বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সরব ছিলেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, দুর্নীতির করালগ্রাস থেকে রেহাই পায়নি ‘মুজিব’ সিনেমা। ব্যয়বহুল এ সিনেমার খরচের হিসাব দেখতে চান তিনি।
বাঁধন বলেন, ‘মুজিব নামে যে সিনেমাটি বানানো হয়েছে, সেটার হিসাব চাই। দেখতে চাই, এত বাজেটের একটি সিনেমা কীভাবে এত খারাপভাবে বানানো যায়! কোটি কোটি টাকা বাজেট নিয়ে কী সিনেমাটা বানাল! সে টাকাগুলো কোথায় গেল, এই হিসাব দেখতে চাই। খুবই কষ্ট হচ্ছে, দেশের টাকা দিয়ে বানানো, আমাদের ট্যাক্সের টাকা দিয়ে বানানো সিনেমা, যাচ্ছেতাই একটা বানিয়ে দেয়া হলো!’
সিনেমাটির নির্বাহী প্রযোজক ও বিএফডিসির তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৭০ কোটি রুপির (বাংলাদেশি টাকায় ৮৩ কোটি টাকা) সমঝোতা চুক্তি হয়েছিল।
জানা গেছে, ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের পক্ষে তৎকালীন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং ভারতের তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভেদকর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। আর সে চুক্তি অনুযায়ী, সিনেমাটির মোট বাজেটের ৬০ শতাংশ অর্থ দিয়েছে বাংলাদেশ।
সে হিসাবে বঙ্গবন্ধুর বায়োপিকে বাংলাদেশের বিনিয়োগ প্রায় ৫০ কোটি টাকা। অন্যদিকে বাকি ৪০ শতাংশ অর্থ ভারতের বিনিয়োগ করার কথা; বাংলাদেশি টাকায় যা ৩৩ কোটির বেশি।
শুক্রবার, ৩০ আগস্ট ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সরব ছিলেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, দুর্নীতির করালগ্রাস থেকে রেহাই পায়নি ‘মুজিব’ সিনেমা। ব্যয়বহুল এ সিনেমার খরচের হিসাব দেখতে চান তিনি।
বাঁধন বলেন, ‘মুজিব নামে যে সিনেমাটি বানানো হয়েছে, সেটার হিসাব চাই। দেখতে চাই, এত বাজেটের একটি সিনেমা কীভাবে এত খারাপভাবে বানানো যায়! কোটি কোটি টাকা বাজেট নিয়ে কী সিনেমাটা বানাল! সে টাকাগুলো কোথায় গেল, এই হিসাব দেখতে চাই। খুবই কষ্ট হচ্ছে, দেশের টাকা দিয়ে বানানো, আমাদের ট্যাক্সের টাকা দিয়ে বানানো সিনেমা, যাচ্ছেতাই একটা বানিয়ে দেয়া হলো!’
সিনেমাটির নির্বাহী প্রযোজক ও বিএফডিসির তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৭০ কোটি রুপির (বাংলাদেশি টাকায় ৮৩ কোটি টাকা) সমঝোতা চুক্তি হয়েছিল।
জানা গেছে, ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের পক্ষে তৎকালীন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ এবং ভারতের তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভেদকর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। আর সে চুক্তি অনুযায়ী, সিনেমাটির মোট বাজেটের ৬০ শতাংশ অর্থ দিয়েছে বাংলাদেশ।
সে হিসাবে বঙ্গবন্ধুর বায়োপিকে বাংলাদেশের বিনিয়োগ প্রায় ৫০ কোটি টাকা। অন্যদিকে বাকি ৪০ শতাংশ অর্থ ভারতের বিনিয়োগ করার কথা; বাংলাদেশি টাকায় যা ৩৩ কোটির বেশি।