দীর্ঘ এক যুগ আগে বিটিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী হয়েছিলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সঙ্গীতশিল্পী মুহিন খান। কিন্তু তার সমসাময়িক কালের অনেক শিল্পী তারই সঙ্গে বিটিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী হয়েও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠানে কিংভা বিশেষ বিশেষ দিবসে গান গাওয়ার জন্য ডাক পেলেও মুহিনের কাছে কোনো ফোন আসেনা বিটিভিতে গান গাওয়ার জন্য।
তাই মুহিন তার এই কষ্টের কথা কিংবা অভিয়োগের কথা প্রধানমন্ত্রী বরারবর সরাসরি লিখেছেন, ‘গানে বাঁচি গানে আটকে আছি...। এবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর দরখাস্ত লিখছি... আমি বাংলাদেশ টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত আধুনিক গানের কণ্ঠশিল্পী হবার দীর্ঘ একযুগ পূর্তি হয়েছে বেশ ক বছর আগে, তবে-এই একযুগেও আমাকে ডাকা হয়না, যেহুতু তালিকা অনুযায়ী বাৎসরিক অনুষ্ঠান পাবার কথা সেটাও দেয়া হয়না.... কারা এ ধরনের কাজ করতে পারেন আমার জানা দরকার এবং কিছুটা জানিও নাম প্রকাশ করবো শিগগরিই.... আমি জানতে চাই গত ১২ বছর তো ডাকলেন না ঠিক আছে, কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তির পরও যাঁরা এ ধরনের কালো তালিকা করে দেশের সংগীত ও সংস্কৃতিকে দলীয় করতে চান তাদের বলছি।
মনে রাখবেন, এই আপনাদের জন্যই বারবার এদেশের শিল্পীদের দলীয়করণ করে অবরুদ্ধ করা হয়, হচ্ছে- পুরস্কার প্রাপ্তির সময় সেই মানুষগুলোর সুন্দর চেহারা দেখেছি, আপনাদের জন্য তবুও দোয়া, আমি দরখাস্ত লিখবো এবং সেই সাথে এই কালো মানুষগুলো যেনো তাদের ভুল থেকে ফিরে আসেন সেই দোয়া করবো। তার সাথে এটাও বলবো ১০% কর কর্তন না করে সকলশিল্পীদের সম্মানী অন্তত পাঁচ গুণ বৃদ্ধি করা হোক। এই কালো বাজারি লোক থেকে সত্যি শিল্পীসমাজ মুক্ত হতে চাই।
মনে রাখবেন মানুষের হক মেরে খেলে এবং ক্ষতি করলে আপনার একদিন একই অবস্থা হবে। আমার প্রশ্ন একটাই জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তির পরও কে বা কারা এই যোগসাজশের সাথে জড়িত সেটা খতিয়ে দেখা হোক। আমি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য পিছে কথা বলার অভ্যাস নাই। আরো বলবো আমার সাথে আমার আল্লাহ্ আছে। আমার সুস্থ সংস্কৃতির ভাইবোনেরা আছেন যারা শিল্পীদের নিয়ে অন্তত দলাদলি পছন্দ করেন না। ভুল কিছু বললে ক্ষমা করবেন। আমার ভক্ত শ্রোতা জানুক কেনো আমাকে এভাবে অবরুদ্ধ করা হয়েছে।’
মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দীর্ঘ এক যুগ আগে বিটিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী হয়েছিলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সঙ্গীতশিল্পী মুহিন খান। কিন্তু তার সমসাময়িক কালের অনেক শিল্পী তারই সঙ্গে বিটিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী হয়েও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠানে কিংভা বিশেষ বিশেষ দিবসে গান গাওয়ার জন্য ডাক পেলেও মুহিনের কাছে কোনো ফোন আসেনা বিটিভিতে গান গাওয়ার জন্য।
তাই মুহিন তার এই কষ্টের কথা কিংবা অভিয়োগের কথা প্রধানমন্ত্রী বরারবর সরাসরি লিখেছেন, ‘গানে বাঁচি গানে আটকে আছি...। এবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর দরখাস্ত লিখছি... আমি বাংলাদেশ টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত আধুনিক গানের কণ্ঠশিল্পী হবার দীর্ঘ একযুগ পূর্তি হয়েছে বেশ ক বছর আগে, তবে-এই একযুগেও আমাকে ডাকা হয়না, যেহুতু তালিকা অনুযায়ী বাৎসরিক অনুষ্ঠান পাবার কথা সেটাও দেয়া হয়না.... কারা এ ধরনের কাজ করতে পারেন আমার জানা দরকার এবং কিছুটা জানিও নাম প্রকাশ করবো শিগগরিই.... আমি জানতে চাই গত ১২ বছর তো ডাকলেন না ঠিক আছে, কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তির পরও যাঁরা এ ধরনের কালো তালিকা করে দেশের সংগীত ও সংস্কৃতিকে দলীয় করতে চান তাদের বলছি।
মনে রাখবেন, এই আপনাদের জন্যই বারবার এদেশের শিল্পীদের দলীয়করণ করে অবরুদ্ধ করা হয়, হচ্ছে- পুরস্কার প্রাপ্তির সময় সেই মানুষগুলোর সুন্দর চেহারা দেখেছি, আপনাদের জন্য তবুও দোয়া, আমি দরখাস্ত লিখবো এবং সেই সাথে এই কালো মানুষগুলো যেনো তাদের ভুল থেকে ফিরে আসেন সেই দোয়া করবো। তার সাথে এটাও বলবো ১০% কর কর্তন না করে সকলশিল্পীদের সম্মানী অন্তত পাঁচ গুণ বৃদ্ধি করা হোক। এই কালো বাজারি লোক থেকে সত্যি শিল্পীসমাজ মুক্ত হতে চাই।
মনে রাখবেন মানুষের হক মেরে খেলে এবং ক্ষতি করলে আপনার একদিন একই অবস্থা হবে। আমার প্রশ্ন একটাই জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তির পরও কে বা কারা এই যোগসাজশের সাথে জড়িত সেটা খতিয়ে দেখা হোক। আমি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য পিছে কথা বলার অভ্যাস নাই। আরো বলবো আমার সাথে আমার আল্লাহ্ আছে। আমার সুস্থ সংস্কৃতির ভাইবোনেরা আছেন যারা শিল্পীদের নিয়ে অন্তত দলাদলি পছন্দ করেন না। ভুল কিছু বললে ক্ষমা করবেন। আমার ভক্ত শ্রোতা জানুক কেনো আমাকে এভাবে অবরুদ্ধ করা হয়েছে।’