বরাবরই হিন্দি সিনেমা আমদানির বিরুদ্ধে সরব ছিলেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। তবে এবার হল বাঁচাতে হিন্দি সিনেমা আমদানির পক্ষে মতামত দিয়েছেন তিনি।
শনিবার (০৮ জুন) রাজধানীর নয়া পল্টনের একটি হোটেলে প্রদর্শক সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা ও সংগঠনের ওয়েবসাইট উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই মতামত দেন ডিপজল। এ সময় প্রদর্শক নেতাদের মাঝে উচ্ছ্বাস দেখা যায়।
শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডিপজল বলেন, ‘আমি সবসময় আমাদের ইন্ডাস্ট্রির কথা চিন্তা করি। হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির জন্য ক্ষতিকর, তবে এখন হলও বাঁচাতে হবে। তাই আপাতত সবার সঙ্গে আমিও একমত, হিন্দি সিনেমা আসুক। একইসঙ্গে আমাদেরও ভালো মানের সিনেমা নির্মাণের বিকল্প নেই।’
এক প্রশ্নের জবাবে ডিপজল বলেন, ‘আমাদের ইন্ডাস্ট্রি বাঁচাতে সিনেপ্লেক্সসহ অন্তত ৫০০ স্ক্রিন দরকার। আমি বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। এরমধ্যে হেমায়েতপুরে মাল্টিস্টোরেড বিল্ডিং হবে সেখানে মাল্টিপ্লেক্স চালু হবে। ঈদের পরই এ কাজ শুরু হবে। এছাড়া ইতোমধ্যেই ‘পর্বত’ ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে, সেখানে তিনটি স্ক্রিন হবে। দুই বছর পর ‘এশিয়া’তেও মাল্টিপ্লেক্স চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছি। সব মিলিয়ে আশা করছি, দেশে ভালো সিনেমা নির্মাণ হলে হলও দ্রুত বেড়ে যাবে।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সাধারণ সভায় এ সময় সমিতির সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন উজ্জ্বলের সঞ্চালনায় লায়ন সিনেমাসের কর্ণধার মির্জা আব্দুল খালেক, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মিয়া আলাউদ্দিন, প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাস, উপদেষ্টা রোকনুজ্জামান ইউনূস রুবেল, সিনিয়র সহ-সভাপতি আমীর হামযা, সাংগঠনিক সম্পাদক শরফুদ্দিন এলাহি সম্রাট, উল্কা সিনেমার কর্ণধার রফিক, কোষাধ্যক্ষ আজগর হোসেন, খোরশেদ আলম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
রোববার, ০৯ জুন ২০২৪
বরাবরই হিন্দি সিনেমা আমদানির বিরুদ্ধে সরব ছিলেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। তবে এবার হল বাঁচাতে হিন্দি সিনেমা আমদানির পক্ষে মতামত দিয়েছেন তিনি।
শনিবার (০৮ জুন) রাজধানীর নয়া পল্টনের একটি হোটেলে প্রদর্শক সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা ও সংগঠনের ওয়েবসাইট উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই মতামত দেন ডিপজল। এ সময় প্রদর্শক নেতাদের মাঝে উচ্ছ্বাস দেখা যায়।
শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডিপজল বলেন, ‘আমি সবসময় আমাদের ইন্ডাস্ট্রির কথা চিন্তা করি। হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির জন্য ক্ষতিকর, তবে এখন হলও বাঁচাতে হবে। তাই আপাতত সবার সঙ্গে আমিও একমত, হিন্দি সিনেমা আসুক। একইসঙ্গে আমাদেরও ভালো মানের সিনেমা নির্মাণের বিকল্প নেই।’
এক প্রশ্নের জবাবে ডিপজল বলেন, ‘আমাদের ইন্ডাস্ট্রি বাঁচাতে সিনেপ্লেক্সসহ অন্তত ৫০০ স্ক্রিন দরকার। আমি বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। এরমধ্যে হেমায়েতপুরে মাল্টিস্টোরেড বিল্ডিং হবে সেখানে মাল্টিপ্লেক্স চালু হবে। ঈদের পরই এ কাজ শুরু হবে। এছাড়া ইতোমধ্যেই ‘পর্বত’ ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে, সেখানে তিনটি স্ক্রিন হবে। দুই বছর পর ‘এশিয়া’তেও মাল্টিপ্লেক্স চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছি। সব মিলিয়ে আশা করছি, দেশে ভালো সিনেমা নির্মাণ হলে হলও দ্রুত বেড়ে যাবে।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সাধারণ সভায় এ সময় সমিতির সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন উজ্জ্বলের সঞ্চালনায় লায়ন সিনেমাসের কর্ণধার মির্জা আব্দুল খালেক, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মিয়া আলাউদ্দিন, প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাস, উপদেষ্টা রোকনুজ্জামান ইউনূস রুবেল, সিনিয়র সহ-সভাপতি আমীর হামযা, সাংগঠনিক সম্পাদক শরফুদ্দিন এলাহি সম্রাট, উল্কা সিনেমার কর্ণধার রফিক, কোষাধ্যক্ষ আজগর হোসেন, খোরশেদ আলম প্রমুখ বক্তব্য দেন।