মানারাত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজে (এমডিআইসি) বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৬ অক্টোবর) সাংস্কৃতিক সপ্তাহের ষষ্ঠ দিনে সকাল ৮ টায় বিজ্ঞান প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
বিজ্ঞান মেলার উদ্বোধন করেন, মানারাত ট্রাস্টের সদস্য ও একাডেমিক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. মোজাম্মেল হক। এসময় মানারাত ট্রাস্টের সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক জনাব এটিএম ফজলুল হক উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞানমেলাকে কেন্দ্র করে পুরো কলেজ ক্যাম্পাস সাজসাজ রবে মুখর হয়ে ওঠে। ক্ষুদে-বিজ্ঞানীরা তাদের উদ্ভাবিত চমৎকার সব বিজ্ঞানপ্রকল্প প্রদর্শনীতে উপস্থাপন করে। প্রকল্পের কোনো কোনোটিতে পাওয়া যায় শিক্ষার্থীদের উচ্চমানের সৃজনশীলতার স্বাক্ষর।
সপ্তম শ্রেণির ইফতেখার নামের এক শিক্ষার্থী হাইড্রোপাওয়ার প্রজেক্টের বিষয়ে বর্ণনা দিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জ্বালানি সংকট নিরসনে আমাদের এমন প্রজেক্ট বেশ কার্যকরী হবে বলে আমরা আশাবাদী। তাছাড়া, অন্যান্য শিক্ষার্থীদের নজরকাড়া সব প্রকল্প বিশেষ করে স্মার্ট ব্রিজ, স্মার্ট গ্রীন সিটি, মুন ক্রাফ্ট ফ্রম বাংলাদেশ, গ্লোবাল ওয়ার্মিং, ভয়েস অটোমেটেড হুইলচেয়ার, ট্রাফিক টার্বাইন, স্পীড ব্রেকারের গতি নিরোধক চাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন অতিথি ও দর্শনার্থীদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
বিজ্ঞান মেলার প্রদর্শনী দেখে দর্শণার্থীরা বলেন, এ ধরনের প্রকল্প যারা বানিয়েছে, উপযুক্ত পরিবেশ পেলে ভবিষ্যতে যে তারা বিজ্ঞান গবেষণায় মৌলিকত্বের স্বাক্ষর রাখবে।
অনুষ্ঠানে মানারাত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এস এম মাহ্বুব উল আলম বলেন, আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্ভাবন ও চেষ্টার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। শুধু পাঠ্য বই নয় বরং বইয়ের বাইরের বিচিত্র বিষয় নিয়েও উদ্ভাবনী চিন্তা করতে হবে। তোমরা আজকের ক্ষুদে বিজ্ঞানী কিন্তু আগামীর সম্ভাবনা৷ আগামীর প্রযুক্তিনির্ভর পৃথিবীকে তোমরাই নেতৃত্ব দেবে। আমাদের শিক্ষার্থীরা নিশ্চিতভাবে আগামী দিনে নাসা, গুগল এবং মাইক্রোফটে কাজের সুযোগ পাবে।
কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. হাবিবুর রহমান আকন্দ এবং অধ্যাপক তাহমীনা ইয়াসমীন, জীববিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শায়লা আক্তার এবং পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের সিনিয়র প্রভাষক শরীয়তুল্লাহ আকন্দের তত্ত্ববধানে আয়োজিত এ মেলায় তৃতীয় শ্রেণি থেকে এ-লেভেল পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। পাঁচটি গ্রুপে মোট ২৯২ টি প্রজেক্ট মেলায় অংশ নেয়। বিজ্ঞানমেলায় অভিনব ও বাস্তবমুখী প্রজেক্টসমূহকে পুরস্কৃত করা হয়।
রোববার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪
মানারাত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজে (এমডিআইসি) বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৬ অক্টোবর) সাংস্কৃতিক সপ্তাহের ষষ্ঠ দিনে সকাল ৮ টায় বিজ্ঞান প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
বিজ্ঞান মেলার উদ্বোধন করেন, মানারাত ট্রাস্টের সদস্য ও একাডেমিক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. মোজাম্মেল হক। এসময় মানারাত ট্রাস্টের সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক জনাব এটিএম ফজলুল হক উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞানমেলাকে কেন্দ্র করে পুরো কলেজ ক্যাম্পাস সাজসাজ রবে মুখর হয়ে ওঠে। ক্ষুদে-বিজ্ঞানীরা তাদের উদ্ভাবিত চমৎকার সব বিজ্ঞানপ্রকল্প প্রদর্শনীতে উপস্থাপন করে। প্রকল্পের কোনো কোনোটিতে পাওয়া যায় শিক্ষার্থীদের উচ্চমানের সৃজনশীলতার স্বাক্ষর।
সপ্তম শ্রেণির ইফতেখার নামের এক শিক্ষার্থী হাইড্রোপাওয়ার প্রজেক্টের বিষয়ে বর্ণনা দিয়ে বলেন, বাংলাদেশে জ্বালানি সংকট নিরসনে আমাদের এমন প্রজেক্ট বেশ কার্যকরী হবে বলে আমরা আশাবাদী। তাছাড়া, অন্যান্য শিক্ষার্থীদের নজরকাড়া সব প্রকল্প বিশেষ করে স্মার্ট ব্রিজ, স্মার্ট গ্রীন সিটি, মুন ক্রাফ্ট ফ্রম বাংলাদেশ, গ্লোবাল ওয়ার্মিং, ভয়েস অটোমেটেড হুইলচেয়ার, ট্রাফিক টার্বাইন, স্পীড ব্রেকারের গতি নিরোধক চাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন অতিথি ও দর্শনার্থীদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
বিজ্ঞান মেলার প্রদর্শনী দেখে দর্শণার্থীরা বলেন, এ ধরনের প্রকল্প যারা বানিয়েছে, উপযুক্ত পরিবেশ পেলে ভবিষ্যতে যে তারা বিজ্ঞান গবেষণায় মৌলিকত্বের স্বাক্ষর রাখবে।
অনুষ্ঠানে মানারাত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এস এম মাহ্বুব উল আলম বলেন, আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্ভাবন ও চেষ্টার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। শুধু পাঠ্য বই নয় বরং বইয়ের বাইরের বিচিত্র বিষয় নিয়েও উদ্ভাবনী চিন্তা করতে হবে। তোমরা আজকের ক্ষুদে বিজ্ঞানী কিন্তু আগামীর সম্ভাবনা৷ আগামীর প্রযুক্তিনির্ভর পৃথিবীকে তোমরাই নেতৃত্ব দেবে। আমাদের শিক্ষার্থীরা নিশ্চিতভাবে আগামী দিনে নাসা, গুগল এবং মাইক্রোফটে কাজের সুযোগ পাবে।
কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. হাবিবুর রহমান আকন্দ এবং অধ্যাপক তাহমীনা ইয়াসমীন, জীববিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শায়লা আক্তার এবং পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের সিনিয়র প্রভাষক শরীয়তুল্লাহ আকন্দের তত্ত্ববধানে আয়োজিত এ মেলায় তৃতীয় শ্রেণি থেকে এ-লেভেল পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। পাঁচটি গ্রুপে মোট ২৯২ টি প্রজেক্ট মেলায় অংশ নেয়। বিজ্ঞানমেলায় অভিনব ও বাস্তবমুখী প্রজেক্টসমূহকে পুরস্কৃত করা হয়।