জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল না করার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে আদালত। এর মাধ্যমে এই মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়েছে।
আজ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালত আসামি পক্ষের অব্যাহতির আবেদন নামঞ্জুর করে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেয়। একই সঙ্গে আগামী ১০ জুলাই সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ।
২০১৯ সালের ২৫ ডিসেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন দুদকের ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এই মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের আদেশ অনুযায়ী সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় মামলাটি করা হয় বলে মামলার এজাহারে বলা হয়েছে। মামলার তদন্ত শেষে ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, চট্টগ্রামের সীতাকু- উপজেলার দক্ষিণ ভাটিয়ারির বাসিন্দা আসলাম চৌধুরী ও তার স্ত্রী নাজনীল চৌধুরীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু হয়। অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে দুদকের উপ-পরিচালক ঋত্বিক সাহা ২০১৯ সালের ১৩ মে আসলাম চৌধুরী ও তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের নামে-বেনামে থাকা সম্পদ অর্জনের তথ্য দুদকে দাখিলের জন্য নোটিশ দেন।
আসলাম চৌধুরী কারাবন্দি থাকায় কারাগারেও নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশ পেয়ে তিন মাস সময় চেয়ে আবেদন করেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমে ২১ কর্মদিবস, এরপর আরও ১৫ কর্মদিবস সময় দেয় দুদক। কিন্তু তিনি ওই সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে তিন মাস সময় চেয়ে ফের আবেদন করেন। সময় বৃদ্ধির সুযোগ নেই জানিয়ে তাকে নোটিশ দেওয়ার পরও তিনি সম্পদ বিবরণী দুদকে দাখিল করেননি।
বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল না করার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে আদালত। এর মাধ্যমে এই মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়েছে।
আজ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের আদালত আসামি পক্ষের অব্যাহতির আবেদন নামঞ্জুর করে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেয়। একই সঙ্গে আগামী ১০ জুলাই সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ।
২০১৯ সালের ২৫ ডিসেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন দুদকের ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এই মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের আদেশ অনুযায়ী সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় মামলাটি করা হয় বলে মামলার এজাহারে বলা হয়েছে। মামলার তদন্ত শেষে ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।
মামলার এজাহারে বলা হয়, চট্টগ্রামের সীতাকু- উপজেলার দক্ষিণ ভাটিয়ারির বাসিন্দা আসলাম চৌধুরী ও তার স্ত্রী নাজনীল চৌধুরীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু হয়। অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে দুদকের উপ-পরিচালক ঋত্বিক সাহা ২০১৯ সালের ১৩ মে আসলাম চৌধুরী ও তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের নামে-বেনামে থাকা সম্পদ অর্জনের তথ্য দুদকে দাখিলের জন্য নোটিশ দেন।
আসলাম চৌধুরী কারাবন্দি থাকায় কারাগারেও নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশ পেয়ে তিন মাস সময় চেয়ে আবেদন করেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমে ২১ কর্মদিবস, এরপর আরও ১৫ কর্মদিবস সময় দেয় দুদক। কিন্তু তিনি ওই সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে তিন মাস সময় চেয়ে ফের আবেদন করেন। সময় বৃদ্ধির সুযোগ নেই জানিয়ে তাকে নোটিশ দেওয়ার পরও তিনি সম্পদ বিবরণী দুদকে দাখিল করেননি।