শতাধিক দেশের ২৭৬টি চলচ্চিত্র নিয়ে শুরু হল ১৭তম আন্তর্জাতিক স্বল্পদৈর্ঘ্য ও মুক্ত চলচ্চিত্র উৎসব। জাতীয় জাদুঘরে মিলনায়তনে উৎসবের উদ্বোধন করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি আলোকচিত্রী নাসির আলী মামুন ও কথাসাহিত্যিক মাসরুর আরেফিন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রতিদিন বেলা ১১টা, বিকেল ৩টা, ৫টা ও সন্ধ্যা ৭টায় মোট ৪টি প্রদর্শনী হবে।
প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত। চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর পূর্বে কাউন্টার থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হবে। উৎসবের কান্ট্রি ফোকাস করা হয়েছে ফিলিস্তিন। ২৫ ডিসেম্বর বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টায় জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ফিলিস্তিনের আটটি স্বল্পদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র প্রদর্শিত হবে। আঞ্চলিক ফোকাস হিসেবে আরব দেশগুলোকে নির্বাচিত করা হয়েছে। ২৬ ডিসেম্বর জাতীয় জাদুঘরের সিনেপ্লেক্স মিলনায়তনে বেলা ১১টা থেকে ১টা এবং বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ৯টি ফিকশন ও একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হবে।
জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘দ্য ড্রিম’, ‘দ্য ফাইট’, ‘দ্য ভিক্টরি’ প্রদর্শিত হবে ২৩ ডিসেম্বর। থাকছে একাধিক অধিবেশন ও সেমিনার। এ বছর আলমগীর কবির স্মৃতি বক্তৃতা প্রদান করবেন কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চলচ্চিত্র নির্মাতা নাঈম মোহায়মেন। বিষয়: মুক্তির গান, ইতিহাসের মঞ্চায়ন এবং দর্শকের বিশ্বাস। এ ছাড়া নীতি সংলাপে জাতীয় ফিল্ম কমিশনের আবির্ভাব শিরোনামে মূল প্রবন্ধ পাঠ করবেন এন রাশেদ চৌধুরী। ২৭ ডিসেম্বর বিকেল পাঁচটায় জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে হবে সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন চিত্রশিল্পী ওয়াকিলুর রহমান ও সিটি ব্যাংকের চিফ ইকোনমিস্ট ও কান্ট্রি বিজনেস ম্যানেজার আশানুর রহমান। ১৭তম বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্বল্পদৈর্ঘ্য ও মুক্ত চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরামে বিভক্তি দেখা দিয়েছে। ফোরামের জ্যেষ্ঠ সদস্য নির্মাতা তানভীর মোকাম্মেল, মোরশেদুল ইসলাম এবং মানজারে হাসীন মুরাদ আলাদা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, উৎসবটি স্থগিত করা হয়েছে। উৎসব বর্জনের আহ্বান জানিয়ে তাঁরা লিখেছেন, ‘কেউ যদি এ উৎসব আয়োজনের চেষ্টা করে থাকে, তবে সেটি বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরামের উৎসব হবে না।
সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরামের সব সদস্যকে সে উৎসব বর্জনের আহ্বান জানানো হচ্ছে। একই সঙ্গে আমরা এ দেশের জনগণ ও গণমাধ্যমকেও উৎসবটি বয়কট করার আহ্বান জানাচ্ছি।’ বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হলে গত বুধবার পাল্টা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরামের সভাপতি জহিরুল ইসলাম জানান, উৎসব চলবে।
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
শতাধিক দেশের ২৭৬টি চলচ্চিত্র নিয়ে শুরু হল ১৭তম আন্তর্জাতিক স্বল্পদৈর্ঘ্য ও মুক্ত চলচ্চিত্র উৎসব। জাতীয় জাদুঘরে মিলনায়তনে উৎসবের উদ্বোধন করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি আলোকচিত্রী নাসির আলী মামুন ও কথাসাহিত্যিক মাসরুর আরেফিন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রতিদিন বেলা ১১টা, বিকেল ৩টা, ৫টা ও সন্ধ্যা ৭টায় মোট ৪টি প্রদর্শনী হবে।
প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত। চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর পূর্বে কাউন্টার থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হবে। উৎসবের কান্ট্রি ফোকাস করা হয়েছে ফিলিস্তিন। ২৫ ডিসেম্বর বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টায় জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ফিলিস্তিনের আটটি স্বল্পদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র প্রদর্শিত হবে। আঞ্চলিক ফোকাস হিসেবে আরব দেশগুলোকে নির্বাচিত করা হয়েছে। ২৬ ডিসেম্বর জাতীয় জাদুঘরের সিনেপ্লেক্স মিলনায়তনে বেলা ১১টা থেকে ১টা এবং বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ৯টি ফিকশন ও একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হবে।
জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘দ্য ড্রিম’, ‘দ্য ফাইট’, ‘দ্য ভিক্টরি’ প্রদর্শিত হবে ২৩ ডিসেম্বর। থাকছে একাধিক অধিবেশন ও সেমিনার। এ বছর আলমগীর কবির স্মৃতি বক্তৃতা প্রদান করবেন কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চলচ্চিত্র নির্মাতা নাঈম মোহায়মেন। বিষয়: মুক্তির গান, ইতিহাসের মঞ্চায়ন এবং দর্শকের বিশ্বাস। এ ছাড়া নীতি সংলাপে জাতীয় ফিল্ম কমিশনের আবির্ভাব শিরোনামে মূল প্রবন্ধ পাঠ করবেন এন রাশেদ চৌধুরী। ২৭ ডিসেম্বর বিকেল পাঁচটায় জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে হবে সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন চিত্রশিল্পী ওয়াকিলুর রহমান ও সিটি ব্যাংকের চিফ ইকোনমিস্ট ও কান্ট্রি বিজনেস ম্যানেজার আশানুর রহমান। ১৭তম বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্বল্পদৈর্ঘ্য ও মুক্ত চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরামে বিভক্তি দেখা দিয়েছে। ফোরামের জ্যেষ্ঠ সদস্য নির্মাতা তানভীর মোকাম্মেল, মোরশেদুল ইসলাম এবং মানজারে হাসীন মুরাদ আলাদা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, উৎসবটি স্থগিত করা হয়েছে। উৎসব বর্জনের আহ্বান জানিয়ে তাঁরা লিখেছেন, ‘কেউ যদি এ উৎসব আয়োজনের চেষ্টা করে থাকে, তবে সেটি বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরামের উৎসব হবে না।
সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরামের সব সদস্যকে সে উৎসব বর্জনের আহ্বান জানানো হচ্ছে। একই সঙ্গে আমরা এ দেশের জনগণ ও গণমাধ্যমকেও উৎসবটি বয়কট করার আহ্বান জানাচ্ছি।’ বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হলে গত বুধবার পাল্টা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ শর্ট ফিল্ম ফোরামের সভাপতি জহিরুল ইসলাম জানান, উৎসব চলবে।