১ নভেম্বর থেকে শুরু হয় মাসুমা রহমান নাবিলার সঞ্চালনায় ৫০ পর্বের শো ‘রাঁধুনী-র রান্নাঘর: বাংলার সেরা ১০০ রেসিপি’। নাবিলা মনে করেন, এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রান্না বিষয়ক ভাবনায় অনেক পরিবর্তন আসবে জনমনে। অনুষ্ঠানটি প্রচার হবে প্রতি শুক্রবার রাত ৯টায়, মাছরাঙার পর্দায়। এ অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে নাবিলা বলেন, ‘হ্যাঁ, মাঝে ব্যক্তিগত ব্যস্ততা, চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের ব্যস্ততা মিলিয়ে উপস্থাপনাটা করা হচ্ছিল না। তবে এবার উপস্থাপনায় ফিরতে পেরে খুব খুশি।
জানেনই তো এই কাজটা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করি। কিন্তু ফিরলেই তো হবে না। অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম, ফিরলে সেভাবেই ফিরতে হবে। যাতে দর্শকরা চমকিত হয়। উপস্থাপনায় ফেরাটাকে রিমার্কেবল করতে চেয়েছিলাম। তাই একটু অন্যরকমভাবেই ফিরলাম। এই নাবিলা কিন্তু আগের নাবিলা না, পুরোই ডিফারেন্ট!’ অন্য অনুষ্ঠানের চেয়ে এটি কেন আলাদা হবে? কী থাকছে এতে? জবাবে নাবিলা জানান, ‘‘কয়েক বছর আগে বাংলাদেশের নানা অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী রান্না নিয়ে ‘সেরা রাঁধুনী’ প্রতিযোগীদের দেওয়া ১০০ রেসিপিতে একটি বই সাজানো হয়। সেই বইয়ের রেসিপিগুলোরই বলা যায় ডিজিটাল ভার্সন এই কুকিং শো।
বইয়ের আমেজ আলাদা, তবে যুগের চাহিদার সাথে মিলিয়ে ডিজিটাল ফরমেটেও রেসিপিগুলো রাখা জরুরি। যারা বইটিতে রেসিপি দিয়েছিলেন, মোটামুটি তারাই এই রেসিপিগুলো রান্না করে দেখাবেন এবার। আমাদের এখানে কিন্তু রেসিপি বুকভিত্তিক কুকিং শো তেমন একটা দেখা যায় না, বাইরের দেশে অহরহ হয়। সে হিসেবে এটি আমাদের জন্য একেবারেই ইউনিক শো।’’ বাংলার খাবার নিয়ে অভিজ্ঞতা কেমন, সে প্রসঙ্গে তিনি বললেন, ‘‘পুরো বিষয়টি বেশ ইন্টারেস্টিং।
কোভিডের সময় সবাই যখন ঘরবন্দি, তখন ‘রাঁধুনী’-র পক্ষ থেকে ‘সেরা রাঁধুনী’র ১৭ জন প্রতিযোগীর কাছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী কিছু রেসিপি চাওয়া হয়। সম্প্রতি ওনাদের সাথে গল্পচ্ছলে শুনেছি, সেই হতাশার সময়ে এই কাজটা তাদের আলাদা একটা মোটিভেশন দিয়েছে। আমি না তাদের কাজের মধ্যে, রেসিপিগুলোর মধ্যে সেই উদ্যমটা দেখেছি।
বাংলাদেশের রান্না, বাংলার স্বাদ নিয়ে কাজ করতে তাদের এই স্পৃহা, তাদের সদিচ্ছা, ডেডিকেশন, যেটাই বলি। এগুলো আমাকে আমাদের রান্নার প্রতি আরও আগ্রহী করে তুলেছে। বাংলাদেশি খাবারের যে এত বৈচিত্র্য রয়েছে তাও নতুনভাবে আবিষ্কার করলাম।’’
শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪
১ নভেম্বর থেকে শুরু হয় মাসুমা রহমান নাবিলার সঞ্চালনায় ৫০ পর্বের শো ‘রাঁধুনী-র রান্নাঘর: বাংলার সেরা ১০০ রেসিপি’। নাবিলা মনে করেন, এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রান্না বিষয়ক ভাবনায় অনেক পরিবর্তন আসবে জনমনে। অনুষ্ঠানটি প্রচার হবে প্রতি শুক্রবার রাত ৯টায়, মাছরাঙার পর্দায়। এ অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে নাবিলা বলেন, ‘হ্যাঁ, মাঝে ব্যক্তিগত ব্যস্ততা, চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের ব্যস্ততা মিলিয়ে উপস্থাপনাটা করা হচ্ছিল না। তবে এবার উপস্থাপনায় ফিরতে পেরে খুব খুশি।
জানেনই তো এই কাজটা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করি। কিন্তু ফিরলেই তো হবে না। অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম, ফিরলে সেভাবেই ফিরতে হবে। যাতে দর্শকরা চমকিত হয়। উপস্থাপনায় ফেরাটাকে রিমার্কেবল করতে চেয়েছিলাম। তাই একটু অন্যরকমভাবেই ফিরলাম। এই নাবিলা কিন্তু আগের নাবিলা না, পুরোই ডিফারেন্ট!’ অন্য অনুষ্ঠানের চেয়ে এটি কেন আলাদা হবে? কী থাকছে এতে? জবাবে নাবিলা জানান, ‘‘কয়েক বছর আগে বাংলাদেশের নানা অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী রান্না নিয়ে ‘সেরা রাঁধুনী’ প্রতিযোগীদের দেওয়া ১০০ রেসিপিতে একটি বই সাজানো হয়। সেই বইয়ের রেসিপিগুলোরই বলা যায় ডিজিটাল ভার্সন এই কুকিং শো।
বইয়ের আমেজ আলাদা, তবে যুগের চাহিদার সাথে মিলিয়ে ডিজিটাল ফরমেটেও রেসিপিগুলো রাখা জরুরি। যারা বইটিতে রেসিপি দিয়েছিলেন, মোটামুটি তারাই এই রেসিপিগুলো রান্না করে দেখাবেন এবার। আমাদের এখানে কিন্তু রেসিপি বুকভিত্তিক কুকিং শো তেমন একটা দেখা যায় না, বাইরের দেশে অহরহ হয়। সে হিসেবে এটি আমাদের জন্য একেবারেই ইউনিক শো।’’ বাংলার খাবার নিয়ে অভিজ্ঞতা কেমন, সে প্রসঙ্গে তিনি বললেন, ‘‘পুরো বিষয়টি বেশ ইন্টারেস্টিং।
কোভিডের সময় সবাই যখন ঘরবন্দি, তখন ‘রাঁধুনী’-র পক্ষ থেকে ‘সেরা রাঁধুনী’র ১৭ জন প্রতিযোগীর কাছে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী কিছু রেসিপি চাওয়া হয়। সম্প্রতি ওনাদের সাথে গল্পচ্ছলে শুনেছি, সেই হতাশার সময়ে এই কাজটা তাদের আলাদা একটা মোটিভেশন দিয়েছে। আমি না তাদের কাজের মধ্যে, রেসিপিগুলোর মধ্যে সেই উদ্যমটা দেখেছি।
বাংলাদেশের রান্না, বাংলার স্বাদ নিয়ে কাজ করতে তাদের এই স্পৃহা, তাদের সদিচ্ছা, ডেডিকেশন, যেটাই বলি। এগুলো আমাকে আমাদের রান্নার প্রতি আরও আগ্রহী করে তুলেছে। বাংলাদেশি খাবারের যে এত বৈচিত্র্য রয়েছে তাও নতুনভাবে আবিষ্কার করলাম।’’