বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় চরিত্র হিমু। যার ছিল নিজস্ব একটা নদী। নাম ময়ূরাক্ষী। হিমুর মন খারাপ থাকলে কিংবা বিচলিত হলে যে নদীর পাশে গিয়ে বসে থাকত। মন ভালো করার জন্য। ঠিক তেমনই একটি শহর তৈরির চেষ্টা করেছে বলে জানায় ব্যান্ড শিরোনামহীন। যার নাম ‘নিঃশব্দপুর’। যে শহরে গেলে শিরোনামহীন সদস্যরা তো বটেই, তাদের শ্রোতারাও শান্তি ও ভরসা খুঁজে পাবে। অস্থিরতা ভুলে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার শক্তি পাবে। এমন এক প্রত্যাশায় দলটি গানে গানে সেই শহরের ছবি এঁকেছে। যেমনটা উপন্যাসের পাতায় হুমায়ূন আহমেদ এঁকেছিলেন হিমুর ময়ূরাক্ষী নদী।
‘নিঃশব্দপুর’ নামের বিশেষ এই গানচিত্রটি ইউটিউবসহ বিভিন্ন স্ট্রিমিং সাইটে উন্মুক্ত হয়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর। গানটির লেখক, সুরকার ও শিরোনামহীন প্রধান জিয়াউর রহমান বলেন, ‘গানটি প্রকাশের পর ২৪ ঘণ্টাও পার হয়নি। দারুণ সাড়া পাচ্ছি। বিশেষ করে মন্তব্যগুলো পজিটিভ। ভিউর বিচারেও বেশ। এটা তো সত্যি, প্রতি গান প্রকাশের আগে আমরা খুব ভয়ে ভয়ে থাকি। শ্রোতাদের ভালো প্রতিক্রিয়া পেলে আরও ভালো সৃষ্টির নেশায় মেতে উঠি। এই গানটি থেকে সেই অনুপ্রেরণা মিলছে।’
এদিকে গানটির অদ্ভূত কনসেপ্ট প্রসঙ্গে হুমায়ূন আহমেদকে টেনে এনে বলেন, ‘হিমুর একটা নিজস্ব নদী ছিল। ময়ূরাক্ষী নদী। সেটা কাল্পনিক। যখন সে স্ট্রাগল বা স্ট্রেস ফিল করতো, তখন সেই নদীর কাছে চলে যেত। আমরাও এই গানটির মাধ্যমে চেয়েছি শিরোনামহীন শ্রোতাদের জন্য এমন একটা কাল্পনিক শহর গড়ে তুলতে। যেখানে গিয়ে তারা বিশুদ্ধ কিছু সময় কাটাতে পারবে এবং স্বাভাবিক জীবনে ফেরার উৎসাহ পাবে। এই গানটি তেমনই একটা শহর। যার নাম নিঃশব্দপুর।’
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় চরিত্র হিমু। যার ছিল নিজস্ব একটা নদী। নাম ময়ূরাক্ষী। হিমুর মন খারাপ থাকলে কিংবা বিচলিত হলে যে নদীর পাশে গিয়ে বসে থাকত। মন ভালো করার জন্য। ঠিক তেমনই একটি শহর তৈরির চেষ্টা করেছে বলে জানায় ব্যান্ড শিরোনামহীন। যার নাম ‘নিঃশব্দপুর’। যে শহরে গেলে শিরোনামহীন সদস্যরা তো বটেই, তাদের শ্রোতারাও শান্তি ও ভরসা খুঁজে পাবে। অস্থিরতা ভুলে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার শক্তি পাবে। এমন এক প্রত্যাশায় দলটি গানে গানে সেই শহরের ছবি এঁকেছে। যেমনটা উপন্যাসের পাতায় হুমায়ূন আহমেদ এঁকেছিলেন হিমুর ময়ূরাক্ষী নদী।
‘নিঃশব্দপুর’ নামের বিশেষ এই গানচিত্রটি ইউটিউবসহ বিভিন্ন স্ট্রিমিং সাইটে উন্মুক্ত হয়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর। গানটির লেখক, সুরকার ও শিরোনামহীন প্রধান জিয়াউর রহমান বলেন, ‘গানটি প্রকাশের পর ২৪ ঘণ্টাও পার হয়নি। দারুণ সাড়া পাচ্ছি। বিশেষ করে মন্তব্যগুলো পজিটিভ। ভিউর বিচারেও বেশ। এটা তো সত্যি, প্রতি গান প্রকাশের আগে আমরা খুব ভয়ে ভয়ে থাকি। শ্রোতাদের ভালো প্রতিক্রিয়া পেলে আরও ভালো সৃষ্টির নেশায় মেতে উঠি। এই গানটি থেকে সেই অনুপ্রেরণা মিলছে।’
এদিকে গানটির অদ্ভূত কনসেপ্ট প্রসঙ্গে হুমায়ূন আহমেদকে টেনে এনে বলেন, ‘হিমুর একটা নিজস্ব নদী ছিল। ময়ূরাক্ষী নদী। সেটা কাল্পনিক। যখন সে স্ট্রাগল বা স্ট্রেস ফিল করতো, তখন সেই নদীর কাছে চলে যেত। আমরাও এই গানটির মাধ্যমে চেয়েছি শিরোনামহীন শ্রোতাদের জন্য এমন একটা কাল্পনিক শহর গড়ে তুলতে। যেখানে গিয়ে তারা বিশুদ্ধ কিছু সময় কাটাতে পারবে এবং স্বাভাবিক জীবনে ফেরার উৎসাহ পাবে। এই গানটি তেমনই একটা শহর। যার নাম নিঃশব্দপুর।’