বগুড়া শহরের ভাটকান্দি এলাকায় ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টু নামে এক ব্যাক্তিকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামী কিলার আব্দুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। লালমনিরহাট জেলা শহরের খাতাপাড়া বাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর র্যাব ১৩ এর মিডিয়া শাখার সিনিয়র সহকারী পরিচালক ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাহমুদ বশির আহাম্মেদ। কিলার আব্দুর রহমানের বাড়ি বগুড়া শহরের ভাটকানি দািক্ষনপাড়া মহল্লায়। তার বাবার নাম ইউসুফ আলী।
র্যাব জানায় গত বছর ২০২২ইং সালের ৩ সেপ্টেম্বর বগুড়া পৌর এলাকার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের একটি খাবার হোটেলের ভেতরে পুর্ব শত্রুতার জের ধরে ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টু (২৫) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকান্ডটি নিয়ে বগুড়া জেলায় ব্যাপক আলোড়নের সৃষ্টি হয়। র্যাব জানায় ওই দিন সকালে যুবক ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টুকে মোবাইল ফোনে নাস্তা করার কথা বলে নগরীর একটি হোটেলে ডেকে আনে কিলার আব্দুর রহমান। ঝন্টু সরল বিশ্বাসে ওই হোটেলে গেলে কিলার আব্দুর রহমান ধারালো চাকৃু দিয়ে ভিকটিম ঝন্টুকে উপযুপরি বুকে ও পিঠে কুপিয়ে হত্যা করে। খুনিরা ওয়াজেদ আলী ঝন্টুর মৃত্যু নিশ্চিত করার পর বীর দর্পে ঘটনা স্থল ত্যাগ করে চলে যায়। এ সময় ঘটনা স্থলে উপস্থিত লোকজনের আত্ম চিৎকারে আশ্বে পার্শ্বের লোকজন আয়নাল নামে এক কিলিং মিশনের সদস্যকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ্দ করে। তবে কিলার রহমান সহ অন্যান্য খুনীরা ঘটনা স্থল ত্যাগ করে চলে যায়।
এ ঘটনায় নিহত ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টুর বাবা বাদী হয়ে বগুড়া সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। যার মামলা নং-৭ তারিখ ৪/৯/২০২২ইং ধারা-৩০২/৩৪ দন্ড বিধি। এই হত্যাকান্ডের পর থেকে খুনিরা বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করে।
র্যাব ১৩ জানায় ঘটনার পর থেকে তারা গোপন সূত্রে খবর পায় মুল কিলার আব্দুর রহমান লালমনিরহাট জেলা শহরে আত্মগোপন করে আছে। এরই ধারাবাহিকতায় র্যাব-১৩, ব্যাটালিয়ন সদর, রংপুর একটি চৌকস আভিযানিক দল গোয়েন্দা নজরদারী শুরু করে। অবশেষে রোববার লালমনিরহাট জেলার সদর থানাধীন খাতাপাড়া বাজার হতে আব্দুর রহমান (২৭)কে গ্রেফতার করে।
র্যাব ১৩ রংপুরের মিডিয়া শাখার সিনিয়র সহকারী পরিচালক ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাহমুদ বশির আহাম্মেদ জানান প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, ধৃত আসামী আব্দুর রহমান স্বীকার করে যে, ভিকটিম ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টু(২৫)’কে দা, ছোড়া, চাকু দিয়ে উপর্যুপরি আঘাতের মাধ্যমে হত্যা করেছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আসামী’কে বগুড়া জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
বগুড়া শহরের ভাটকান্দি এলাকায় ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টু নামে এক ব্যাক্তিকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামী কিলার আব্দুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। লালমনিরহাট জেলা শহরের খাতাপাড়া বাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর র্যাব ১৩ এর মিডিয়া শাখার সিনিয়র সহকারী পরিচালক ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাহমুদ বশির আহাম্মেদ। কিলার আব্দুর রহমানের বাড়ি বগুড়া শহরের ভাটকানি দািক্ষনপাড়া মহল্লায়। তার বাবার নাম ইউসুফ আলী।
র্যাব জানায় গত বছর ২০২২ইং সালের ৩ সেপ্টেম্বর বগুড়া পৌর এলাকার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের একটি খাবার হোটেলের ভেতরে পুর্ব শত্রুতার জের ধরে ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টু (২৫) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকান্ডটি নিয়ে বগুড়া জেলায় ব্যাপক আলোড়নের সৃষ্টি হয়। র্যাব জানায় ওই দিন সকালে যুবক ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টুকে মোবাইল ফোনে নাস্তা করার কথা বলে নগরীর একটি হোটেলে ডেকে আনে কিলার আব্দুর রহমান। ঝন্টু সরল বিশ্বাসে ওই হোটেলে গেলে কিলার আব্দুর রহমান ধারালো চাকৃু দিয়ে ভিকটিম ঝন্টুকে উপযুপরি বুকে ও পিঠে কুপিয়ে হত্যা করে। খুনিরা ওয়াজেদ আলী ঝন্টুর মৃত্যু নিশ্চিত করার পর বীর দর্পে ঘটনা স্থল ত্যাগ করে চলে যায়। এ সময় ঘটনা স্থলে উপস্থিত লোকজনের আত্ম চিৎকারে আশ্বে পার্শ্বের লোকজন আয়নাল নামে এক কিলিং মিশনের সদস্যকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ্দ করে। তবে কিলার রহমান সহ অন্যান্য খুনীরা ঘটনা স্থল ত্যাগ করে চলে যায়।
এ ঘটনায় নিহত ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টুর বাবা বাদী হয়ে বগুড়া সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। যার মামলা নং-৭ তারিখ ৪/৯/২০২২ইং ধারা-৩০২/৩৪ দন্ড বিধি। এই হত্যাকান্ডের পর থেকে খুনিরা বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করে।
র্যাব ১৩ জানায় ঘটনার পর থেকে তারা গোপন সূত্রে খবর পায় মুল কিলার আব্দুর রহমান লালমনিরহাট জেলা শহরে আত্মগোপন করে আছে। এরই ধারাবাহিকতায় র্যাব-১৩, ব্যাটালিয়ন সদর, রংপুর একটি চৌকস আভিযানিক দল গোয়েন্দা নজরদারী শুরু করে। অবশেষে রোববার লালমনিরহাট জেলার সদর থানাধীন খাতাপাড়া বাজার হতে আব্দুর রহমান (২৭)কে গ্রেফতার করে।
র্যাব ১৩ রংপুরের মিডিয়া শাখার সিনিয়র সহকারী পরিচালক ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাহমুদ বশির আহাম্মেদ জানান প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, ধৃত আসামী আব্দুর রহমান স্বীকার করে যে, ভিকটিম ওয়াজেদ হোসেন ঝন্টু(২৫)’কে দা, ছোড়া, চাকু দিয়ে উপর্যুপরি আঘাতের মাধ্যমে হত্যা করেছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আসামী’কে বগুড়া জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।