মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পর্দা নামলো ‘আন্তর্জাতিক বাভাসি চলচ্চিত্র উৎসব-২০২৪’ এর ৮ম চলচ্চিত্র উৎসব। সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন সংস্কৃতিজন পীরজাদা শহীদুল হারুন ও প্রধান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া (আপিল বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট। রাজধানীর কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা’য় আন্তর্জাতিক বাভাসি চলচ্চিত্র পুরষ্কার অনুষ্টানের আয়োজন করা হয়।
বাভাসি চলচ্চিত্র উৎসবের জুরি বোর্ডে ছিলেন পরিচালক ও প্রযোজক নাজনীন হাসান খান, ফরিদুল ইসলাম রুবেল- নাট্যকার ও প্রযোজক, অপর্ণা রানী রাজবংশী- নাট্যকার ও প্রযোজক, রাকিবুল হাসান সোহেল (আর এইচ সোহেল- পরিচালক ও প্রযোজক, এনায়েত উল্যাহ সৈয়দ (শিপুল সৈয়দ)- অভিনেতা, নাট্যকার ও পরিচালক। দেশ ও দেশের বাহির থেকে ১৫৩টি চলচ্চিত্র জমা পড়ে এ উৎসবে।
সেখান থেকে প্রদর্শীত ১০টি চলচ্চিত্রের মধ্যে ৫ ক্যাটাগরিতে ৫ জনকে চূড়ান্ত হিসেবে পুরস্কার প্রদান করা হয়। উৎসবে সেরা অভিনেতা খালেদ হোসেন চৌধুরী (বিশ্বসুন্দরী)। সেরা চিত্রনাট্যকার কনা তেরেজা পালমা (প্রায়শ্চিত্ত)। সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতার পুরস্কার মিরুজ খান রাজ (মরিচিকা)।
সেরা মিউজিক ডিরেক্টর মীর হাসান স্বপন (মায়ের ইচ্ছা)। সেরা সম্পাদক দুলাল রহমান (সরি)। উক্ত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকতার অবদান স্বরূপ মাসুম বিল্লাহ রাকিব (দৈনিক যায়যায়দিন), নায়িমী জান্নাত ব্যাপ্তি (দৈনিক সংবাদ), কুদরত উল্লাহ (ভোরের কাগজ) সম্মাননা প্রদান করা হয়।
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পর্দা নামলো ‘আন্তর্জাতিক বাভাসি চলচ্চিত্র উৎসব-২০২৪’ এর ৮ম চলচ্চিত্র উৎসব। সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন সংস্কৃতিজন পীরজাদা শহীদুল হারুন ও প্রধান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া (আপিল বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট। রাজধানীর কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলা’য় আন্তর্জাতিক বাভাসি চলচ্চিত্র পুরষ্কার অনুষ্টানের আয়োজন করা হয়।
বাভাসি চলচ্চিত্র উৎসবের জুরি বোর্ডে ছিলেন পরিচালক ও প্রযোজক নাজনীন হাসান খান, ফরিদুল ইসলাম রুবেল- নাট্যকার ও প্রযোজক, অপর্ণা রানী রাজবংশী- নাট্যকার ও প্রযোজক, রাকিবুল হাসান সোহেল (আর এইচ সোহেল- পরিচালক ও প্রযোজক, এনায়েত উল্যাহ সৈয়দ (শিপুল সৈয়দ)- অভিনেতা, নাট্যকার ও পরিচালক। দেশ ও দেশের বাহির থেকে ১৫৩টি চলচ্চিত্র জমা পড়ে এ উৎসবে।
সেখান থেকে প্রদর্শীত ১০টি চলচ্চিত্রের মধ্যে ৫ ক্যাটাগরিতে ৫ জনকে চূড়ান্ত হিসেবে পুরস্কার প্রদান করা হয়। উৎসবে সেরা অভিনেতা খালেদ হোসেন চৌধুরী (বিশ্বসুন্দরী)। সেরা চিত্রনাট্যকার কনা তেরেজা পালমা (প্রায়শ্চিত্ত)। সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতার পুরস্কার মিরুজ খান রাজ (মরিচিকা)।
সেরা মিউজিক ডিরেক্টর মীর হাসান স্বপন (মায়ের ইচ্ছা)। সেরা সম্পাদক দুলাল রহমান (সরি)। উক্ত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকতার অবদান স্বরূপ মাসুম বিল্লাহ রাকিব (দৈনিক যায়যায়দিন), নায়িমী জান্নাত ব্যাপ্তি (দৈনিক সংবাদ), কুদরত উল্লাহ (ভোরের কাগজ) সম্মাননা প্রদান করা হয়।