প্রজ্ঞাপন জারির মাত্র সাত দিনের মাথায় ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২৩’-এর সদ্য গঠিত জুরি বোর্ড থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন। কারণ হিসেবে নিজের অপরাগতা ও ব্যস্ততার কথা জানিয়েছেন। ২৩ সেপ্টেম্বর ইলিয়াস কাঞ্চন গণমাধ্যমে বলেন, ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য জুরি বোর্ডে অনেক সিনেমা জমা পড়ে। এর জন্য সময়ও কম পাওয়া যায়।
এই সময়ের মধ্যে একটি সিনেমা দেখে সেটার বিচার-বিশ্লেষণ করা জটিল বিষয়। নিরাপদ সড়ক ছাড়াও বর্তমানে আমি বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত। তাই এই পদ থেকে সড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেখানে সময় দিতে পারব না, সেই পদে না থেকে অন্যকে সুযোগ দেয়াটাই আমার কাছে ভালো মনে হয়েছে।’ ১৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২৩ প্রদানের উদ্দেশ্যে ‘জুরি বোর্ড’ পুনর্গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এতে সভাপতি হিসেবে আছেন অতিরিক্ত সচিব (চলচ্চিত্র), তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। সদস্য হিসেবে থাকছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ চলচ্চিত্রও উন্নয়ন করপোরেশন। মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ। চলচ্চিত্র অধিশাখা প্রধান, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এস এম ইমরান হোসেন, সহকারী অধ্যাপক এবং চেয়ারম্যান, টেলিভিশন, ফিল্ম ও ফটোগ্রাফি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। জাহিদুর রহিম অঞ্জন, চলচ্চিত্র পরিচালক। বরকত হোসেন পলাশ, চিত্রগ্রাহক। ওয়াহিদ সুজন, সাংবাদিক এবং সদস্য সচিব হিসেবে আছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান। জুরি বোর্ডের কার্যপরিধি প্রসঙ্গে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, জুরি বোর্ড ২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র পর্যবেক্ষণপূর্বক পুরস্কারের জন্য চলচ্চিত্র, শিল্পী ও কলা-কুশলীদের নাম সুপারিশ করবে।
ইতোমধ্যে চলচ্চিত্র আহ্বান করে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা না হয়ে থাকলে পুনর্গঠিত জুরি বোর্ড চলচ্চিত্র আহ্বান করে বিজ্ঞপ্তি জারি করবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পুরস্কারের বিবেচনার নিমিত্ত চলচ্চিত্র জমা দেয়ার জন্য অনুরোধ জানাবে। চলচ্চিত্র সংগ্রহ করার পর জুরি বোর্ড সেসব স্ক্রিনিং, পরীক্ষা, পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করে বিবেচ্য বছরের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য সুপারিশমালা প্রণয়নপূর্বক তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবে। প্রত্যেকবারের মতো এবারও মোট ২৮টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেয়া হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রজ্ঞাপন জারির মাত্র সাত দিনের মাথায় ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২৩’-এর সদ্য গঠিত জুরি বোর্ড থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন। কারণ হিসেবে নিজের অপরাগতা ও ব্যস্ততার কথা জানিয়েছেন। ২৩ সেপ্টেম্বর ইলিয়াস কাঞ্চন গণমাধ্যমে বলেন, ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য জুরি বোর্ডে অনেক সিনেমা জমা পড়ে। এর জন্য সময়ও কম পাওয়া যায়।
এই সময়ের মধ্যে একটি সিনেমা দেখে সেটার বিচার-বিশ্লেষণ করা জটিল বিষয়। নিরাপদ সড়ক ছাড়াও বর্তমানে আমি বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত। তাই এই পদ থেকে সড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেখানে সময় দিতে পারব না, সেই পদে না থেকে অন্যকে সুযোগ দেয়াটাই আমার কাছে ভালো মনে হয়েছে।’ ১৫ সেপ্টেম্বর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২৩ প্রদানের উদ্দেশ্যে ‘জুরি বোর্ড’ পুনর্গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এতে সভাপতি হিসেবে আছেন অতিরিক্ত সচিব (চলচ্চিত্র), তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। সদস্য হিসেবে থাকছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ চলচ্চিত্রও উন্নয়ন করপোরেশন। মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ। চলচ্চিত্র অধিশাখা প্রধান, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এস এম ইমরান হোসেন, সহকারী অধ্যাপক এবং চেয়ারম্যান, টেলিভিশন, ফিল্ম ও ফটোগ্রাফি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। জাহিদুর রহিম অঞ্জন, চলচ্চিত্র পরিচালক। বরকত হোসেন পলাশ, চিত্রগ্রাহক। ওয়াহিদ সুজন, সাংবাদিক এবং সদস্য সচিব হিসেবে আছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান। জুরি বোর্ডের কার্যপরিধি প্রসঙ্গে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, জুরি বোর্ড ২০২৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র পর্যবেক্ষণপূর্বক পুরস্কারের জন্য চলচ্চিত্র, শিল্পী ও কলা-কুশলীদের নাম সুপারিশ করবে।
ইতোমধ্যে চলচ্চিত্র আহ্বান করে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা না হয়ে থাকলে পুনর্গঠিত জুরি বোর্ড চলচ্চিত্র আহ্বান করে বিজ্ঞপ্তি জারি করবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পুরস্কারের বিবেচনার নিমিত্ত চলচ্চিত্র জমা দেয়ার জন্য অনুরোধ জানাবে। চলচ্চিত্র সংগ্রহ করার পর জুরি বোর্ড সেসব স্ক্রিনিং, পরীক্ষা, পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করে বিবেচ্য বছরের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য সুপারিশমালা প্রণয়নপূর্বক তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবে। প্রত্যেকবারের মতো এবারও মোট ২৮টি শাখায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেয়া হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।