সিসিমপুরের টুকটুকিকে সবাই চেনে। সিসিস্ট্রিটের পরামর্শে এই চরিত্রটি তৈরি হয়েছে বাংলাদেশ তথা সাউথ এশিয়ায়। সেই সিসিমপুরের জনপ্রিয় চরিত্র টুকটুকি। টুকটুকি হিসেবে পারফর্ম করেন এবং টুকটুকির পাপেটটি পরিচালনা করেন যিনি, তিনি বাংলাদেশের টেলিভিশন ও মঞ্চের জনপ্রিয় মানুষ সায়মা করিম। সম্প্রতি তিনি পুরস্কৃত হয়েছেন জাতীয় পর্যায় থেকে। বাংলাদেশ ন্যাশনাল সোসাইটি অব পাপেট অ্যান্ড মাপেট পুরস্কৃত করেছে সায়মা করিমকে।
পুরস্কারপ্রাপ্তির অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে সায়মা করিম বলেন, ‘টুকটুকির সঙ্গে আমার একটা আত্মার যোগ আছে। প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে এই চরিত্রটিতে আমি অভিনয় করছি। নিজের আত্মার চরিত্রটিতে পারফর্ম করার জন্য কেউ যখন পুরস্কৃত করে, তখন গর্বিত হই। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, যে কোনো ধরনের সম্মানই উৎসাহ যোগায়, জাতীয় পর্যায়ের সম্মাননা তো আরও বেশি সম্মানের, আরও বেশি অনুপ্রেরণার।
একজন অভিনেত্রী ও নির্দেশক হয়ে পাপেট এবং মাপেট নিয়ে কাজ করা প্রসঙ্গে সায়মা করিম বলেন, ‘আমি মঞ্চে কাজ করতে করতে একসময় দেখলাম মানুষের অনেক সীমাবদ্ধতা, অনেক কথাই তাকে দিয়ে বলানো যায় না। কিন্তু একটা পাপেট দিয়ে যে কোনো কথা বলানো সম্ভব। সমাজের সঙ্গতি-অসঙ্গতি, ভুল-ত্রুটি সবই একটা পাপেটকে দিয়ে তুলে ধরা সম্ভব। তাই আমি পাপেট নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হলাম।’
বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩
সিসিমপুরের টুকটুকিকে সবাই চেনে। সিসিস্ট্রিটের পরামর্শে এই চরিত্রটি তৈরি হয়েছে বাংলাদেশ তথা সাউথ এশিয়ায়। সেই সিসিমপুরের জনপ্রিয় চরিত্র টুকটুকি। টুকটুকি হিসেবে পারফর্ম করেন এবং টুকটুকির পাপেটটি পরিচালনা করেন যিনি, তিনি বাংলাদেশের টেলিভিশন ও মঞ্চের জনপ্রিয় মানুষ সায়মা করিম। সম্প্রতি তিনি পুরস্কৃত হয়েছেন জাতীয় পর্যায় থেকে। বাংলাদেশ ন্যাশনাল সোসাইটি অব পাপেট অ্যান্ড মাপেট পুরস্কৃত করেছে সায়মা করিমকে।
পুরস্কারপ্রাপ্তির অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে সায়মা করিম বলেন, ‘টুকটুকির সঙ্গে আমার একটা আত্মার যোগ আছে। প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে এই চরিত্রটিতে আমি অভিনয় করছি। নিজের আত্মার চরিত্রটিতে পারফর্ম করার জন্য কেউ যখন পুরস্কৃত করে, তখন গর্বিত হই। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, যে কোনো ধরনের সম্মানই উৎসাহ যোগায়, জাতীয় পর্যায়ের সম্মাননা তো আরও বেশি সম্মানের, আরও বেশি অনুপ্রেরণার।
একজন অভিনেত্রী ও নির্দেশক হয়ে পাপেট এবং মাপেট নিয়ে কাজ করা প্রসঙ্গে সায়মা করিম বলেন, ‘আমি মঞ্চে কাজ করতে করতে একসময় দেখলাম মানুষের অনেক সীমাবদ্ধতা, অনেক কথাই তাকে দিয়ে বলানো যায় না। কিন্তু একটা পাপেট দিয়ে যে কোনো কথা বলানো সম্ভব। সমাজের সঙ্গতি-অসঙ্গতি, ভুল-ত্রুটি সবই একটা পাপেটকে দিয়ে তুলে ধরা সম্ভব। তাই আমি পাপেট নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী হলাম।’