আকাশে উড়ছে এক সুতোয় শত ঘুড়ি, ড্রাগন, কংকাল, সাপ, স্টার, চিল, বাদুর, অক্টোপাস, বক্সসহ বাহারি রং ও আকৃতির ঘুড়ি। নীল আকাশকে বর্ণিল করে তোলা পদ্মার তীরে দাঁড়িয়ে উপভোগ করছে বিভিন্ন বয়সের হাজারো মানুষ।
‘চলো হারাই শৈশবে’ শ্লোগানকে সামনে রেখে ফরিদপুরে পদ্মা নদীর বালুচরে অনুষ্ঠিত হলো বর্ণিল ঘুড়ি উৎসব। ব্যতিক্রমী এ আয়োজন করে ‘ফরিদপুর সিটি পেইজ’ নামের একটি সামাজিক সংগঠন। বর্ণাঢ্য এই উৎসবে যোগ দেন বিভিন্ন বয়সী হাজারো মানুষ।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে সদর উপজেলার ডিক্রিরচর ইউনিয়নের ধলার মোড় এলাকার পদ্মার চরে এই বর্নাঢ্য আয়োজনের উদ্বোধন করেন ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান মোল্যা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমদাদ হোসেন, পেপার টেক লি এর জেনারেল ম্যানেজার মো কামরুজ্জামান।
উৎসবে জেলা ও আশ পাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজারো প্রতিযোগী বিভিন্ন আকৃতির ও রঙ্গের ঘুড়ি নিয়ে অংশ নেয়। আর এ উৎসব দেখতে পদ্মা নদীর পাড়ে জড়ো হয় বিভিন্ন বয়সের হাজারো মানুষ। বড়দের সঙ্গে ঘুড়ি উড়ানো দেখতে আসে অনেক শিশু-কিশোররাও। পরে প্রতিযোগীদের মধ্য বিজয়ী ৩জনকে পুরষ্কার দেওয়া হয়।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান মোল্যা জানান, ঘুড়ি আমাদের বাঙ্গালীদের ঐতিহ্য, আর এটাকে সারা বিশ্বের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতেই এ আয়োজন। এ উৎসব আমাদের তরুন ও যুব সমাজকে মাদক ও অপরাধ প্রবনতা থেকে দুরে রাখবে।
উল্লেখ্য, ৮ম বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো এই ঘুড়ি উৎসব।
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
আকাশে উড়ছে এক সুতোয় শত ঘুড়ি, ড্রাগন, কংকাল, সাপ, স্টার, চিল, বাদুর, অক্টোপাস, বক্সসহ বাহারি রং ও আকৃতির ঘুড়ি। নীল আকাশকে বর্ণিল করে তোলা পদ্মার তীরে দাঁড়িয়ে উপভোগ করছে বিভিন্ন বয়সের হাজারো মানুষ।
‘চলো হারাই শৈশবে’ শ্লোগানকে সামনে রেখে ফরিদপুরে পদ্মা নদীর বালুচরে অনুষ্ঠিত হলো বর্ণিল ঘুড়ি উৎসব। ব্যতিক্রমী এ আয়োজন করে ‘ফরিদপুর সিটি পেইজ’ নামের একটি সামাজিক সংগঠন। বর্ণাঢ্য এই উৎসবে যোগ দেন বিভিন্ন বয়সী হাজারো মানুষ।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে সদর উপজেলার ডিক্রিরচর ইউনিয়নের ধলার মোড় এলাকার পদ্মার চরে এই বর্নাঢ্য আয়োজনের উদ্বোধন করেন ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান মোল্যা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমদাদ হোসেন, পেপার টেক লি এর জেনারেল ম্যানেজার মো কামরুজ্জামান।
উৎসবে জেলা ও আশ পাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজারো প্রতিযোগী বিভিন্ন আকৃতির ও রঙ্গের ঘুড়ি নিয়ে অংশ নেয়। আর এ উৎসব দেখতে পদ্মা নদীর পাড়ে জড়ো হয় বিভিন্ন বয়সের হাজারো মানুষ। বড়দের সঙ্গে ঘুড়ি উড়ানো দেখতে আসে অনেক শিশু-কিশোররাও। পরে প্রতিযোগীদের মধ্য বিজয়ী ৩জনকে পুরষ্কার দেওয়া হয়।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান মোল্যা জানান, ঘুড়ি আমাদের বাঙ্গালীদের ঐতিহ্য, আর এটাকে সারা বিশ্বের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতেই এ আয়োজন। এ উৎসব আমাদের তরুন ও যুব সমাজকে মাদক ও অপরাধ প্রবনতা থেকে দুরে রাখবে।
উল্লেখ্য, ৮ম বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো এই ঘুড়ি উৎসব।