এ বছর বিশ্ব নাট্য দিবস সম্মাননা পলেনে নাট্যব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান। গত বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকায় জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ সম্মাননা দেয়া হয় তাকে। সম্মাননা প্রাপ্তির অনুভূতি জানিয়ে আতাউর রহমান বলনে, ‘নিজ গৃহে সম্মাননা পাওয়া অনকে বেশি আনন্দের। নাটকের মানুষজন আমার পরিবার। তাদের কাছ থেকে এই সম্মাননা পেয়ে ভীষণ ভালো লাগছে।’
প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলাদেশে যৌথভাবে বিশ্ব নাট্য দিবস পালন করেছে ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট (আইটিআই) বাংলাদেশ কন্দ্রে, গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন, পথনাটক পরিষদ ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। এ বছর বিশ্ব নাট্য দিবসের আন্তর্জাতিক বাণী দিয়েছেন সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী নরওয়রে লেখক, অনুবাদক ও নাট্যকার। এটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন অধ্যাপক আব্দুস সেলিম।
অনুষ্ঠানে পাঠ করে শোনান সঙ্গীতা চৌধুরী। জাতীয় বাণী দিয়েছেন দিনাজপুর নাট্য সমিতির অধ্যক্ষ এবং বহুরূপি নাট্য সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কাজী বোরহান উদ্দীন। অসুস্থতাজনিত কারণে তিনি অনুষ্ঠানে আসতে না পারায় তার হয়ে এটি পাঠ করে শোনান তার মেয়ে কাজী বন্যা। সম্মাননাপ্রাপ্ত আতাউর রহমানের জীবনী পাঠ করেন নাহিদ স্মৃতি।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক চন্দন রেজা। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন পথনাটক পরিষদের সভাপতি মিজানুর রহমান। অতিথি ছিলেন অধ্যাপক আব্দুস সেলিম, শিশু একাডেমির সভাপতি লাকী ইনাম এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। ১৯৬১ সালের জুন মাসে ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল
থিয়েটার ইনস্টিটিউটরে (আইটিআই) নবম কংগ্রেসে বিশ্ব থিয়েটার দিবস প্রবর্তনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। পরের বছর প্যারিসে থিয়েটার অব নেশনেস উৎসবের সূচনার দিনটি, অর্থাৎ প্রতি বছর ২৭ মার্চ বিশ্ব নাট্য দিবস উদযাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশেও নাট্যকর্মীরা দিবসটি নানা আয়োজনে পালন করে আসছে। বিশ্বের সব দেশের নাট্যকর্মীর মধ্যে ঐক্য স্থাপন, সম্প্রীতি, উদ্দীপনা সৃষ্টি এবং এর মাধ্যমে নাটকের উন্নয়ন মূলত এ দিবসটি উদযাপনের লক্ষ্য।
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
এ বছর বিশ্ব নাট্য দিবস সম্মাননা পলেনে নাট্যব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান। গত বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকায় জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ সম্মাননা দেয়া হয় তাকে। সম্মাননা প্রাপ্তির অনুভূতি জানিয়ে আতাউর রহমান বলনে, ‘নিজ গৃহে সম্মাননা পাওয়া অনকে বেশি আনন্দের। নাটকের মানুষজন আমার পরিবার। তাদের কাছ থেকে এই সম্মাননা পেয়ে ভীষণ ভালো লাগছে।’
প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলাদেশে যৌথভাবে বিশ্ব নাট্য দিবস পালন করেছে ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট (আইটিআই) বাংলাদেশ কন্দ্রে, গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন, পথনাটক পরিষদ ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। এ বছর বিশ্ব নাট্য দিবসের আন্তর্জাতিক বাণী দিয়েছেন সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী নরওয়রে লেখক, অনুবাদক ও নাট্যকার। এটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন অধ্যাপক আব্দুস সেলিম।
অনুষ্ঠানে পাঠ করে শোনান সঙ্গীতা চৌধুরী। জাতীয় বাণী দিয়েছেন দিনাজপুর নাট্য সমিতির অধ্যক্ষ এবং বহুরূপি নাট্য সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কাজী বোরহান উদ্দীন। অসুস্থতাজনিত কারণে তিনি অনুষ্ঠানে আসতে না পারায় তার হয়ে এটি পাঠ করে শোনান তার মেয়ে কাজী বন্যা। সম্মাননাপ্রাপ্ত আতাউর রহমানের জীবনী পাঠ করেন নাহিদ স্মৃতি।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক চন্দন রেজা। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন পথনাটক পরিষদের সভাপতি মিজানুর রহমান। অতিথি ছিলেন অধ্যাপক আব্দুস সেলিম, শিশু একাডেমির সভাপতি লাকী ইনাম এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। ১৯৬১ সালের জুন মাসে ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল
থিয়েটার ইনস্টিটিউটরে (আইটিআই) নবম কংগ্রেসে বিশ্ব থিয়েটার দিবস প্রবর্তনের প্রস্তাব গৃহীত হয়। পরের বছর প্যারিসে থিয়েটার অব নেশনেস উৎসবের সূচনার দিনটি, অর্থাৎ প্রতি বছর ২৭ মার্চ বিশ্ব নাট্য দিবস উদযাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশেও নাট্যকর্মীরা দিবসটি নানা আয়োজনে পালন করে আসছে। বিশ্বের সব দেশের নাট্যকর্মীর মধ্যে ঐক্য স্থাপন, সম্প্রীতি, উদ্দীপনা সৃষ্টি এবং এর মাধ্যমে নাটকের উন্নয়ন মূলত এ দিবসটি উদযাপনের লক্ষ্য।