alt

বিনোদন

শিরোনামহীন গড়েছে ‘নিঃশব্দপুর’

বিনোদন বার্তা পরিবেশক : বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শিরোনামহীন

বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় চরিত্র হিমু। যার ছিল নিজস্ব একটা নদী। নাম ময়ূরাক্ষী। হিমুর মন খারাপ থাকলে কিংবা বিচলিত হলে যে নদীর পাশে গিয়ে বসে থাকত। মন ভালো করার জন্য। ঠিক তেমনই একটি শহর তৈরির চেষ্টা করেছে বলে জানায় ব্যান্ড শিরোনামহীন। যার নাম ‘নিঃশব্দপুর’। যে শহরে গেলে শিরোনামহীন সদস্যরা তো বটেই, তাদের শ্রোতারাও শান্তি ও ভরসা খুঁজে পাবে। অস্থিরতা ভুলে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার শক্তি পাবে। এমন এক প্রত্যাশায় দলটি গানে গানে সেই শহরের ছবি এঁকেছে। যেমনটা উপন্যাসের পাতায় হুমায়ূন আহমেদ এঁকেছিলেন হিমুর ময়ূরাক্ষী নদী।

‘নিঃশব্দপুর’ নামের বিশেষ এই গানচিত্রটি ইউটিউবসহ বিভিন্ন স্ট্রিমিং সাইটে উন্মুক্ত হয়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর। গানটির লেখক, সুরকার ও শিরোনামহীন প্রধান জিয়াউর রহমান বলেন, ‘গানটি প্রকাশের পর ২৪ ঘণ্টাও পার হয়নি। দারুণ সাড়া পাচ্ছি। বিশেষ করে মন্তব্যগুলো পজিটিভ। ভিউর বিচারেও বেশ। এটা তো সত্যি, প্রতি গান প্রকাশের আগে আমরা খুব ভয়ে ভয়ে থাকি। শ্রোতাদের ভালো প্রতিক্রিয়া পেলে আরও ভালো সৃষ্টির নেশায় মেতে উঠি। এই গানটি থেকে সেই অনুপ্রেরণা মিলছে।’

এদিকে গানটির অদ্ভূত কনসেপ্ট প্রসঙ্গে হুমায়ূন আহমেদকে টেনে এনে বলেন, ‘হিমুর একটা নিজস্ব নদী ছিল। ময়ূরাক্ষী নদী। সেটা কাল্পনিক। যখন সে স্ট্রাগল বা স্ট্রেস ফিল করতো, তখন সেই নদীর কাছে চলে যেত। আমরাও এই গানটির মাধ্যমে চেয়েছি শিরোনামহীন শ্রোতাদের জন্য এমন একটা কাল্পনিক শহর গড়ে তুলতে। যেখানে গিয়ে তারা বিশুদ্ধ কিছু সময় কাটাতে পারবে এবং স্বাভাবিক জীবনে ফেরার উৎসাহ পাবে। এই গানটি তেমনই একটা শহর। যার নাম নিঃশব্দপুর।’

ছবি

ইতিহাস গড়লেন এশিয়ার প্রথম এমিজয়ী আনা

ছবি

১০ বছর পর পর্দায় ফিরছেন ইমরান

ছবি

পরীমণির কারণে থেমে আছে ‘ফেলু বক্সি’র কাজ

ছবি

নতুন সম্পর্কের ঘোষণা নুসরাত ফারিয়ার

ছবি

নতুন গল্পে আশিক-শ্রাবন্তী

ছবি

আসছে আলিয়ার নতুন সিনেমা ‘জিগরা’

ছবি

‘অ্যাপিরাস’ ভ্রাতৃদ্বয়ের ‘যাইও না’

ছবি

আসছে ওয়েব ফিল্ম ‘মির্জা’

ছবি

তিন মাস পর ফিরলেন সাবিলা

ছবি

নতুন সিনেমায় বুবলী

ছবি

কিছু শর্তে ছাড়পত্র পেল ‘ইমার্জেন্সি’

ছবি

শিল্পীসংঘের উপদেষ্টা পরিষদের পদত্যাগ চান অভিনয়শিল্পীরা

ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম বিজ্ঞাপনের মডেল নিরব

ছবি

বাশিএ’র নতুন মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ

ছবি

শেখ সাদী খানের সুরে গাইলেন মুক্তি

ছবি

টরন্টো উৎসবে ‘সাবা’

ছবি

গানে গানেই এগিয়ে যেতে চান রোকসানা রূপসা

ছবি

মুক্তি পেল বিঞ্জ অরিজিনাল ‘একটি খোলা জানালা’

আজ সাবিনা ইয়াসমিনের জন্মদিন

ছবি

এক সিনেমায় বিজয়ের পারিশ্রমিক ২৪৯ কোটি টাকা

ছবি

মানবতার কনসার্টে ফিডব্যাক, আর্ক ও সাবকনসাস

ছবি

তিন দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে বিজ্ঞাপন নির্মাতারা

ছবি

থিয়েটার আর্ট ইউনিটের নতুন নির্বাহী কমিটি গঠন

ছবি

দীপ্তে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘শিউলি মালা’

ছবি

লুইপার কণ্ঠে ‘যখন থামবে কোলাহল’

ছবি

এবার ‘জেন জি’ নিয়ে ধারাবাহিক নাটক

ছবি

একসঙ্গে দুই ওটিটি প্ল্যাটফর্মে ‘তুফান’

ছবি

আত্মজীবনী লিখলেন আবুল হায়াত

ছবি

সিনেমায় ব্যস্ত ভাবনা

ছবি

যে কারণে ছোট পর্দায় তানিয়া বৃষ্টি

ছবি

আসছে ‘নজরুল’র বায়োপিক

ছবি

ওয়েব ফিল্মে মেহজাবীনের নায়ক ইয়াশ রোহান!

ছবি

শেষের পথে মৌ’য়ের প্রথম সিনেমা

ছবি

মামুনের সিনেমায় গাইলেন কণা

ছবি

ছন্দে ফেরার অপেক্ষায় তানজিন মিথিলা

ছবি

প্রচার শেষ এক ধারাবাহিক, চলছে দুই ধারাবাহিক

tab

বিনোদন

শিরোনামহীন গড়েছে ‘নিঃশব্দপুর’

বিনোদন বার্তা পরিবেশক

শিরোনামহীন

বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় চরিত্র হিমু। যার ছিল নিজস্ব একটা নদী। নাম ময়ূরাক্ষী। হিমুর মন খারাপ থাকলে কিংবা বিচলিত হলে যে নদীর পাশে গিয়ে বসে থাকত। মন ভালো করার জন্য। ঠিক তেমনই একটি শহর তৈরির চেষ্টা করেছে বলে জানায় ব্যান্ড শিরোনামহীন। যার নাম ‘নিঃশব্দপুর’। যে শহরে গেলে শিরোনামহীন সদস্যরা তো বটেই, তাদের শ্রোতারাও শান্তি ও ভরসা খুঁজে পাবে। অস্থিরতা ভুলে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার শক্তি পাবে। এমন এক প্রত্যাশায় দলটি গানে গানে সেই শহরের ছবি এঁকেছে। যেমনটা উপন্যাসের পাতায় হুমায়ূন আহমেদ এঁকেছিলেন হিমুর ময়ূরাক্ষী নদী।

‘নিঃশব্দপুর’ নামের বিশেষ এই গানচিত্রটি ইউটিউবসহ বিভিন্ন স্ট্রিমিং সাইটে উন্মুক্ত হয়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর। গানটির লেখক, সুরকার ও শিরোনামহীন প্রধান জিয়াউর রহমান বলেন, ‘গানটি প্রকাশের পর ২৪ ঘণ্টাও পার হয়নি। দারুণ সাড়া পাচ্ছি। বিশেষ করে মন্তব্যগুলো পজিটিভ। ভিউর বিচারেও বেশ। এটা তো সত্যি, প্রতি গান প্রকাশের আগে আমরা খুব ভয়ে ভয়ে থাকি। শ্রোতাদের ভালো প্রতিক্রিয়া পেলে আরও ভালো সৃষ্টির নেশায় মেতে উঠি। এই গানটি থেকে সেই অনুপ্রেরণা মিলছে।’

এদিকে গানটির অদ্ভূত কনসেপ্ট প্রসঙ্গে হুমায়ূন আহমেদকে টেনে এনে বলেন, ‘হিমুর একটা নিজস্ব নদী ছিল। ময়ূরাক্ষী নদী। সেটা কাল্পনিক। যখন সে স্ট্রাগল বা স্ট্রেস ফিল করতো, তখন সেই নদীর কাছে চলে যেত। আমরাও এই গানটির মাধ্যমে চেয়েছি শিরোনামহীন শ্রোতাদের জন্য এমন একটা কাল্পনিক শহর গড়ে তুলতে। যেখানে গিয়ে তারা বিশুদ্ধ কিছু সময় কাটাতে পারবে এবং স্বাভাবিক জীবনে ফেরার উৎসাহ পাবে। এই গানটি তেমনই একটা শহর। যার নাম নিঃশব্দপুর।’

back to top