আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আনার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। মাধ্যমিকে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগগুলো আবারও চালু করা হবে, এবং মূল্যায়ন পদ্ধতি অনেকটাই জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ এর মতো করা হবে।
রবিবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব রহিমা আক্তার স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পরিপত্রে বলা হয়েছে, জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২২ বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে তা বাতিল করা হচ্ছে। শিক্ষকদের প্রস্তুতির ঘাটতি, পাঠ্যবিষয়বস্তু ও মূল্যায়ন পদ্ধতির অস্পষ্টতা, এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার অভাবকে এ পরিবর্তনের মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০২৪ সাল থেকে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়া হবে এবং আগামী বছর থেকে পাঠ্যবইয়ে পরিবর্তন আসবে। ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় পুনরায় বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগগুলো বহাল রাখা হবে।
এছাড়া, প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবইগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিকতা রেখে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যবইগুলোও সংশোধন ও পরিমার্জন করা হবে। ২০২৭ সালে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে যাওয়া শিক্ষার্থীদের ২০১২ সালের জাতীয় শিক্ষাক্রমের আলোকে সংশোধিত পাঠ্যবই প্রদান করা হবে।
২০২৬ সাল থেকে নতুন শিক্ষাক্রম পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যকর হবে বলে পরিপত্রে জানানো হয়েছে।
সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আনার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। মাধ্যমিকে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগগুলো আবারও চালু করা হবে, এবং মূল্যায়ন পদ্ধতি অনেকটাই জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ এর মতো করা হবে।
রবিবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব রহিমা আক্তার স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পরিপত্রে বলা হয়েছে, জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২২ বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে তা বাতিল করা হচ্ছে। শিক্ষকদের প্রস্তুতির ঘাটতি, পাঠ্যবিষয়বস্তু ও মূল্যায়ন পদ্ধতির অস্পষ্টতা, এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার অভাবকে এ পরিবর্তনের মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০২৪ সাল থেকে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়া হবে এবং আগামী বছর থেকে পাঠ্যবইয়ে পরিবর্তন আসবে। ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় পুনরায় বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগগুলো বহাল রাখা হবে।
এছাড়া, প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবইগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিকতা রেখে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যবইগুলোও সংশোধন ও পরিমার্জন করা হবে। ২০২৭ সালে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে যাওয়া শিক্ষার্থীদের ২০১২ সালের জাতীয় শিক্ষাক্রমের আলোকে সংশোধিত পাঠ্যবই প্রদান করা হবে।
২০২৬ সাল থেকে নতুন শিক্ষাক্রম পূর্ণাঙ্গভাবে কার্যকর হবে বলে পরিপত্রে জানানো হয়েছে।