কক্সবাজার শহরে ২০ হাজার ইয়াবাসহ এপিবিএন পুলিশের এক কর্মকর্তাকে সস্ত্রীক আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
শুক্রবার (১৯ মে) সোয়া ১০ টায় কক্সবাজার শহরের কলাতলী মোড় এলাকার গ্রীণ লাইন পরিবহন সার্ভিসের কাউন্টারে এ অভিযান চালানো হয় বলে জানান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর টেকনাফ আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-পরিদর্শক (এসআই) তুন্তু মনি চাকমা।
আটকরা হলেন রেজাউল করিম (৪৭) সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের সমেশপুর মন্ডলবাড়ী এলাকার মৃত আলতাফ হোসেনের ছেলে এবং তার স্ত্রী মলিনা পাশা (৪৪)।
রেজাউল করিম টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের আলিখালী রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের এপিবিএন পুলিশ ক্যাম্পে উপ-পরিদর্শক (এসআই) পদে কর্মরত।
এসআই তুন্তু মনি বলেন, গেল শুক্রবার রাতে টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) এক সদস্য মাদকের একটি চালান নিয়ে পরিবহন যোগে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার খবর পায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি বিশেষ দল সন্দেহজনক এপিবিএন পুলিশ সদস্যের গতিবিধি নজরদারি অব্যাহত রাখে।
এক পর্যায়ে রাত সোয়া ১০ টায় কক্সবাজার শহরের কলাতলী মোড় এলাকার গ্রীণ লাইন পরিবহন সার্ভিসের কাউন্টারে রেজাউলকে সস্ত্রীক অবস্থানের খবর পায়। এতে অভিযান চালিয়ে বাস কাউন্টার থেকে দুইজনকে আটক করা হয়। এসময় তাদের সাথে রাখা তালাবদ্ধ ব্যাগ খুলে পাওয়া যায় ২০ হাজার ইয়াবা ও একটি ওয়াকিটকি।
মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের এ কর্মকর্তা বলেন, আটক ব্যক্তি এপিবিএন পুলিশের সদস্য কিনা তা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে এপিবিএন পুলিশের সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ১৬ এপিবিএন এর অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) ড. হাসান বারী নুর এর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও কোন ধরণের সাড়া দেননি।
তবে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের আলিখালী রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এপিবিএন পুলিশ ক্যাম্পের উপ-পরিদর্শক পদবী এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ইয়াবাসহ সস্ত্রীক আটক ব্যক্তি এপিবিএন পুলিশের সদস্য।
আটকদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে কক্সবাজার সদর থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান এসআ তুন্তু মনি চাকমা।
শনিবার, ২০ মে ২০২৩
কক্সবাজার শহরে ২০ হাজার ইয়াবাসহ এপিবিএন পুলিশের এক কর্মকর্তাকে সস্ত্রীক আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
শুক্রবার (১৯ মে) সোয়া ১০ টায় কক্সবাজার শহরের কলাতলী মোড় এলাকার গ্রীণ লাইন পরিবহন সার্ভিসের কাউন্টারে এ অভিযান চালানো হয় বলে জানান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর টেকনাফ আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-পরিদর্শক (এসআই) তুন্তু মনি চাকমা।
আটকরা হলেন রেজাউল করিম (৪৭) সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের সমেশপুর মন্ডলবাড়ী এলাকার মৃত আলতাফ হোসেনের ছেলে এবং তার স্ত্রী মলিনা পাশা (৪৪)।
রেজাউল করিম টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের আলিখালী রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের এপিবিএন পুলিশ ক্যাম্পে উপ-পরিদর্শক (এসআই) পদে কর্মরত।
এসআই তুন্তু মনি বলেন, গেল শুক্রবার রাতে টেকনাফের রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) এক সদস্য মাদকের একটি চালান নিয়ে পরিবহন যোগে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার খবর পায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি বিশেষ দল সন্দেহজনক এপিবিএন পুলিশ সদস্যের গতিবিধি নজরদারি অব্যাহত রাখে।
এক পর্যায়ে রাত সোয়া ১০ টায় কক্সবাজার শহরের কলাতলী মোড় এলাকার গ্রীণ লাইন পরিবহন সার্ভিসের কাউন্টারে রেজাউলকে সস্ত্রীক অবস্থানের খবর পায়। এতে অভিযান চালিয়ে বাস কাউন্টার থেকে দুইজনকে আটক করা হয়। এসময় তাদের সাথে রাখা তালাবদ্ধ ব্যাগ খুলে পাওয়া যায় ২০ হাজার ইয়াবা ও একটি ওয়াকিটকি।
মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের এ কর্মকর্তা বলেন, আটক ব্যক্তি এপিবিএন পুলিশের সদস্য কিনা তা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে এপিবিএন পুলিশের সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ১৬ এপিবিএন এর অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) ড. হাসান বারী নুর এর মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও কোন ধরণের সাড়া দেননি।
তবে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের আলিখালী রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এপিবিএন পুলিশ ক্যাম্পের উপ-পরিদর্শক পদবী এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ইয়াবাসহ সস্ত্রীক আটক ব্যক্তি এপিবিএন পুলিশের সদস্য।
আটকদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে কক্সবাজার সদর থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান এসআ তুন্তু মনি চাকমা।