চতুর্থ প্রাইমারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (পিইডিপি৪) বাস্তবায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সাথে অনুদান চুক্তি স্বাক্ষর করেছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এ অংশীদারিত্ব। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত পরিকল্পনা কমিশন ক্যাম্পাসের এনইসি-৩ কনফারেন্স রুমে আজ বৃহস্পতিবার এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও জাইকা বাংলাদেশের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইচিগুচি তোমোহিদে।
বাংলাদেশ সরকার ১৯৯০ সাল থেকে পিইডি (প্রাইমারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট) প্রোগ্রামের মাধ্যমে দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে; এবং বিগত বছরগুলোয় আশানুরূপ ফল অর্জন করেছে। পরে, মানসম্মত শিক্ষার আওতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হলে ২০১১ সালে জাইকা সহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীরা পিইডি প্রোগ্রামে সরকারের সহযোগিতায় এগিয়ে আসে।
একটি যথার্থ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাপদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রাক-প্রাথমিক থেকে শুরু করে গ্রেড-৫ এর সকল শিক্ষার্থীর জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে পাঁচ-বছর মেয়াদী এই পিইডিপি৪ শুরু হয় । প্রকল্পটি ২০১৮ সালের জুলাইয়ে শুরু হয়ে, ২ বছরের বর্ধিত সময় সহ ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত চলবে। জাইকা বাংলাদেশে কারিগরি ও আর্থিক দুই রকম সহযোগিতাই করছে। পিইডিপি৪-এর জন্য জাইকা ৫০০ মিলিয়ন জাপানি ইয়েন (৩৭.৮ কোটি টাকা) অনুদান সহায়তা করবে। এর আগেও, পিইডিপি৪-এর জন্য ৫০০ মিলিয়ন ইয়েনের চারটি চুক্তি স্বাক্ষর করে জাইকা।
বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪
চতুর্থ প্রাইমারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (পিইডিপি৪) বাস্তবায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সাথে অনুদান চুক্তি স্বাক্ষর করেছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এ অংশীদারিত্ব। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত পরিকল্পনা কমিশন ক্যাম্পাসের এনইসি-৩ কনফারেন্স রুমে আজ বৃহস্পতিবার এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও জাইকা বাংলাদেশের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইচিগুচি তোমোহিদে।
বাংলাদেশ সরকার ১৯৯০ সাল থেকে পিইডি (প্রাইমারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট) প্রোগ্রামের মাধ্যমে দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে; এবং বিগত বছরগুলোয় আশানুরূপ ফল অর্জন করেছে। পরে, মানসম্মত শিক্ষার আওতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হলে ২০১১ সালে জাইকা সহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীরা পিইডি প্রোগ্রামে সরকারের সহযোগিতায় এগিয়ে আসে।
একটি যথার্থ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাপদ্ধতির মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রাক-প্রাথমিক থেকে শুরু করে গ্রেড-৫ এর সকল শিক্ষার্থীর জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে পাঁচ-বছর মেয়াদী এই পিইডিপি৪ শুরু হয় । প্রকল্পটি ২০১৮ সালের জুলাইয়ে শুরু হয়ে, ২ বছরের বর্ধিত সময় সহ ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত চলবে। জাইকা বাংলাদেশে কারিগরি ও আর্থিক দুই রকম সহযোগিতাই করছে। পিইডিপি৪-এর জন্য জাইকা ৫০০ মিলিয়ন জাপানি ইয়েন (৩৭.৮ কোটি টাকা) অনুদান সহায়তা করবে। এর আগেও, পিইডিপি৪-এর জন্য ৫০০ মিলিয়ন ইয়েনের চারটি চুক্তি স্বাক্ষর করে জাইকা।