নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের মধ্যম জিরতলী এলাকায় এক স্কুল ছাত্রীকে (১২) তুলে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। নির্যাতিতা স্কুলছাত্রী বর্তমানে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার এ ঘটনায় বেগমগঞ্জ থানায় নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। এর আগে,বুধবার দুপুরে বেগম গন্জ উপজেলার জিরতলী ইউনিয়নের মধ্যম জিরতলীতে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগীর পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী স্থানীয় একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। বুধবার সকালের দিকে তাদের প্রতিবেশী নুর নবীর ছেলে শামছু উদ্দিন (৩০) ভিকটিমের পরিবারের মুঠোফোনে কল করে। ওই সময় ভিকটিম ফোন রিসিভ করলে সে তাকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। বেলা ১২ টার দিকে বাড়ির সামনের দোকানে কেনাকাটা করতে যায় ভিকটিম। সেখান থেকে শামছু উদ্দিন তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে,পার্শ্ববর্তী একটি কবরস্থানে ধর্ষণ করে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে যায়।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় নারীও শিশু নির্যাতন ধমন আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। এর আগে বার বার পুলিশকে ঘটনা জানালেও পুলিশ সময় ক্ষেপন করায় ধর্ষক পালিয়ে যায় বলে এলাকা বাসী অভিযোগ করেছেন।
বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের মধ্যম জিরতলী এলাকায় এক স্কুল ছাত্রীকে (১২) তুলে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। নির্যাতিতা স্কুলছাত্রী বর্তমানে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার এ ঘটনায় বেগমগঞ্জ থানায় নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। এর আগে,বুধবার দুপুরে বেগম গন্জ উপজেলার জিরতলী ইউনিয়নের মধ্যম জিরতলীতে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগীর পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী স্থানীয় একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। বুধবার সকালের দিকে তাদের প্রতিবেশী নুর নবীর ছেলে শামছু উদ্দিন (৩০) ভিকটিমের পরিবারের মুঠোফোনে কল করে। ওই সময় ভিকটিম ফোন রিসিভ করলে সে তাকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। বেলা ১২ টার দিকে বাড়ির সামনের দোকানে কেনাকাটা করতে যায় ভিকটিম। সেখান থেকে শামছু উদ্দিন তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে,পার্শ্ববর্তী একটি কবরস্থানে ধর্ষণ করে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে যায়।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় নারীও শিশু নির্যাতন ধমন আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। এর আগে বার বার পুলিশকে ঘটনা জানালেও পুলিশ সময় ক্ষেপন করায় ধর্ষক পালিয়ে যায় বলে এলাকা বাসী অভিযোগ করেছেন।