তিশা-আরশ
এবার আমকে ঘিরে গড়ে ওঠা সমাজ, মানুষের সম্পর্ক, টানাপোড়েনের গল্প পর্দায় তুলে এনেছেন নির্মাতা তৌহিদ হক। ‘তোমারি জন্য’ শিরোনামের নাটক নির্মাণ করেছেন তিনি। নাটকের পটভূমি আবর্তিত হয়েছে আমকে কেন্দ্র করে। এতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন অভিনেতা আরশ খান ও তাসনুভা তিশা।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। নাটকটিতে আরও অভিনয় করেছেন হানিফ পালোয়ান ও শিমুল খান। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে ইউটিউব চ্যানেল কে এস এন্টারটেইনমেন্টে দেখা যাচ্ছে নাটকটি । নাটকটির দৃশ্যধারণ হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তবর্তী উপজেলা ভোলাহাটে। সেখানে বাংলাদেশের অন্যতম বড় আমবাগানে এর দৃশ্যধারণ হয়। নির্মাতা তৌহিদ হক বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ আমের জন্য বিশ্বখ্যাত। তাই গল্পের আবেগ ও বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা শুট করেছি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমবাগানে।
শত বছরের পুরোনো আমগাছগুলো শুধু গাছ নয়, এই অঞ্চলের মানুষের জীবন ও সম্পর্কের সাক্ষী। এই নাটকের গল্প আমকে ঘিরে গড়ে ওঠা সমাজ, মানুষের সম্পর্ক, জীবনের আনন্দ-বেদনা এবং টানাপোড়েনের প্রতিচ্ছবি।’ নির্মাতা আরও বলেন, ‘নাটকটি দর্শকদের হৃদয়ে ভালোবাসার মৃদু দোলা দিতে সক্ষম। ভালোবাসার অনুভূতি, যা কখনো কারও চোখের আড়াল থেকে জীবনের আলো হয়ে আসে। এই নাটক সেই ভালোবাসার এক মুগ্ধকর প্রকাশ।’
তিশা-আরশ
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
এবার আমকে ঘিরে গড়ে ওঠা সমাজ, মানুষের সম্পর্ক, টানাপোড়েনের গল্প পর্দায় তুলে এনেছেন নির্মাতা তৌহিদ হক। ‘তোমারি জন্য’ শিরোনামের নাটক নির্মাণ করেছেন তিনি। নাটকের পটভূমি আবর্তিত হয়েছে আমকে কেন্দ্র করে। এতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন অভিনেতা আরশ খান ও তাসনুভা তিশা।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। নাটকটিতে আরও অভিনয় করেছেন হানিফ পালোয়ান ও শিমুল খান। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে ইউটিউব চ্যানেল কে এস এন্টারটেইনমেন্টে দেখা যাচ্ছে নাটকটি । নাটকটির দৃশ্যধারণ হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তবর্তী উপজেলা ভোলাহাটে। সেখানে বাংলাদেশের অন্যতম বড় আমবাগানে এর দৃশ্যধারণ হয়। নির্মাতা তৌহিদ হক বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জ আমের জন্য বিশ্বখ্যাত। তাই গল্পের আবেগ ও বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা শুট করেছি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমবাগানে।
শত বছরের পুরোনো আমগাছগুলো শুধু গাছ নয়, এই অঞ্চলের মানুষের জীবন ও সম্পর্কের সাক্ষী। এই নাটকের গল্প আমকে ঘিরে গড়ে ওঠা সমাজ, মানুষের সম্পর্ক, জীবনের আনন্দ-বেদনা এবং টানাপোড়েনের প্রতিচ্ছবি।’ নির্মাতা আরও বলেন, ‘নাটকটি দর্শকদের হৃদয়ে ভালোবাসার মৃদু দোলা দিতে সক্ষম। ভালোবাসার অনুভূতি, যা কখনো কারও চোখের আড়াল থেকে জীবনের আলো হয়ে আসে। এই নাটক সেই ভালোবাসার এক মুগ্ধকর প্রকাশ।’