প্রতি বছরের মতো এবারও ঈদ আনন্দের সঙ্গে দর্শকদের জন্য বাড়তি আনন্দ নিয়ে আসছে হানিফ সংকেতের ইত্যাদি। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন, স্পন্সর করেছে কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড। ঈদের বিশেষ ইত্যাদি একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচারিত হবে ঈদের পরদিন রাত ৮ টার বাংলা সংবাদের পর। এবার ঈদের ইত্যাদি ধারণ করা হয়েছে মিরপুর শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে।
বরাবরের মতো এবারও ইত্যাদি শুরু করা হয়েছে- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ এই গানটি দিয়ে। নানা শ্রেণী-পেশার মানুষের অংশগ্রহণের ধারাবাহিকতায় এবারে এই গানটি পরিবেশন করবেন প্রখ্যাত নজরুল সংগীত শিল্পীদের সঙ্গে এই প্রজন্মের প্রায় ৩৫ জন নজরুল সংগীত শিল্পী। এছাড়া নৃত্যে-ছন্দে-আনন্দে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী একই রকম পোশাক ও রং-বেরংয়ের উপকরণ নিয়ে এই গানের চিত্রায়ণে অংশ নিয়েছে। গানটির সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদি। এবারের ঈদের ইত্যাদিতে গাইবেন এই প্রজন্মের কয়জন জনপ্রিয় শিল্পী।
শুধু প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে অনুষ্ঠান ধারণই নয়-প্রায় দুই যুগ ধরে ইত্যাদিতে বিদেশি নাগরিকদের দিয়েও আমাদের লোকজ সংস্কৃতি, বিভিন্ন গ্রামীণ খেলাধুলা, ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে নিয়মিতভাবে তুলে ধরা হচ্ছে। এর ফলে বিদেশিদের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে আমাদের সংস্কৃতি। নাচ-গান ও গ্রামীণ জীবনের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে তুখোড় অভিনয় সমৃদ্ধ এবারের পর্বের বিষয় কী? ঈদের পরদিন ইত্যাদির প্রচারের সময়ই জানা যাবে।
রয়েছে ঈদকে ঘিরে ডজনখানেক বিদ্রুপাত্বক রসালো নাট্যাংশ। দান-অনুদানে অনিয়ম, সংগীতের সেকাল-একাল-ক্রান্তিকাল, ঘুষ-অন্যায় নাকি অন্য আয়?, অপাত্র-সুপাত্র এবং বিয়ের ভালো-মন্দ ও ভূত-ভবিষ্যৎ, কাপড়ে মাপের ফাঁপরে পড়ে, প্রেমিক-প্রেমিকা নাকি স্বামী-স্ত্রী কারা সুখি?, জীবনের গল্প নিয়ে নাটকে আটক নায়কসহ বিভিন্ন বিষয়ে আরো কয়েকটি নাট্যাংশ রয়েছে।
ইত্যাদির নিয়মিত অভিনয় শিল্পীদের পাশাপাশি এসব পর্বে অভিনয় করেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় অভিনয় শিল্পীরা। ইত্যাদির শিল্প নিদের্শনা করেছেন যথারীতি মুকিমূল আনোয়ার মুকিম। পরিচালকের সহকারী হিসাবে ছিলেন রানা সরকার ও মামুন মোহাম্মদ।
সোমবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৪
প্রতি বছরের মতো এবারও ঈদ আনন্দের সঙ্গে দর্শকদের জন্য বাড়তি আনন্দ নিয়ে আসছে হানিফ সংকেতের ইত্যাদি। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন, স্পন্সর করেছে কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড। ঈদের বিশেষ ইত্যাদি একযোগে বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে প্রচারিত হবে ঈদের পরদিন রাত ৮ টার বাংলা সংবাদের পর। এবার ঈদের ইত্যাদি ধারণ করা হয়েছে মিরপুর শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে।
বরাবরের মতো এবারও ইত্যাদি শুরু করা হয়েছে- ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’ এই গানটি দিয়ে। নানা শ্রেণী-পেশার মানুষের অংশগ্রহণের ধারাবাহিকতায় এবারে এই গানটি পরিবেশন করবেন প্রখ্যাত নজরুল সংগীত শিল্পীদের সঙ্গে এই প্রজন্মের প্রায় ৩৫ জন নজরুল সংগীত শিল্পী। এছাড়া নৃত্যে-ছন্দে-আনন্দে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী একই রকম পোশাক ও রং-বেরংয়ের উপকরণ নিয়ে এই গানের চিত্রায়ণে অংশ নিয়েছে। গানটির সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদি। এবারের ঈদের ইত্যাদিতে গাইবেন এই প্রজন্মের কয়জন জনপ্রিয় শিল্পী।
শুধু প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে অনুষ্ঠান ধারণই নয়-প্রায় দুই যুগ ধরে ইত্যাদিতে বিদেশি নাগরিকদের দিয়েও আমাদের লোকজ সংস্কৃতি, বিভিন্ন গ্রামীণ খেলাধুলা, ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে নিয়মিতভাবে তুলে ধরা হচ্ছে। এর ফলে বিদেশিদের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে আমাদের সংস্কৃতি। নাচ-গান ও গ্রামীণ জীবনের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে তুখোড় অভিনয় সমৃদ্ধ এবারের পর্বের বিষয় কী? ঈদের পরদিন ইত্যাদির প্রচারের সময়ই জানা যাবে।
রয়েছে ঈদকে ঘিরে ডজনখানেক বিদ্রুপাত্বক রসালো নাট্যাংশ। দান-অনুদানে অনিয়ম, সংগীতের সেকাল-একাল-ক্রান্তিকাল, ঘুষ-অন্যায় নাকি অন্য আয়?, অপাত্র-সুপাত্র এবং বিয়ের ভালো-মন্দ ও ভূত-ভবিষ্যৎ, কাপড়ে মাপের ফাঁপরে পড়ে, প্রেমিক-প্রেমিকা নাকি স্বামী-স্ত্রী কারা সুখি?, জীবনের গল্প নিয়ে নাটকে আটক নায়কসহ বিভিন্ন বিষয়ে আরো কয়েকটি নাট্যাংশ রয়েছে।
ইত্যাদির নিয়মিত অভিনয় শিল্পীদের পাশাপাশি এসব পর্বে অভিনয় করেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় অভিনয় শিল্পীরা। ইত্যাদির শিল্প নিদের্শনা করেছেন যথারীতি মুকিমূল আনোয়ার মুকিম। পরিচালকের সহকারী হিসাবে ছিলেন রানা সরকার ও মামুন মোহাম্মদ।