কয়েকদিন আগেই জানা গেল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্য হয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নায়িকা পূর্ণিমা। এদিকে গত ১৫ মে ছিল পূর্ণিমার অভিনয় জীবনের অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৯৮ সালের এই দিনেই জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ সিনেমাতে নায়ক রিয়াজের বিপরীতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে ঢাকাই চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে তার অভিষেক ঘটে। এই দিনেই পূর্ণিমা চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবে প্রথম কোনো সিনেমা দেখে তিনি তার অভিমত প্রকাশ করেন।
গত ১৫ মে পূর্ণিমা বিকেল রাজধানীর সার্কিট হাউসের ‘চলচ্চিত্র ভবন’-এ অবস্থিত সেন্সর বোর্ডের অফিসে পৌঁছান। এরপর একটি সিনেমা তিনি সন্ধ্যা পর্যন্ত উপভোগ করে তারপর বাসায় ফিরে যান। প্রথমদিনের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে পূর্ণিমা বলেন, ‘যেহেতু ১৫ মে ছিল আমার চলচ্চিত্র জীবনের জন্য একটি স্মরণীয় দিন, আবার একইদিনে সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করা।
তাই নিজের ভেতর একটা অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছিল। অফিসে পৌঁছানোর পর সেন্সর বোর্ডের অন্যান্য সদস্যরা আমাকে স্বাগত জানান। এরপর আমরা সবাই মিলে একটি সিনেমা উপভোগ করি। অফিসের অন্যান্যরাও এসেছিলেন। সিনেমা দেখা শেষে সিনেমাটির ব্যাপারেই সবাই কথা বলছিলেন, প্রশংসা করছিলেন সবাই। আমার কাছেও ভালো লাগল সিনেমাটি। আবার সেন্সরে আটকে থাকা সিনেমা নিয়েও কথা হলো।
কী করলে সেই সিনেমাগুলোকে সেন্সর দেয়া যেতে পারে এসব বিষয়ে বিষদ আলোচনা হলো। তারপর আমি সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে এলাম। সবমিলিয়ে প্রথমদিনের অভিজ্ঞতা ভালো। বাংলা সিনেমাপ্রেমী দর্শকের কাছে ভালো ভালো সিনেমা পৌঁছে দেবার কিছুটা দায়িত্ব আমার কাঁধেও, এই দায়িত্বটুকু আমি যথাযথভাবে পালন করতে চাই।’
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪
কয়েকদিন আগেই জানা গেল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্য হয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নায়িকা পূর্ণিমা। এদিকে গত ১৫ মে ছিল পূর্ণিমার অভিনয় জীবনের অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৯৮ সালের এই দিনেই জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ সিনেমাতে নায়ক রিয়াজের বিপরীতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে ঢাকাই চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে তার অভিষেক ঘটে। এই দিনেই পূর্ণিমা চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবে প্রথম কোনো সিনেমা দেখে তিনি তার অভিমত প্রকাশ করেন।
গত ১৫ মে পূর্ণিমা বিকেল রাজধানীর সার্কিট হাউসের ‘চলচ্চিত্র ভবন’-এ অবস্থিত সেন্সর বোর্ডের অফিসে পৌঁছান। এরপর একটি সিনেমা তিনি সন্ধ্যা পর্যন্ত উপভোগ করে তারপর বাসায় ফিরে যান। প্রথমদিনের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে পূর্ণিমা বলেন, ‘যেহেতু ১৫ মে ছিল আমার চলচ্চিত্র জীবনের জন্য একটি স্মরণীয় দিন, আবার একইদিনে সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করা।
তাই নিজের ভেতর একটা অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছিল। অফিসে পৌঁছানোর পর সেন্সর বোর্ডের অন্যান্য সদস্যরা আমাকে স্বাগত জানান। এরপর আমরা সবাই মিলে একটি সিনেমা উপভোগ করি। অফিসের অন্যান্যরাও এসেছিলেন। সিনেমা দেখা শেষে সিনেমাটির ব্যাপারেই সবাই কথা বলছিলেন, প্রশংসা করছিলেন সবাই। আমার কাছেও ভালো লাগল সিনেমাটি। আবার সেন্সরে আটকে থাকা সিনেমা নিয়েও কথা হলো।
কী করলে সেই সিনেমাগুলোকে সেন্সর দেয়া যেতে পারে এসব বিষয়ে বিষদ আলোচনা হলো। তারপর আমি সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে এলাম। সবমিলিয়ে প্রথমদিনের অভিজ্ঞতা ভালো। বাংলা সিনেমাপ্রেমী দর্শকের কাছে ভালো ভালো সিনেমা পৌঁছে দেবার কিছুটা দায়িত্ব আমার কাঁধেও, এই দায়িত্বটুকু আমি যথাযথভাবে পালন করতে চাই।’