নানা আনন্দ আয়োজনে মধ্য দিয়ে গত বুধবার উদযাপিত হয়ে গেল বাংলাদেশের টেলিভিশন মিডিয়াতে কর্মরত পেশাদার নাট্য-পরিচালকদের সংগঠন ‘ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশ’-এর ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই মাহেন্দ্রক্ষণে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা ছাড়াও নির্মাতা, মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব ও কলা-কুশলীরা উপস্থিত ছিলেন।
ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের নিকেতনের কার্যালয়ে বিকেল ৪টা থেকে ৮টা পর্যন্ত নির্ধারিত থাকলেও এই আনন্দ আয়োজনে রাত ১০টা পর্যন্ত ছিল আড্ডা, গান, চা-নাস্তা পর্ব ও সেলফি টাইম। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটা হয় সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে।
সন্ধ্যায় কেক কাটা পর্ব শেষে ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানায় প্রযোজক ও শিল্পীলারাসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন। এই পর্ব শেষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা পর্ব সঞ্চালনা করেন ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুজ্জামান সাগর ও সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অনন্ত হীরা।
বিকাল থেকে শুরু হয়ে রাত অবধি চলা এই আয়োজন নাট্য পরিচালক, আমন্ত্রিত নাট্যকার, সংবাদকর্মী, অভিনয় শিল্পীসহ বাংলদেশের টেলিভিশন চ্যানেল ও ডিজিটাল মিডিয়ার বিশিষ্ট ব্যক্তি, স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, টিভি চ্যানেলের কর্মকর্তা ও জনপ্রিয় সেলিব্রেটিদের অংশগ্রহণে মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। গান, নাচ আর আড্ডায় ভরপুর ছিল অনুষ্ঠানস্থল।
শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪
নানা আনন্দ আয়োজনে মধ্য দিয়ে গত বুধবার উদযাপিত হয়ে গেল বাংলাদেশের টেলিভিশন মিডিয়াতে কর্মরত পেশাদার নাট্য-পরিচালকদের সংগঠন ‘ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশ’-এর ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই মাহেন্দ্রক্ষণে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা ছাড়াও নির্মাতা, মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব ও কলা-কুশলীরা উপস্থিত ছিলেন।
ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের নিকেতনের কার্যালয়ে বিকেল ৪টা থেকে ৮টা পর্যন্ত নির্ধারিত থাকলেও এই আনন্দ আয়োজনে রাত ১০টা পর্যন্ত ছিল আড্ডা, গান, চা-নাস্তা পর্ব ও সেলফি টাইম। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটা হয় সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে।
সন্ধ্যায় কেক কাটা পর্ব শেষে ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানায় প্রযোজক ও শিল্পীলারাসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন। এই পর্ব শেষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা পর্ব সঞ্চালনা করেন ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুজ্জামান সাগর ও সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অনন্ত হীরা।
বিকাল থেকে শুরু হয়ে রাত অবধি চলা এই আয়োজন নাট্য পরিচালক, আমন্ত্রিত নাট্যকার, সংবাদকর্মী, অভিনয় শিল্পীসহ বাংলদেশের টেলিভিশন চ্যানেল ও ডিজিটাল মিডিয়ার বিশিষ্ট ব্যক্তি, স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, টিভি চ্যানেলের কর্মকর্তা ও জনপ্রিয় সেলিব্রেটিদের অংশগ্রহণে মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। গান, নাচ আর আড্ডায় ভরপুর ছিল অনুষ্ঠানস্থল।