আজ সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে জাতীয় নাট্যশালার প্রধান মিলনায়তনে মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের ‘শিখন্ডী কথা’ নাটকের ২০০তম মঞ্চায়ন। হিজরা সমাজের মানুষের সুখ-দুঃখ কথামালায় গাথা গবেষণালব্ধ নাটকটিতে গত ১৯৯টি প্রদর্শনীতে অভিনয় করেছেন ইকবাল চৌধুরী, আজ ২০০তম প্রদর্শনীতেও আছেন তিনি। এই নাটক ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছেন নায়িমী জান্নাত ব্যাপ্তি।
কত সময় হলো মহাকাল সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত আছেন?
১৯৯৭ সাল থেকে মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত আছি এবং কাজ করে যাচ্ছি। মহাকালের আগে ‘অনন্যা নাট্য দল’র সঙ্গে যুক্ত ছিলাম এক বছর।
মহাকালের কোন কোন নাটকে অভিনয় করেছেন?
এযাবত দলের ১৫টি নাটকে কাজ করেছি। নাটকগুলো হলোÑ ‘শিখন্ডী কথা’, ‘গণ দরখত’, ‘ভয়ংকর পদশব্দ’, ‘প্রকৃতি বিলয়’, ‘নতুন বেশে ওরা’, ‘সিটিং সার্ভিস’, ‘অহম তমসায়’, ‘ওদের মুখোশ খুলে দাও’, ‘নিশিমন বিসর্জন’, ‘জাগো’, ‘প্রমিথিউস’, ‘শ্রাবণ ট্র্যাজেডি’, ‘সুরেন্দ্র কুমার’, ‘নীলাখ্যান’ এবং ‘ঘুম নেই’।
পর্দায় কাজ করছেন?
বেশকিছু টিভিনাটকে অভিনয় করা হয়েছে। বর্তমানে একটি চলচ্চিত্র ‘পুলসিরাত’-এ কাজ করছি। শীঘ্রই এটি মুক্তি পাবে।
‘শিখন্ডী কথা’তে কোন চরিত্রে অভিনয় করছেন?
এই নাটকে আমি একজন হিজড়া, মাছের দোকানদারের চরিত্রে অভিনয় করছি। এই চরিত্রের নাম আক্কাস। গ্রামবাসীর চরিত্রেও আছি।
২০০টি প্রদর্শনীতে থাকতে পারার অনুভূতি কেমন?
অবশ্যই ভালো লাগছে। মনে হয় না আর কোনো নাটকের প্রথম থেকে শুরু করে ২০০তম প্রদর্শনীতে থাকা হবে। আমি বেশ কিছু নাটকেরই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সব প্রদর্শনীতে আছি। যেমন‘সোনাই কন্যার পালা’র ৭০টি প্রদর্শনীতে ছিলাম, ‘শিবানী সুন্দরী’র সবগুলো প্রদর্শনীতে ছিলাম। ‘শিখন্ডী কথা’ নাটকে এখন পর্যন্ত অনেক অভিনেতার বদল হয়েছে কয়েকজন ছাড়া, তার মধ্যে আমি একজন যে কিনা এখন আছি।
বাংলাদেশ এবং ঢাকার বাহিরে এই নাটকের প্রদর্শনী হয়েছে কি?
ভারতের কলকাতা এবং ত্রিপুরাতে নাটকটির প্রদর্শনী হয়েছে। সেখানকার মানুষ বেশ পছন্দ করেছে নাটকটিকে।
এই নাটকে কোন চরিত্রটি আপনার বেশি পছন্দের?
এই নাটকে সবগুলো চরিত্রই ভালো লাগার। সব চরিত্রের অভিনেতারা বেশ ভালোভাবেই কাজ করে যাচ্ছেন নাটকটিতে।
শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪
আজ সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে জাতীয় নাট্যশালার প্রধান মিলনায়তনে মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের ‘শিখন্ডী কথা’ নাটকের ২০০তম মঞ্চায়ন। হিজরা সমাজের মানুষের সুখ-দুঃখ কথামালায় গাথা গবেষণালব্ধ নাটকটিতে গত ১৯৯টি প্রদর্শনীতে অভিনয় করেছেন ইকবাল চৌধুরী, আজ ২০০তম প্রদর্শনীতেও আছেন তিনি। এই নাটক ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তার সঙ্গে কথা বলেছেন নায়িমী জান্নাত ব্যাপ্তি।
কত সময় হলো মহাকাল সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত আছেন?
১৯৯৭ সাল থেকে মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত আছি এবং কাজ করে যাচ্ছি। মহাকালের আগে ‘অনন্যা নাট্য দল’র সঙ্গে যুক্ত ছিলাম এক বছর।
মহাকালের কোন কোন নাটকে অভিনয় করেছেন?
এযাবত দলের ১৫টি নাটকে কাজ করেছি। নাটকগুলো হলোÑ ‘শিখন্ডী কথা’, ‘গণ দরখত’, ‘ভয়ংকর পদশব্দ’, ‘প্রকৃতি বিলয়’, ‘নতুন বেশে ওরা’, ‘সিটিং সার্ভিস’, ‘অহম তমসায়’, ‘ওদের মুখোশ খুলে দাও’, ‘নিশিমন বিসর্জন’, ‘জাগো’, ‘প্রমিথিউস’, ‘শ্রাবণ ট্র্যাজেডি’, ‘সুরেন্দ্র কুমার’, ‘নীলাখ্যান’ এবং ‘ঘুম নেই’।
পর্দায় কাজ করছেন?
বেশকিছু টিভিনাটকে অভিনয় করা হয়েছে। বর্তমানে একটি চলচ্চিত্র ‘পুলসিরাত’-এ কাজ করছি। শীঘ্রই এটি মুক্তি পাবে।
‘শিখন্ডী কথা’তে কোন চরিত্রে অভিনয় করছেন?
এই নাটকে আমি একজন হিজড়া, মাছের দোকানদারের চরিত্রে অভিনয় করছি। এই চরিত্রের নাম আক্কাস। গ্রামবাসীর চরিত্রেও আছি।
২০০টি প্রদর্শনীতে থাকতে পারার অনুভূতি কেমন?
অবশ্যই ভালো লাগছে। মনে হয় না আর কোনো নাটকের প্রথম থেকে শুরু করে ২০০তম প্রদর্শনীতে থাকা হবে। আমি বেশ কিছু নাটকেরই শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সব প্রদর্শনীতে আছি। যেমন‘সোনাই কন্যার পালা’র ৭০টি প্রদর্শনীতে ছিলাম, ‘শিবানী সুন্দরী’র সবগুলো প্রদর্শনীতে ছিলাম। ‘শিখন্ডী কথা’ নাটকে এখন পর্যন্ত অনেক অভিনেতার বদল হয়েছে কয়েকজন ছাড়া, তার মধ্যে আমি একজন যে কিনা এখন আছি।
বাংলাদেশ এবং ঢাকার বাহিরে এই নাটকের প্রদর্শনী হয়েছে কি?
ভারতের কলকাতা এবং ত্রিপুরাতে নাটকটির প্রদর্শনী হয়েছে। সেখানকার মানুষ বেশ পছন্দ করেছে নাটকটিকে।
এই নাটকে কোন চরিত্রটি আপনার বেশি পছন্দের?
এই নাটকে সবগুলো চরিত্রই ভালো লাগার। সব চরিত্রের অভিনেতারা বেশ ভালোভাবেই কাজ করে যাচ্ছেন নাটকটিতে।