শুক্রবার সন্ধ্যায় বেইলি রোডের মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হবে নাটক ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ । মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত নাট্যদল থিয়েটারের এই নাটকটি শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় বেইলি রোডের মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হবে। এবার নাটকটির ২১০তম প্রদর্শনী হবে বলে জানিয়েছেন নির্দেশক ও শিক্ষক সুদীপ চক্রবর্তী।
‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ প্রথম মঞ্চে নির্দেশনা দিয়েছিলেন আবদুল্লাহ আল-মামুন। পরে নাটকটির নতুন করে নির্দেশনা দেন সুদীপ চক্রবর্তী। নাটকে দেখা যাবে, চারদিকে মুক্তিযুদ্ধের দামামা। উদ্বেগ-উত্তেজনা কাজ করছে ছোট-বড় সবার মধ্যে। ১৭ গ্রামের নারী-পুরুষ এসেছেন মাতব্বরের কাছে। তাদের চোখে-মুখে উৎকণ্ঠা।
গত রাতেও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মাতব্বরের সঙ্গে দেখা করেছেন জানিয়ে সবাইকে আশ্বাস দিচ্ছেন তিনি। পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর ভরসা রাখতে বলছেন উপস্থিত লোকজনকে। তবে গ্রামবাসী সহজে আশ্বস্ত হতে পারেন না মাতব্বরের কথায়।
এভাবে নানা ঘটনার ঘনঘটায় এগিয়ে যায় নাটকের কাহিনী। একসময় ঘর থেকে বের হন মাতব্বরের মেয়ে। সবার সামনে বলেন, বাবা জোর করে তাকে ওই রাতে ক্যাপ্টেনের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। পরে সেই বীরাঙ্গনা আত্মাহুতি দেন। অবশ্য নিস্তার মেলেনি রাজাকার মাতব্বরের।
নিজের পাইকের হাতেই নির্মমভাবে খুন হন তিনি। ১৯৭৬ সালের ২৫ নভেম্বর, ঢাকার মহিলা সমিতি মঞ্চে প্রথম অভিনীত হয়েছিল কালজয়ী এ কাব্যনাট্য। ১৯৯০ সালের ২৩ মার্চ নাটকটির শততম প্রদর্শনী হয়।
বর্তমানে এ নাটকে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন ফেরদৌসী মজুমদার, কেরামত মওলা, তোফা হোসেন, ত্রপা মজুমদার, মারুফ কবির, পরেশ আচার্য, সমর দেব, খুরশিদ আলম, নুরুল ইসলাম, রাশেদুল আওয়াল, জোয়ারদার সাইফ, তামান্না ইসলাম, রুনা লাইলা, তানভীর হোসেন সামদানীসহ অনেকে।
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
শুক্রবার সন্ধ্যায় বেইলি রোডের মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হবে নাটক ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ । মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত নাট্যদল থিয়েটারের এই নাটকটি শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় বেইলি রোডের মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হবে। এবার নাটকটির ২১০তম প্রদর্শনী হবে বলে জানিয়েছেন নির্দেশক ও শিক্ষক সুদীপ চক্রবর্তী।
‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ প্রথম মঞ্চে নির্দেশনা দিয়েছিলেন আবদুল্লাহ আল-মামুন। পরে নাটকটির নতুন করে নির্দেশনা দেন সুদীপ চক্রবর্তী। নাটকে দেখা যাবে, চারদিকে মুক্তিযুদ্ধের দামামা। উদ্বেগ-উত্তেজনা কাজ করছে ছোট-বড় সবার মধ্যে। ১৭ গ্রামের নারী-পুরুষ এসেছেন মাতব্বরের কাছে। তাদের চোখে-মুখে উৎকণ্ঠা।
গত রাতেও পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মাতব্বরের সঙ্গে দেখা করেছেন জানিয়ে সবাইকে আশ্বাস দিচ্ছেন তিনি। পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর ভরসা রাখতে বলছেন উপস্থিত লোকজনকে। তবে গ্রামবাসী সহজে আশ্বস্ত হতে পারেন না মাতব্বরের কথায়।
এভাবে নানা ঘটনার ঘনঘটায় এগিয়ে যায় নাটকের কাহিনী। একসময় ঘর থেকে বের হন মাতব্বরের মেয়ে। সবার সামনে বলেন, বাবা জোর করে তাকে ওই রাতে ক্যাপ্টেনের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। পরে সেই বীরাঙ্গনা আত্মাহুতি দেন। অবশ্য নিস্তার মেলেনি রাজাকার মাতব্বরের।
নিজের পাইকের হাতেই নির্মমভাবে খুন হন তিনি। ১৯৭৬ সালের ২৫ নভেম্বর, ঢাকার মহিলা সমিতি মঞ্চে প্রথম অভিনীত হয়েছিল কালজয়ী এ কাব্যনাট্য। ১৯৯০ সালের ২৩ মার্চ নাটকটির শততম প্রদর্শনী হয়।
বর্তমানে এ নাটকে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন ফেরদৌসী মজুমদার, কেরামত মওলা, তোফা হোসেন, ত্রপা মজুমদার, মারুফ কবির, পরেশ আচার্য, সমর দেব, খুরশিদ আলম, নুরুল ইসলাম, রাশেদুল আওয়াল, জোয়ারদার সাইফ, তামান্না ইসলাম, রুনা লাইলা, তানভীর হোসেন সামদানীসহ অনেকে।