মেহজাবীন চৌধুরীকে সচরাচর সোশ্যাল হ্যান্ডেলে সহজে চটতে দেখা যায় না। তবে আজ চটেছেন বেশ ভালোভাবেই। এমনকি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকেও নোটিশ করেছেন এই অভিনেত্রী। যদিও বিষয়টি ব্যক্তিগত নয়, তবুও তিনি বেশ গুরুতরভাবেই নিয়েছেন ঘটনাটিকে। পুলিশের প্রতি দাবি জানিয়েছেন, তদন্তের।
গতকাল দুপুরে রয়া তাসনিম নামের একজনের ফেসবুক পোস্টের সূত্র ধরেই মেহজাবীনের এই ক্ষুব্ধ অবস্থান।
যে পোস্টে রয়া জানান, তার স্বামী কেমন করে তাকে আহত করেছেন এবং মেরে ফেলার চেষ্টা করছেন এখনও। ওই পোস্টের সঙ্গে প্রমাণস্বরূপ কিছু ছবিও প্রকাশ করেছেন রয়া। যেখানে দেখা যাচ্ছে ভয়ংকর আহত অবস্থায় হাসপাতালে পড়ে আছেন।
রয়ার দাবি, তার স্বামী ক্ষমতাধর বলে পুলিশের কাছে গিয়েও তিনি বিচার পাননি। যদিও সেটি ১০ এপ্রিলের ঘটনা। তবে নতুন বাংলাদেশের পুলিশ প্রশাসনের প্রতি তার শেষ ভরসা। তিনি প্রত্যাশা করছেন এবার হয়তো তিনি বিচার পাবেন, নিশ্চিত করতে পারবেন তার স্বাভাবিক জীবন।
মূলত সেই পোস্ট শেয়ার করে মেহজাবীন লিখেছেন, ‘এই অভিযোগটি অবশ্যই তদন্ত করা উচিত যত দ্রুত সম্ভব। এখনই অভিযুক্ত স্বামীকে জেলে পাঠানো উচিত।’
অভিনেত্রী ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে ট্যাগ করে বলেন, ‘আমি আশা করছি এই প্রতিক্রিয়াটি তারা দেখবেন।’
প্রসঙ্গত, মেহজাবীন চৌধুরীর প্রথম চলচ্চিত্র ‘সাবা’ নিয়ে দারুণ চনমনে সময় পার করছেন। ছবিটি দেশে মুক্তির আগেই টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের (টিআইএফএফ) ডিসকভারি প্রোগ্রামে জায়গা করে নিয়েছে। ৭ সেপ্টেম্বর এ উৎসবে ছবিটির প্রিমিয়ার হতে যাচ্ছে। উৎসবের ওয়েবসাইটে টিকেট ছাড়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে শেষ হয়ে যায় বলে জানান মেহজাবীন!
উৎসবে দর্শকের জন্য ‘সাবা’ সিনেমার আরও তিনটি প্রদর্শনী রয়েছে। দুটি শো ৮ ও ১৪ সেপ্টেম্বর। আরেকটি শো শুধু আমন্ত্রিত সাংবাদিক, নির্মাতা ও শিল্পীদের জন্য। এর মধ্যে ৮ সেপ্টেম্বরের শোতে সরাসরি হাজির থাকছেন মেহজাবীন।
শুক্রবার, ৩০ আগস্ট ২০২৪
মেহজাবীন চৌধুরীকে সচরাচর সোশ্যাল হ্যান্ডেলে সহজে চটতে দেখা যায় না। তবে আজ চটেছেন বেশ ভালোভাবেই। এমনকি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকেও নোটিশ করেছেন এই অভিনেত্রী। যদিও বিষয়টি ব্যক্তিগত নয়, তবুও তিনি বেশ গুরুতরভাবেই নিয়েছেন ঘটনাটিকে। পুলিশের প্রতি দাবি জানিয়েছেন, তদন্তের।
গতকাল দুপুরে রয়া তাসনিম নামের একজনের ফেসবুক পোস্টের সূত্র ধরেই মেহজাবীনের এই ক্ষুব্ধ অবস্থান।
যে পোস্টে রয়া জানান, তার স্বামী কেমন করে তাকে আহত করেছেন এবং মেরে ফেলার চেষ্টা করছেন এখনও। ওই পোস্টের সঙ্গে প্রমাণস্বরূপ কিছু ছবিও প্রকাশ করেছেন রয়া। যেখানে দেখা যাচ্ছে ভয়ংকর আহত অবস্থায় হাসপাতালে পড়ে আছেন।
রয়ার দাবি, তার স্বামী ক্ষমতাধর বলে পুলিশের কাছে গিয়েও তিনি বিচার পাননি। যদিও সেটি ১০ এপ্রিলের ঘটনা। তবে নতুন বাংলাদেশের পুলিশ প্রশাসনের প্রতি তার শেষ ভরসা। তিনি প্রত্যাশা করছেন এবার হয়তো তিনি বিচার পাবেন, নিশ্চিত করতে পারবেন তার স্বাভাবিক জীবন।
মূলত সেই পোস্ট শেয়ার করে মেহজাবীন লিখেছেন, ‘এই অভিযোগটি অবশ্যই তদন্ত করা উচিত যত দ্রুত সম্ভব। এখনই অভিযুক্ত স্বামীকে জেলে পাঠানো উচিত।’
অভিনেত্রী ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে ট্যাগ করে বলেন, ‘আমি আশা করছি এই প্রতিক্রিয়াটি তারা দেখবেন।’
প্রসঙ্গত, মেহজাবীন চৌধুরীর প্রথম চলচ্চিত্র ‘সাবা’ নিয়ে দারুণ চনমনে সময় পার করছেন। ছবিটি দেশে মুক্তির আগেই টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের (টিআইএফএফ) ডিসকভারি প্রোগ্রামে জায়গা করে নিয়েছে। ৭ সেপ্টেম্বর এ উৎসবে ছবিটির প্রিমিয়ার হতে যাচ্ছে। উৎসবের ওয়েবসাইটে টিকেট ছাড়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে শেষ হয়ে যায় বলে জানান মেহজাবীন!
উৎসবে দর্শকের জন্য ‘সাবা’ সিনেমার আরও তিনটি প্রদর্শনী রয়েছে। দুটি শো ৮ ও ১৪ সেপ্টেম্বর। আরেকটি শো শুধু আমন্ত্রিত সাংবাদিক, নির্মাতা ও শিল্পীদের জন্য। এর মধ্যে ৮ সেপ্টেম্বরের শোতে সরাসরি হাজির থাকছেন মেহজাবীন।