বিসিআরসি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডে-২০২৪ এ শ্রেষ্ঠ নাট্যকারে ভূষিত হলেন রাজীব মণি দাস। বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স কাউন্সিল (বিসিআরসি) উদ্যোগে গত বৃহস্পতিবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশের (আইইবি) সেমিনার হলে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। শ্রেষ্ঠ নাট্যকার হিসেবে তাকে পুরস্কার দেয়া হয়। এ সময় রাজীব মণি দাসের হাতে শ্রেষ্ঠ নাট্যকারের পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ খ ম মোজাম্মেল হক এমপি, বিশেষ অতিথি সংসদ সদস্য মহিউন্নিন আহমেদ। অনুষ্ঠানঠি সভাপতিত্ব করেন আলী আশরাফ আখন্দ।
রাজীব মণি দাস এ পর্যন্ত প্রায় ১৫০টি একক নাটকের পাশাপাশি ১৩টি ধারাবাহিক নাটক লিখেছেন। তার লেখা গানের সংখ্যা প্রায় ৩০টি। এ পর্যন্ত উপন্যাস লিখেছেন। এছাড়া ২৫টির অধিক বিজ্ঞাপনের কনসেপ্ট তৈরি ও নির্মাণ করেছেন তিনি। সম্মাননা প্রসঙ্গে রাজীব মণি দাস বলেন, সংস্কৃতি একটি দেশের মৌল ভিত্তি পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। সেক্ষেত্রে নাট্যকার হিসেবে আমার প্রয়াস থাকে সমাজ বদলে মানুষের মননশীলতার পরিবর্তনে নাটকের মাধ্যমে আনন্দের সঙ্গে কিছু ম্যাসেজও দেয়া।
এতে করে যদি ক্ষুদ্র পরিবর্তনও হয়, সেটাই আমার পরম পাওয়া। তিনি আরও বলেন, আমরা সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় চাইলে নাটক, উপন্যাস, মঞ্চায়ন ইত্যাদি সাংস্কৃতিক মাধ্যমগুলোর দ্বারা অপসংস্কৃতি রোধে অবদান রাখতে পারি। কিশোর ও যুব সমাজকে একটি সঠিক আনন্দদায়ক অঙ্গন উপহার দিতে পারি।
রোববার, ২৬ মে ২০২৪
বিসিআরসি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডে-২০২৪ এ শ্রেষ্ঠ নাট্যকারে ভূষিত হলেন রাজীব মণি দাস। বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স কাউন্সিল (বিসিআরসি) উদ্যোগে গত বৃহস্পতিবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশের (আইইবি) সেমিনার হলে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। শ্রেষ্ঠ নাট্যকার হিসেবে তাকে পুরস্কার দেয়া হয়। এ সময় রাজীব মণি দাসের হাতে শ্রেষ্ঠ নাট্যকারের পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ খ ম মোজাম্মেল হক এমপি, বিশেষ অতিথি সংসদ সদস্য মহিউন্নিন আহমেদ। অনুষ্ঠানঠি সভাপতিত্ব করেন আলী আশরাফ আখন্দ।
রাজীব মণি দাস এ পর্যন্ত প্রায় ১৫০টি একক নাটকের পাশাপাশি ১৩টি ধারাবাহিক নাটক লিখেছেন। তার লেখা গানের সংখ্যা প্রায় ৩০টি। এ পর্যন্ত উপন্যাস লিখেছেন। এছাড়া ২৫টির অধিক বিজ্ঞাপনের কনসেপ্ট তৈরি ও নির্মাণ করেছেন তিনি। সম্মাননা প্রসঙ্গে রাজীব মণি দাস বলেন, সংস্কৃতি একটি দেশের মৌল ভিত্তি পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। সেক্ষেত্রে নাট্যকার হিসেবে আমার প্রয়াস থাকে সমাজ বদলে মানুষের মননশীলতার পরিবর্তনে নাটকের মাধ্যমে আনন্দের সঙ্গে কিছু ম্যাসেজও দেয়া।
এতে করে যদি ক্ষুদ্র পরিবর্তনও হয়, সেটাই আমার পরম পাওয়া। তিনি আরও বলেন, আমরা সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় চাইলে নাটক, উপন্যাস, মঞ্চায়ন ইত্যাদি সাংস্কৃতিক মাধ্যমগুলোর দ্বারা অপসংস্কৃতি রোধে অবদান রাখতে পারি। কিশোর ও যুব সমাজকে একটি সঠিক আনন্দদায়ক অঙ্গন উপহার দিতে পারি।