তরুণের বিরুদ্ধে চার বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে৷ এই ঘটনায় শুক্রবার সন্ধ্যায় ফতুল্লা মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী শিশুটির মা৷
শিশু ধর্ষণে অভিযুক্ত তরুণের নাম ছোটন (১৯)৷ তিনি ফতুল্লার দক্ষিণ শেয়ারচর এলাকার টিটু মিয়ার ছেলে৷
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মোহসীন৷ তিনি বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিশুটির মা থানায় অভিযোগ করেছেন৷ তদন্তের জন্য পুলিশকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে৷ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য শিশুটিকেও হাসপাতালে পাঠানোর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন৷’
ভুক্তভোগী শিশুর মা বলেন, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আনুমানিক সাড়ে চারটার দিকে তিনি মেয়েকে নিয়ে বাড়ির পাশের দোকানে যান৷ সেখান থেকে অভিযুক্ত আসামির শিশু ভাতিজির সাথে দেখা হলে বাদীর মেয়ে তার সাথে খেলতে যায়৷ কৌশলে অভিযুক্ত ছোটন তার ভাতিজিকে ঘর থেকে বের করে দিয়ে বাদীর শিশুকে ধর্ষণ করে৷
ভুক্তভোগীর মা বলেন, ‘আমি দোকান থেকে মেয়ের খোঁজ করতে গিয়ে ছোটনের বাসায় গিয়ে দরজা বন্ধ দেখতে পাই৷ দরজা ধাক্কালেও কেউ খোলে নাই৷ কিছুক্ষণ পর ছোটন দরজা খুললে সেখান থেকে বেরিয়ে আসে আমার মেয়ে৷ তখন ছোটন বলে সে বাথরুমে ছিল৷ তখনই আমার সন্দেহ হয়৷ পরে আমার ঘরে গেলে মেয়ে তলপেটে ব্যথার কথা বললে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই৷’
এই ঘটনা নিয়ে অভিযুক্তের পরিবারের লোকজনের সাথে কথা বলতে গেলে তারা স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় মাম না করতে হুমকি দেন বলেও অভিযোগ করেন বাদী৷ তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ের ঘটনায় আমি দিশেহারা হইয়া গেছি৷ কোন মা তো এই ঘটনার পর আর ঠিক থাকে না৷ আমার স্বামী একজন গার্মেন্টস কর্মী৷ আমরা গরীব মানুষ, ন্যায্য বিচারটা চাই৷’
শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৩
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় এক তরুণের বিরুদ্ধে চার বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে৷ এই ঘটনায় শুক্রবার সন্ধ্যায় ফতুল্লা মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী শিশুটির মা৷
শিশু ধর্ষণে অভিযুক্ত তরুণের নাম ছোটন (১৯)৷ তিনি ফতুল্লার দক্ষিণ শেয়ারচর এলাকার টিটু মিয়ার ছেলে৷
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মোহসীন৷ তিনি বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিশুটির মা থানায় অভিযোগ করেছেন৷ তদন্তের জন্য পুলিশকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে৷ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য শিশুটিকেও হাসপাতালে পাঠানোর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন৷’
ভুক্তভোগী শিশুর মা বলেন, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে আনুমানিক সাড়ে চারটার দিকে তিনি মেয়েকে নিয়ে বাড়ির পাশের দোকানে যান৷ সেখান থেকে অভিযুক্ত আসামির শিশু ভাতিজির সাথে দেখা হলে বাদীর মেয়ে তার সাথে খেলতে যায়৷ কৌশলে অভিযুক্ত ছোটন তার ভাতিজিকে ঘর থেকে বের করে দিয়ে বাদীর শিশুকে ধর্ষণ করে৷
ভুক্তভোগীর মা বলেন, ‘আমি দোকান থেকে মেয়ের খোঁজ করতে গিয়ে ছোটনের বাসায় গিয়ে দরজা বন্ধ দেখতে পাই৷ দরজা ধাক্কালেও কেউ খোলে নাই৷ কিছুক্ষণ পর ছোটন দরজা খুললে সেখান থেকে বেরিয়ে আসে আমার মেয়ে৷ তখন ছোটন বলে সে বাথরুমে ছিল৷ তখনই আমার সন্দেহ হয়৷ পরে আমার ঘরে গেলে মেয়ে তলপেটে ব্যথার কথা বললে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই৷’
এই ঘটনা নিয়ে অভিযুক্তের পরিবারের লোকজনের সাথে কথা বলতে গেলে তারা স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় মাম না করতে হুমকি দেন বলেও অভিযোগ করেন বাদী৷ তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ের ঘটনায় আমি দিশেহারা হইয়া গেছি৷ কোন মা তো এই ঘটনার পর আর ঠিক থাকে না৷ আমার স্বামী একজন গার্মেন্টস কর্মী৷ আমরা গরীব মানুষ, ন্যায্য বিচারটা চাই৷’