alt

বিনোদন

পাভেলের লিভিং রুম সেশন দ্বিতীয় সিজন

বিনোদন র্বাতা পরিবেশক : বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

সংগীতশিল্পী পাভেল আরীনের লিভিং রুম সেশন প্রথম সিজন শেষ হয়েছে। চিরকুট ব্যান্ডের এই সদস্যের উদ্যেগে প্রথম সিজনে ছিল ৯ গান। আবার নতুন সিজন শুরু করেছেন তিনি। গত বছর এই আয়োজনের মাঝামাঝিতে পাভেল বলেছিলেন, স্বপ্ন দেখেন বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের গানকে নিয়ে যাওয়ার। তা শতভাগ সম্ভব মনে করেন তিনি, প্রয়োজন শুধু লক্ষ্য ঠিক থাকা এবং কাজের প্রতি সৎ থাকা। ঠিক ১০ মাস পার হতেই পাভেল জানালেন, লিভিং রুম সেশন দ্বিতীয় সিজন শুরু করছেন।

এই প্ল্যাটফর্মে গাইবেন চার দেশের শিল্পীরা। ১২ গান দিয়ে সাজানো এই আয়োজনে বাজাবেন ১৫ দেশের যন্ত্রশিল্পীরা। লিভিং রুম সেশন দ্বিতীয় সিজনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম গত শনিবার শুরু হয়েছে লন্ডনে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনের দ্য আইভি টাওয়ার ব্রিজে নতুন পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এতে পাভেল আরীন, ইমতিয়াজ আলী ও পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান রাহাত আমিন, নির্বাহী পরিচালক শাহ ফরহাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পাভেল জানালেন, আনুষ্ঠানিক পথচলা চুক্তি স্বাক্ষরে হলেও কাজটা তিনি আরও আগেই শুরু করেছেন। চার দেশের শিল্পীদের সঙ্গে যোগাযোগ করাও হয়েছে। যাঁরা শিল্পীদের সঙ্গে সঙ্গত করবেন, তাঁদের সঙ্গেও আলাপ–আলোচনা চূড়ান্ত। ‘রেকর্ডিং শুরুর পর আমরা শিল্পীর তালিকা প্রকাশ করব। এবার স্বপ্নটা সত্যিই বড় করে দেখেছি। আশা করি সেই স্বপ্নের কাছাকাছি পৌঁছাতে পারব।

পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান আমাকে সেভাবেই আশ্বস্তও করেছেন।’ বললেন পাভেল।

‘লিভিং রুম সেশন’ প্রসঙ্গে পাভেল জানালেন, এমন একটি অনুষ্ঠানের স্বপ্ন তিনি প্রথম দেখেছিলেন ১৪ বছর আগে। তাঁর ভাষ্যে, ২০১০ সালের দিকের ঘটনা, ইউটিউবে ‘এওএল সেশনস’ দেখি। মুগ্ধ হই। অবাকও হই। পরে এমটিভি আনপ্লাগড দেখতাম, সেখানে পছন্দের মিউজিশিয়ানের গান শুনতাম। তখন থেকেই ইচ্ছা ছিল এ রকম অভিনব কিছু একটা করার। অল্প বয়সে স্বপ্ন আঁকতে থাকি, আমার মিউজিক দিয়ে নতুন কিছু যায় কি না।

এরপর অনেক বৈচিত্র্যময় কাজ করেছি। চ্যানেল নাইনে ‘জেনএক্স’ নামে একটি অনুষ্ঠান করেছি। ভারতের প্রেসিডেন্ট হাউসে আমরা চিরকুট যখন গাইতে গেলাম, তখন পাকিস্তানি মিউজিশয়ানের সঙ্গে দেখা হয়। মিউজিক নিয়ে আলাপ হয়। অনেকের কাছ থেকে নানাভাবে অনুপ্রাণিত হই।

আত্মবিশ্বাসও বাড়তে থাকে। তিন বছর আগে এমন একটি অনুষ্ঠান বানানো শুরু করি। এবার সেটিরই দ্বিতীয় সিজন করছি। পাভেল আরীন বলেন, ‘সাংস্কৃতিক সহযোগিতার মাধ্যমে ভালোবাসা, শান্তি ও ঐক্যের প্রচার করে বাংলা সংগীতকে বৈশ্বিক দরবারে তুলে ধরার স্বপ্ন নিয়ে এই প্রকল্পের কাজ করা। আমি বিশ্বাস করি, বাংলা সংগীতকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে এই আয়োজন, বিশ্বব্যাপী সবাইকে একত্র করতেও পারব।’

ছবি

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

ছবি

ক্যানসার আক্রান্ত মেকানিক্সের ইমরানের জন্য ‘কনসার্ট ফর ইমরান’

ছবি

এক মঞ্চে অনি-মিজান-রাফা সঙ্গে আরও থাকছেন যারা

ছবি

এ মাসেই আসছে ‘অনুতপ্ত’

ছবি

চেক প্রজাতন্ত্রে পুরস্কৃত মেহেদীর ‘বালুর নগরীতে’

ছবি

চিত্রা সিং ও সাবিনা ইয়াসমিনের গান লাবণ্যের কণ্ঠে

ছবি

কণার কণ্ঠে ‘সোনা জান’

ছবি

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ‘কইলজ্যা কাঁপানো ৩৬ দিন’

ছবি

প্রথমবার জুটি বাঁধলেন জেনেলিয়া-ইমরান

ছবি

প্রথম দিনেই সাড়া ফেলেছে রাজকুমারের ‘মালিক’

ছবি

আমেরিকায় ‘আনন্দমেলা’য় দেশের অনেক তারকা

ছবি

কনসার্টে ফিরছে ‘অড সিগনেচার’

ছবি

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য শিরোনামহীনের গান

ছবি

টলিউডে নওশাবার অভিষেক

ছবি

হত্যাচেষ্টা মামলায় অপু বিশ্বাসের জামিন মঞ্জুর

ছবি

তিন সপ্তাহে ‘সিতারে জামিন পার’ এর আয়

ছবি

‘মিস অ্যান্ড মিসেস প্লাস বিউটি রিয়েলিটি শো’র বিচারক হলেন রাজীব মণি দাস

ছবি

প্রিয়াংকার কণ্ঠে ‘আজি নেমেছে আঁধার’

ছবি

নতুন গল্পে শামীম-সামান্তা জুটি

ছবি

এবার মেলবোর্নে ঢাকার ‘আলী’

ছবি

আবারও একসঙ্গে রাজ-মন্দিরা জুটি

ছবি

এবার বিচারক চিত্রনায়ক রুবেল

ছবি

মুক্তি পেল ‘অন্যদিন’

ছবি

বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহে নেপালি ছবি, যাচ্ছে ‘ন ডরাই’

ছবি

উচ্ছ্বসিত কিয়ারা

ছবি

অ্যাটলির সিনেমায় আল্লু অর্জুন-রাশমিকা

ছবি

সজল ও নাদিয়ার ‘বর্ষা বিহনে’

ছবি

নতুন ‘সুপারম্যান’ আসছে বাংলাদেশে

ছবি

প্রথম একসঙ্গে ন্যানসি ও তার মেয়ে

ছবি

অপূর্ব-কেয়া পায়েলের ‘ভালোবাসা প্রমাণিত’

ছবি

চলছে চর্যাপদ পুনর্জাগরণ উৎসব

ছবি

‘কারাতে কিড : লিজেন্ডস’ আসছে বাংলাদেশে

ছবি

প্রথম একসঙ্গে প্রীতম-জেফার, নির্মাণে শিহাব শাহীন

ছবি

বিটিভির একই অনুষ্ঠানে গাইলেন আঁখি-হোমায়রা-ছন্দামনি

ছবি

তিশা-ইয়াশ-উর্বির নতুন নাটক ‘নসিব’

ছবি

উপন্যাসের ৯০ বছর পূর্তিতে জয়ার সিনেমা মুক্তি

tab

বিনোদন

পাভেলের লিভিং রুম সেশন দ্বিতীয় সিজন

বিনোদন র্বাতা পরিবেশক

বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

সংগীতশিল্পী পাভেল আরীনের লিভিং রুম সেশন প্রথম সিজন শেষ হয়েছে। চিরকুট ব্যান্ডের এই সদস্যের উদ্যেগে প্রথম সিজনে ছিল ৯ গান। আবার নতুন সিজন শুরু করেছেন তিনি। গত বছর এই আয়োজনের মাঝামাঝিতে পাভেল বলেছিলেন, স্বপ্ন দেখেন বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের গানকে নিয়ে যাওয়ার। তা শতভাগ সম্ভব মনে করেন তিনি, প্রয়োজন শুধু লক্ষ্য ঠিক থাকা এবং কাজের প্রতি সৎ থাকা। ঠিক ১০ মাস পার হতেই পাভেল জানালেন, লিভিং রুম সেশন দ্বিতীয় সিজন শুরু করছেন।

এই প্ল্যাটফর্মে গাইবেন চার দেশের শিল্পীরা। ১২ গান দিয়ে সাজানো এই আয়োজনে বাজাবেন ১৫ দেশের যন্ত্রশিল্পীরা। লিভিং রুম সেশন দ্বিতীয় সিজনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম গত শনিবার শুরু হয়েছে লন্ডনে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনের দ্য আইভি টাওয়ার ব্রিজে নতুন পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এতে পাভেল আরীন, ইমতিয়াজ আলী ও পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান রাহাত আমিন, নির্বাহী পরিচালক শাহ ফরহাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পাভেল জানালেন, আনুষ্ঠানিক পথচলা চুক্তি স্বাক্ষরে হলেও কাজটা তিনি আরও আগেই শুরু করেছেন। চার দেশের শিল্পীদের সঙ্গে যোগাযোগ করাও হয়েছে। যাঁরা শিল্পীদের সঙ্গে সঙ্গত করবেন, তাঁদের সঙ্গেও আলাপ–আলোচনা চূড়ান্ত। ‘রেকর্ডিং শুরুর পর আমরা শিল্পীর তালিকা প্রকাশ করব। এবার স্বপ্নটা সত্যিই বড় করে দেখেছি। আশা করি সেই স্বপ্নের কাছাকাছি পৌঁছাতে পারব।

পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান আমাকে সেভাবেই আশ্বস্তও করেছেন।’ বললেন পাভেল।

‘লিভিং রুম সেশন’ প্রসঙ্গে পাভেল জানালেন, এমন একটি অনুষ্ঠানের স্বপ্ন তিনি প্রথম দেখেছিলেন ১৪ বছর আগে। তাঁর ভাষ্যে, ২০১০ সালের দিকের ঘটনা, ইউটিউবে ‘এওএল সেশনস’ দেখি। মুগ্ধ হই। অবাকও হই। পরে এমটিভি আনপ্লাগড দেখতাম, সেখানে পছন্দের মিউজিশিয়ানের গান শুনতাম। তখন থেকেই ইচ্ছা ছিল এ রকম অভিনব কিছু একটা করার। অল্প বয়সে স্বপ্ন আঁকতে থাকি, আমার মিউজিক দিয়ে নতুন কিছু যায় কি না।

এরপর অনেক বৈচিত্র্যময় কাজ করেছি। চ্যানেল নাইনে ‘জেনএক্স’ নামে একটি অনুষ্ঠান করেছি। ভারতের প্রেসিডেন্ট হাউসে আমরা চিরকুট যখন গাইতে গেলাম, তখন পাকিস্তানি মিউজিশয়ানের সঙ্গে দেখা হয়। মিউজিক নিয়ে আলাপ হয়। অনেকের কাছ থেকে নানাভাবে অনুপ্রাণিত হই।

আত্মবিশ্বাসও বাড়তে থাকে। তিন বছর আগে এমন একটি অনুষ্ঠান বানানো শুরু করি। এবার সেটিরই দ্বিতীয় সিজন করছি। পাভেল আরীন বলেন, ‘সাংস্কৃতিক সহযোগিতার মাধ্যমে ভালোবাসা, শান্তি ও ঐক্যের প্রচার করে বাংলা সংগীতকে বৈশ্বিক দরবারে তুলে ধরার স্বপ্ন নিয়ে এই প্রকল্পের কাজ করা। আমি বিশ্বাস করি, বাংলা সংগীতকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে এই আয়োজন, বিশ্বব্যাপী সবাইকে একত্র করতেও পারব।’

back to top