অপর্ণা রানী রাজবংশী’র রচনা ও নাজনীন হাসান খানের পরিচালনায় সম্প্রতি নির্মাণ হয়েছে বিশেষ টেলিফিল্ম ‘নীল শুভ্র’। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে দেখা যাবে- সোহান খান, জান্নাতুন নূর মুন, সাইকা আহমেদ, আনোয়ার শাহী, এনায়াতে উল্ল্যাহ সৈয়দ (শিপুল সৈয়দ), ফরিদ হোসাইন, তাজরিয়ান সুলতানা, সুমন আহমেদ বাবু, এবি রশিদ, শাহাদাত জয়, প্রমুখ।
টেলিফিল্মটি আগামী ২৭ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকেল ৩টায় চ্যানেল আইতে প্রচারিত হবে। কাহিনিতে দেখা যায়- সমসময় দলবল নিয়ে চলে করিম, মহল্লার ভাই। সবাই তাকে অনেক পছন্দ করে। সে মানুষের উপকার বাঁধে অপকার কখনো করেনি। কিন্তু মহল্লার আসলাম করিম বিরুদ্ধে চলে যায়। দু’জন একসময় ভালো বন্ধুও ছিল। মহল্লায় নতুন ভাড়াটিয়া হিসেবে সেঁজুতি তার মা আসে। প্রথম দেখাতেই সেঁজুতিকে ভালোলেগে যায় করিমের। এই নিয়ে দু’গ্রুপের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব লেগে যায়।
ক্যান্সার নামক ব্যাধি সেঁজুতিকে প্রতি মুহূর্তে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ধাবিত করছে। কি করবে করিম! বন্ধুর বিপদে এগিয়ে আসে আসলাম। ছুঁটে যায় ডাক্তারের কাছে। সেঁজুতির ক্যান্সার লাষ্ট স্টেইজ।
উন্মাদের মতো সেঁজুতির লাশ জড়িয়ে ধরে কান্না করছে। তারপর কোনো একদিন করিমকে দেখতে পাওয়া যায় পাগলের ভেসে ওলিগলি শহরে ব্যস্ততম জয়গায়। এমনই একটি অসাধারণ রোমান্টিক কাহিনি নিয়ে গল্পের বিস্তার। নির্মাতা নাজনীন হাসান খান বলেন, ‘কাজটি আমি খুব যত্নসহকারে করেছি।
আর সোহান খান ও জান্নাতুন নূর মুন দুজনই দুর্দান্ত অভিনয়শিল্পী। তাদের সাথে কাজের অভিজ্ঞতা দারুণ। এটি একটি সিরিয়াস গল্পের নাটক। এমন গল্পে এটাই আমার প্রথম কাজ। আশা করি টেলিফিল্মটি দর্শকদের ভালো লাগবে।
নাট্যকার অপর্ণা রানী রাজবংশী বলেন, ‘বাজেটের স্বল্পতা দেখিয়ে আজকাল যেখানে রুমভিত্তিক গল্পের প্রচলন শুরু হয়েছে, সেখানে পরিবার-পরিজন নিয়ে এই গল্পটি লেখা। আমি সব সময় পারিবারিক আবহে গল্প লিখতে পছন্দ করি। বর্তমানের গদবাঁধা গল্পে সীমাবদ্ধতায় থেকে লিখতে পারি না, লিখতে চাইও না।’
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
অপর্ণা রানী রাজবংশী’র রচনা ও নাজনীন হাসান খানের পরিচালনায় সম্প্রতি নির্মাণ হয়েছে বিশেষ টেলিফিল্ম ‘নীল শুভ্র’। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে দেখা যাবে- সোহান খান, জান্নাতুন নূর মুন, সাইকা আহমেদ, আনোয়ার শাহী, এনায়াতে উল্ল্যাহ সৈয়দ (শিপুল সৈয়দ), ফরিদ হোসাইন, তাজরিয়ান সুলতানা, সুমন আহমেদ বাবু, এবি রশিদ, শাহাদাত জয়, প্রমুখ।
টেলিফিল্মটি আগামী ২৭ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকেল ৩টায় চ্যানেল আইতে প্রচারিত হবে। কাহিনিতে দেখা যায়- সমসময় দলবল নিয়ে চলে করিম, মহল্লার ভাই। সবাই তাকে অনেক পছন্দ করে। সে মানুষের উপকার বাঁধে অপকার কখনো করেনি। কিন্তু মহল্লার আসলাম করিম বিরুদ্ধে চলে যায়। দু’জন একসময় ভালো বন্ধুও ছিল। মহল্লায় নতুন ভাড়াটিয়া হিসেবে সেঁজুতি তার মা আসে। প্রথম দেখাতেই সেঁজুতিকে ভালোলেগে যায় করিমের। এই নিয়ে দু’গ্রুপের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব লেগে যায়।
ক্যান্সার নামক ব্যাধি সেঁজুতিকে প্রতি মুহূর্তে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ধাবিত করছে। কি করবে করিম! বন্ধুর বিপদে এগিয়ে আসে আসলাম। ছুঁটে যায় ডাক্তারের কাছে। সেঁজুতির ক্যান্সার লাষ্ট স্টেইজ।
উন্মাদের মতো সেঁজুতির লাশ জড়িয়ে ধরে কান্না করছে। তারপর কোনো একদিন করিমকে দেখতে পাওয়া যায় পাগলের ভেসে ওলিগলি শহরে ব্যস্ততম জয়গায়। এমনই একটি অসাধারণ রোমান্টিক কাহিনি নিয়ে গল্পের বিস্তার। নির্মাতা নাজনীন হাসান খান বলেন, ‘কাজটি আমি খুব যত্নসহকারে করেছি।
আর সোহান খান ও জান্নাতুন নূর মুন দুজনই দুর্দান্ত অভিনয়শিল্পী। তাদের সাথে কাজের অভিজ্ঞতা দারুণ। এটি একটি সিরিয়াস গল্পের নাটক। এমন গল্পে এটাই আমার প্রথম কাজ। আশা করি টেলিফিল্মটি দর্শকদের ভালো লাগবে।
নাট্যকার অপর্ণা রানী রাজবংশী বলেন, ‘বাজেটের স্বল্পতা দেখিয়ে আজকাল যেখানে রুমভিত্তিক গল্পের প্রচলন শুরু হয়েছে, সেখানে পরিবার-পরিজন নিয়ে এই গল্পটি লেখা। আমি সব সময় পারিবারিক আবহে গল্প লিখতে পছন্দ করি। বর্তমানের গদবাঁধা গল্পে সীমাবদ্ধতায় থেকে লিখতে পারি না, লিখতে চাইও না।’