এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি এখন গোটা বিশ্বের কাছে নতুন বিস্ময়, চমক কিংবা হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। হলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আন্দোলনটি হয়ে গেল এআই-কে রোধ করার লক্ষ্যে। আবার এআই প্রযুক্তি দিয়ে দেশের টিভি চ্যানেলে সংবাদ পাঠ করিয়ে সৃষ্টি করেছে চমক।
এমন সব মিশ্র প্রতিক্রিয়ার মাঝে অনেকটা নীরবেই এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি হলো বিশ্বের প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম। নামটাও সেই মাপে রাখা হলো, ‘কৃত্রিম জগত’। যাতে ৮টি বাংলা গানে কণ্ঠ দিয়েছে আইজ্যাক। যার কোনো অস্তিত্ব নেই এই দুনিয়ায়। আইজ্যাক হলো এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি একটি কণ্ঠ। আর এই গান ও অদৃশ্য কণ্ঠশিল্পীকে তৈরি করেছেন কানাডা প্রবাসী কাজী আহমেদ।
অ্যালবামটি সম্প্রতি প্রকাশ হয় স্পটিফাই, অ্যাপল মিউজিক এবং ইউটিউব মিউজিকে। কাজী আহমেদ জানান, অ্যালবামের ৮টি গানের মধ্যে ৭টির কম্পোজিশন দুই দশক আগে ইউ-টার্ন এবং অল্টারনেশন নামের দুটি ব্যান্ডের সঙ্গে করেছিলেন তিনি। জেনারেটিভ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের উদ্ভাবনী শক্তির মাধ্যমে সেই গানগুলোকে এবার বাস্তবরূপে প্রকাশ করা হয়েছে। অ্যালবামের প্রতিটি গানের কণ্ঠ এবং বাদ্যযন্ত্র এআই প্ল্যাটফর্ম ‘সুনো’ ব্যবহার করে তৈরি করেছেন কাজী।
এই প্রক্রিয়ায় গানের কথাগুলোকে একটি নির্দিষ্ট আকারে সাজানো হয়। এরপর এআই প্ল্যাটফর্ম ‘লালাল’-এর মাধ্যমে আলাদা ট্র্যাকগুলোকে সমন্বিত কম্পোজিশনে সাজান।
এই অ্যালবাম নিয়ে কাজী আহমেদ বলেন, ‘একটি সারপ্রাইজ ট্র্যাক বাদে এই অ্যালবামের বাকি গানগুলো সম্পূর্ণরূপে সুনো এআই ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি কণ্ঠ, সুর, বাদ্যযন্ত্র এআই প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
এই প্রক্রিয়া আমার মতো নতুনদের সৃজনশীলতাকে ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করবে বলে আমি মনে করি।’ অ্যালবামের মূল আকর্ষণ এআই শিল্পী আইজ্যাক। নামটি স্যার আইজ্যাক নিউটনের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলিস্বরূপ রাখা হয়েছে বলে জানান কাজী আহমেদ।
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি এখন গোটা বিশ্বের কাছে নতুন বিস্ময়, চমক কিংবা হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। হলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আন্দোলনটি হয়ে গেল এআই-কে রোধ করার লক্ষ্যে। আবার এআই প্রযুক্তি দিয়ে দেশের টিভি চ্যানেলে সংবাদ পাঠ করিয়ে সৃষ্টি করেছে চমক।
এমন সব মিশ্র প্রতিক্রিয়ার মাঝে অনেকটা নীরবেই এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি হলো বিশ্বের প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম। নামটাও সেই মাপে রাখা হলো, ‘কৃত্রিম জগত’। যাতে ৮টি বাংলা গানে কণ্ঠ দিয়েছে আইজ্যাক। যার কোনো অস্তিত্ব নেই এই দুনিয়ায়। আইজ্যাক হলো এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি একটি কণ্ঠ। আর এই গান ও অদৃশ্য কণ্ঠশিল্পীকে তৈরি করেছেন কানাডা প্রবাসী কাজী আহমেদ।
অ্যালবামটি সম্প্রতি প্রকাশ হয় স্পটিফাই, অ্যাপল মিউজিক এবং ইউটিউব মিউজিকে। কাজী আহমেদ জানান, অ্যালবামের ৮টি গানের মধ্যে ৭টির কম্পোজিশন দুই দশক আগে ইউ-টার্ন এবং অল্টারনেশন নামের দুটি ব্যান্ডের সঙ্গে করেছিলেন তিনি। জেনারেটিভ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের উদ্ভাবনী শক্তির মাধ্যমে সেই গানগুলোকে এবার বাস্তবরূপে প্রকাশ করা হয়েছে। অ্যালবামের প্রতিটি গানের কণ্ঠ এবং বাদ্যযন্ত্র এআই প্ল্যাটফর্ম ‘সুনো’ ব্যবহার করে তৈরি করেছেন কাজী।
এই প্রক্রিয়ায় গানের কথাগুলোকে একটি নির্দিষ্ট আকারে সাজানো হয়। এরপর এআই প্ল্যাটফর্ম ‘লালাল’-এর মাধ্যমে আলাদা ট্র্যাকগুলোকে সমন্বিত কম্পোজিশনে সাজান।
এই অ্যালবাম নিয়ে কাজী আহমেদ বলেন, ‘একটি সারপ্রাইজ ট্র্যাক বাদে এই অ্যালবামের বাকি গানগুলো সম্পূর্ণরূপে সুনো এআই ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি কণ্ঠ, সুর, বাদ্যযন্ত্র এআই প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
এই প্রক্রিয়া আমার মতো নতুনদের সৃজনশীলতাকে ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করবে বলে আমি মনে করি।’ অ্যালবামের মূল আকর্ষণ এআই শিল্পী আইজ্যাক। নামটি স্যার আইজ্যাক নিউটনের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলিস্বরূপ রাখা হয়েছে বলে জানান কাজী আহমেদ।