বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরর শেষের কবিতা’ নিয়ে দুই বাংলাতেই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের নির্মাণ কাজ হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় এবার বাংলাদেশের ডাঃ শ্রেয়া সেন’র উদ্যোগে চ্যানেল আইয়ের ইউটিউব চ্যানেলে প্রচারের জন্য কবিতা আবৃত্তির পাশাপাশি ‘বনের দীঘি’ স্টুডিওর কর্ণধার ফৌজিয়া জাহানের ফটোশ্যুটের মাধ্যমে উঠে আসবে ‘শেষের কবিতা’। যাতে অমিত চরিত্রে অভিনয় করেছেন কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় এবং লাবণ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন ড. শ্রেয়া সেন।
পাশাপাশি শোভন লাল চরিত্রে অভিনয় করেছেন শাশত্ব দত্ত। ডাঃ শ্রেয়া সেন বলেন,‘ মূলত ফৌজিয়া’র সঙ্গে পরিকল্পনা করেই মূলত রবীঠাকুরের শেষের কবিতা’ উপন্যাস নিয়ে কিছু একটা করার পরিকল্পনা করি। যদিও আমি পেশাগতভাবে একজন ডাক্তার। কিন্তু তারপরও আমি আবৃত্তি, অনুবাদ-এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছে ছিলো শেষের কবিতা নিয়ে কিছু একটা করার। অবশেষে সেই স্বপ্নটা পূরণ হলো, তাও আবার পরমব্রত’র সঙ্গে। তিনি অমিত আর আমি লাবণ্য-এটা ভাবতেই ভীষণ ভালোলাগে। ধন্যবাদ আমাদের দেশের জীবন্ত কিংবদন্তী চলচ্চিত্র পরিচালক সিবি জামান স্যারের সন্তান এই প্রজেক্টের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর সি.এফ. জামানকে।’
পরমব্রত বলেন,‘ বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কটা পেশাদারী নয়, আত্নীয়তার। কারণ আমার মাসী এখানকার নাগরিক। সেই সূত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে আমার আত্নিক যোগাযোগ। এর আগে সিনেমাতে অভিনয়ের জন্য এসেছি। এবারের কাজটি একেবারেই নতুন ধরনের অভিজ্ঞতা। একটা ফটো স্টোরীতে কাজ করা। ছবির মাধ্যমে গল্প বলা। সেই নতুন প্রচেষ্টাটা যারা করেছে, সেই ফৌজিয়া এবং শ্রেয়া’র ভাবনাকে আমি সাধুবাদ জানাই। সেটাকে সমর্থন করতে এবং তাদের সঙ্গে কাজ করতেই এবার মূলত ঢাকায় আসা।’
শনিবার, ০৬ এপ্রিল ২০২৪
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরর শেষের কবিতা’ নিয়ে দুই বাংলাতেই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের নির্মাণ কাজ হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতায় এবার বাংলাদেশের ডাঃ শ্রেয়া সেন’র উদ্যোগে চ্যানেল আইয়ের ইউটিউব চ্যানেলে প্রচারের জন্য কবিতা আবৃত্তির পাশাপাশি ‘বনের দীঘি’ স্টুডিওর কর্ণধার ফৌজিয়া জাহানের ফটোশ্যুটের মাধ্যমে উঠে আসবে ‘শেষের কবিতা’। যাতে অমিত চরিত্রে অভিনয় করেছেন কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় এবং লাবণ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন ড. শ্রেয়া সেন।
পাশাপাশি শোভন লাল চরিত্রে অভিনয় করেছেন শাশত্ব দত্ত। ডাঃ শ্রেয়া সেন বলেন,‘ মূলত ফৌজিয়া’র সঙ্গে পরিকল্পনা করেই মূলত রবীঠাকুরের শেষের কবিতা’ উপন্যাস নিয়ে কিছু একটা করার পরিকল্পনা করি। যদিও আমি পেশাগতভাবে একজন ডাক্তার। কিন্তু তারপরও আমি আবৃত্তি, অনুবাদ-এসবের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছে ছিলো শেষের কবিতা নিয়ে কিছু একটা করার। অবশেষে সেই স্বপ্নটা পূরণ হলো, তাও আবার পরমব্রত’র সঙ্গে। তিনি অমিত আর আমি লাবণ্য-এটা ভাবতেই ভীষণ ভালোলাগে। ধন্যবাদ আমাদের দেশের জীবন্ত কিংবদন্তী চলচ্চিত্র পরিচালক সিবি জামান স্যারের সন্তান এই প্রজেক্টের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর সি.এফ. জামানকে।’
পরমব্রত বলেন,‘ বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কটা পেশাদারী নয়, আত্নীয়তার। কারণ আমার মাসী এখানকার নাগরিক। সেই সূত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে আমার আত্নিক যোগাযোগ। এর আগে সিনেমাতে অভিনয়ের জন্য এসেছি। এবারের কাজটি একেবারেই নতুন ধরনের অভিজ্ঞতা। একটা ফটো স্টোরীতে কাজ করা। ছবির মাধ্যমে গল্প বলা। সেই নতুন প্রচেষ্টাটা যারা করেছে, সেই ফৌজিয়া এবং শ্রেয়া’র ভাবনাকে আমি সাধুবাদ জানাই। সেটাকে সমর্থন করতে এবং তাদের সঙ্গে কাজ করতেই এবার মূলত ঢাকায় আসা।’