ঈদে (১১ এপ্রিল) মুক্তি পাওয়া ১১ ছবির ৮টিকেই সাদরে জায়গা করে দিয়েছে স্টার সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ। কিন্তু হতাশার বিষয় এই যে, ৪ দিনের মাথায় (১৫ এপ্রিল) এর মধ্যে নেমে গেল ৩টি ছবি! কারণ সিনেমাগুলো দেখার দর্শক নেই। ছবি তিনটি হলো ফুয়াদ চৌধুরী পরিচালিত ‘মেঘনা কন্যা’, ছটকু আহমেদের ‘আহারে জীবন’ ও কাজী হায়াত পরিচালিত ‘গ্রিন কার্ড’। ১৫ এপ্রিল বিকেলে গণমাধ্যমকে তথ্যটি নিশ্চিত করেন প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ বিপণন কর্মকর্তা মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ।
সাধারণত একটি ছবি কমের পক্ষে এক সপ্তাহ চালায় প্রেক্ষাগৃহগুলো। কিন্তু সেই সময়টিও নিজেদের টিকিয়ে রাখতে পারেনি ছবিগুলো। মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা পারলে ১১টি ছবিই চালাতাম। কিন্তু সবগুলো ছবির শো-টাইম ম্যানেজ করতে পারিনি বলে সেটা সম্ভব হয়নি। এরমধ্যে যে ৮টি ছবি আমরা নিয়েছি তারমধ্যেও রয়েছে দর্শকদের বাচ-বিচার। এমন সিনেমা আছে দর্শক টিকেট পাচ্ছে না। আবার এমনও আছে যেগুলোর নির্ধারিত শো চালানোর মতো দর্শক খুঁজে পাচ্ছি না। বলতে পারেন দর্শকদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে ঈদের ৫ম দিনে এসে আমরা তিনটি ছবি ড্রপ করেছি। দর্শকরা চাইলে আবারও এই ছবিগুলো আমরা দেখাব। ফলে আমাদের হাতে আসলে কিছু নেই, সবই দর্শকদের চাহিদার ওপর নির্ভর করছে।’
ঈদের দিন থেকে এই মাল্টিপ্লেক্সের সবগুলো শাখায় এখনও চলছে হিমেল আশরাফ নির্মিত ‘রাজকুমার’, মিশুক মনির ‘দেয়ালের দেশ’, মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত ‘ওমর’, গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘কাজলরেখা’ এবং কামরুজ্জামান রোমান পরিচালিত ‘মোনা : জ্বীন ২’। এই ৫টি ছবির দর্শক কম-বেশি রয়েছে বলে জানা গেছে।
ঈদের দিন থেকে ‘মেঘনা কন্যা’ দুটি, ‘গ্রিন কার্ড’ দুটি এবং ‘আহারে জীবন’-এর তিনটি করে শো চালিয়ে আসছিল স্টার সিনেপ্লেক্স।
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
ঈদে (১১ এপ্রিল) মুক্তি পাওয়া ১১ ছবির ৮টিকেই সাদরে জায়গা করে দিয়েছে স্টার সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ। কিন্তু হতাশার বিষয় এই যে, ৪ দিনের মাথায় (১৫ এপ্রিল) এর মধ্যে নেমে গেল ৩টি ছবি! কারণ সিনেমাগুলো দেখার দর্শক নেই। ছবি তিনটি হলো ফুয়াদ চৌধুরী পরিচালিত ‘মেঘনা কন্যা’, ছটকু আহমেদের ‘আহারে জীবন’ ও কাজী হায়াত পরিচালিত ‘গ্রিন কার্ড’। ১৫ এপ্রিল বিকেলে গণমাধ্যমকে তথ্যটি নিশ্চিত করেন প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ বিপণন কর্মকর্তা মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ।
সাধারণত একটি ছবি কমের পক্ষে এক সপ্তাহ চালায় প্রেক্ষাগৃহগুলো। কিন্তু সেই সময়টিও নিজেদের টিকিয়ে রাখতে পারেনি ছবিগুলো। মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা পারলে ১১টি ছবিই চালাতাম। কিন্তু সবগুলো ছবির শো-টাইম ম্যানেজ করতে পারিনি বলে সেটা সম্ভব হয়নি। এরমধ্যে যে ৮টি ছবি আমরা নিয়েছি তারমধ্যেও রয়েছে দর্শকদের বাচ-বিচার। এমন সিনেমা আছে দর্শক টিকেট পাচ্ছে না। আবার এমনও আছে যেগুলোর নির্ধারিত শো চালানোর মতো দর্শক খুঁজে পাচ্ছি না। বলতে পারেন দর্শকদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে ঈদের ৫ম দিনে এসে আমরা তিনটি ছবি ড্রপ করেছি। দর্শকরা চাইলে আবারও এই ছবিগুলো আমরা দেখাব। ফলে আমাদের হাতে আসলে কিছু নেই, সবই দর্শকদের চাহিদার ওপর নির্ভর করছে।’
ঈদের দিন থেকে এই মাল্টিপ্লেক্সের সবগুলো শাখায় এখনও চলছে হিমেল আশরাফ নির্মিত ‘রাজকুমার’, মিশুক মনির ‘দেয়ালের দেশ’, মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত ‘ওমর’, গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘কাজলরেখা’ এবং কামরুজ্জামান রোমান পরিচালিত ‘মোনা : জ্বীন ২’। এই ৫টি ছবির দর্শক কম-বেশি রয়েছে বলে জানা গেছে।
ঈদের দিন থেকে ‘মেঘনা কন্যা’ দুটি, ‘গ্রিন কার্ড’ দুটি এবং ‘আহারে জীবন’-এর তিনটি করে শো চালিয়ে আসছিল স্টার সিনেপ্লেক্স।