বড়পর্দায় যারা ‘নয়া মানুষ’ চলচ্চিত্রটি দেখেছেন তারা এর গান শুনেছেন আগেই। তবে, যারা ছবিটি দেখেননি, তাদের জন্য এক এক করে চলচ্চিত্রটির গানগুলো মুক্তি দিচ্ছে জি সিরিজ। সে ধারাবাহিকতায় এবার মুক্তি পেলো ‘জীবন’। গানটিতে সুর ও কণ্ঠ দিয়েছেন খায়রুল ওয়াসী। গানের ভিডিওতে দেখা যায়, মন খারাপে ডুবে আছেন চলচ্চিত্রের প্রতিটি চরিত্র। যেসব চরিত্রে দেখা গেছে মৌসুমী হামিদ, শিশুশিল্পী উষশীসহ অন্য চরিত্রগুলোকে।
সিনেমার গল্পটিও তেমন। সব হারানো বানভাসি মানুষের কান্না হাহাকার আর পাথর হয়ে যাওয়ার গল্প তুলে ধরেছেন নির্মাতা সোহেল রানা বয়াতি। গানটির গীতিকার শহীদুল্লাহ ফরায়জীও বললেন, শ্রোতাদের বিরান হৃদয়ে সঙ্গ দেবে এই গানটি। গানের কথাগুলো এমন- এ জীবন আমারে দিলো শুধু ফাঁকি/ তবু কী আশায় বেঁচে থাকি/ নিয়তির ভুলে দিতে হয় মাশুল/ চিরকাল হইলাম আমি তাঁর খেলার পুতুল/ কতো হাহাকার বুকে কবর দিয়ে রাখি...। গানটি প্রসঙ্গে শহীদুল্লাহ ফরায়জী বলেন, “মানুষের ভেতরের অপূরণীয় হাহাকার এবং দীর্ঘস্থায়ী বেদনা সব সময় মানুষের অন্তরাত্মায় সক্রিয় থাকে। এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে আমার গানে ‘নয়া মানুষ’ চলচ্চিত্রের অন্তর্গত জীবনের শূন্যতা, দুর্দশা এবং প্রচণ্ড দুঃখবোধের নির্যাস উন্মোচিত করতে চেয়েছি। খাইরুল ওয়াসির সুর এবং গায়কীতে গানের গভীর তৃষ্ণা এবং মুগ্ধতা ছড়িয়েছে।’’ নির্মাতা বয়াতি বলেন, ‘‘যেহেতু আমি গানের পরিবারের লোক, তাই আমার সিনেমার গান অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তাই ৪-৫ বছর ধরে আস্তে ধীরে গান তৈরি করেছি।
‘জীবন’ গানটি আমার জীবনের প্রতিচ্ছবি।’’ গত ৬ ডিসেম্বর চলচ্চিত্রটি সিনেমা হলে মুক্তি পায়। চরের মেহনতি মানুষের জীবন ও প্রকৃতির খেয়ালিপনার বিভিন্ন দিক নিয়ে আ. মা. ম. হাসানুজ্জামানের ‘বেদনার বালু চরে’ গল্প অবলম্বনে মাসুম রেজার চিত্রনাট্যে তরুণ নির্মাতা সোহেল রানা বয়াতি নির্মাণ করেন চলচ্চিত্রটি। চলচ্চিত্রটিতে আরও অভিনয় করছেন আশীষ খন্দকার, ঝুনা চৌধুরী, নিলুফার ওয়াহিদ, বদরুদ্দোজা, স্মরণ সাহা, শিখা কর্মকার, মাহিন রহমান, মেহারান সানজানা, পারভীন পারু, মেরি প্রমুখ।
রোববার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
বড়পর্দায় যারা ‘নয়া মানুষ’ চলচ্চিত্রটি দেখেছেন তারা এর গান শুনেছেন আগেই। তবে, যারা ছবিটি দেখেননি, তাদের জন্য এক এক করে চলচ্চিত্রটির গানগুলো মুক্তি দিচ্ছে জি সিরিজ। সে ধারাবাহিকতায় এবার মুক্তি পেলো ‘জীবন’। গানটিতে সুর ও কণ্ঠ দিয়েছেন খায়রুল ওয়াসী। গানের ভিডিওতে দেখা যায়, মন খারাপে ডুবে আছেন চলচ্চিত্রের প্রতিটি চরিত্র। যেসব চরিত্রে দেখা গেছে মৌসুমী হামিদ, শিশুশিল্পী উষশীসহ অন্য চরিত্রগুলোকে।
সিনেমার গল্পটিও তেমন। সব হারানো বানভাসি মানুষের কান্না হাহাকার আর পাথর হয়ে যাওয়ার গল্প তুলে ধরেছেন নির্মাতা সোহেল রানা বয়াতি। গানটির গীতিকার শহীদুল্লাহ ফরায়জীও বললেন, শ্রোতাদের বিরান হৃদয়ে সঙ্গ দেবে এই গানটি। গানের কথাগুলো এমন- এ জীবন আমারে দিলো শুধু ফাঁকি/ তবু কী আশায় বেঁচে থাকি/ নিয়তির ভুলে দিতে হয় মাশুল/ চিরকাল হইলাম আমি তাঁর খেলার পুতুল/ কতো হাহাকার বুকে কবর দিয়ে রাখি...। গানটি প্রসঙ্গে শহীদুল্লাহ ফরায়জী বলেন, “মানুষের ভেতরের অপূরণীয় হাহাকার এবং দীর্ঘস্থায়ী বেদনা সব সময় মানুষের অন্তরাত্মায় সক্রিয় থাকে। এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে আমার গানে ‘নয়া মানুষ’ চলচ্চিত্রের অন্তর্গত জীবনের শূন্যতা, দুর্দশা এবং প্রচণ্ড দুঃখবোধের নির্যাস উন্মোচিত করতে চেয়েছি। খাইরুল ওয়াসির সুর এবং গায়কীতে গানের গভীর তৃষ্ণা এবং মুগ্ধতা ছড়িয়েছে।’’ নির্মাতা বয়াতি বলেন, ‘‘যেহেতু আমি গানের পরিবারের লোক, তাই আমার সিনেমার গান অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তাই ৪-৫ বছর ধরে আস্তে ধীরে গান তৈরি করেছি।
‘জীবন’ গানটি আমার জীবনের প্রতিচ্ছবি।’’ গত ৬ ডিসেম্বর চলচ্চিত্রটি সিনেমা হলে মুক্তি পায়। চরের মেহনতি মানুষের জীবন ও প্রকৃতির খেয়ালিপনার বিভিন্ন দিক নিয়ে আ. মা. ম. হাসানুজ্জামানের ‘বেদনার বালু চরে’ গল্প অবলম্বনে মাসুম রেজার চিত্রনাট্যে তরুণ নির্মাতা সোহেল রানা বয়াতি নির্মাণ করেন চলচ্চিত্রটি। চলচ্চিত্রটিতে আরও অভিনয় করছেন আশীষ খন্দকার, ঝুনা চৌধুরী, নিলুফার ওয়াহিদ, বদরুদ্দোজা, স্মরণ সাহা, শিখা কর্মকার, মাহিন রহমান, মেহারান সানজানা, পারভীন পারু, মেরি প্রমুখ।