নাট্যদল প্রাচ্যনাটের ২৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে মঞ্চস্থ হচ্ছে নাটক ‘এক জোড়া জুতা’। শনিবার ও রোববার সন্ধ্যা ৭টায় বাংলা?দেশ শিল্পকলা একা?ডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে নাটকটির প্রদর্শনী হবে। ‘এক জোড়া জুতা’ নাটকটি রচনা করেছেন মেহরাব রহমান এবং নির্দেশনা দিয়েছেন ইমামুল হক। নাটকটি যৌথভাবে প্রযোজনা করছে কানাডার ‘টরন্টো থিয়েটার ফোকস’ এবং ‘প্রাচ্যনাট’। সংগীত করেছেন নাওয়ার আশিকুজ্জামান এবং আশিকুজ্জামান টুলু, মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে আছেন শতাব্দী ওয়াদুদ ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছেন আজাদ আবুল কালাম। নাটকের কাহিনীতে দেখা যাবে, একজোড়া হারানো জুতার গল্প। জুতা হারানোর পর চারদিক শূন্য হয়ে যায়, মাতৃভূমির উর্বর মাটিও শূন্য পড়ে থাকে, শূন্য থাকে কৃষকের ঘর, তারুণ্যের সোনালী স্বপ্ন। পুরো নাটক জুড়েই শিল্পীরা কীভাবে এ জুতা হারিয়েছে সেটা খুঁজে বেড়াবেন। সবাই প্রতীক্ষায় থাকে কখন খুঁজে পাওয়া যাবে সেই একজোড়া জুতা। এই জুতা খোঁজার মধ্য দিয়ে স্বজন হারানো ব্যথার নানান ব্যঞ্জনা উঠে এসেছে নাটকটিতে।
বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ফেব্রুয়ারিজুড়ে নাটক, অর্কেস্ট্রা, গান, পাপেট শো’সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক আয়োজন পরিবেশন করছে ‘প্রাচ্যনাট’। ২৮ ফেব্রুয়ারি মাসব্যাপী এই আয়োজনের সমাপনী অনুষ্ঠান হবে বাংলাদেশে শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে। ওইদিন বিকেল ৩টায় শিশুদের জন্য থাকবে চিল্ড্রেন থিয়েটার শো, পাপেট শো এবং কর্মশালা। বিকাল ৫টায় থাকবে পথনাটক প্রদর্শনী এবং লোকশিল্পীদের পরিবেশনা। সন্ধ্যা ৭টায় থাকবে গান। এছাড়া চিত্রশালা মিলনায়তনের উন্মুক্ত গ্যালারিতে প্রাচ্যনাটের চিত্রশিল্পী ও আলোকচিত্রীদের শিল্পকর্ম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
নাট্যদল প্রাচ্যনাটের ২৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে মঞ্চস্থ হচ্ছে নাটক ‘এক জোড়া জুতা’। শনিবার ও রোববার সন্ধ্যা ৭টায় বাংলা?দেশ শিল্পকলা একা?ডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে নাটকটির প্রদর্শনী হবে। ‘এক জোড়া জুতা’ নাটকটি রচনা করেছেন মেহরাব রহমান এবং নির্দেশনা দিয়েছেন ইমামুল হক। নাটকটি যৌথভাবে প্রযোজনা করছে কানাডার ‘টরন্টো থিয়েটার ফোকস’ এবং ‘প্রাচ্যনাট’। সংগীত করেছেন নাওয়ার আশিকুজ্জামান এবং আশিকুজ্জামান টুলু, মুখ্য সমন্বয়ক হিসেবে আছেন শতাব্দী ওয়াদুদ ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছেন আজাদ আবুল কালাম। নাটকের কাহিনীতে দেখা যাবে, একজোড়া হারানো জুতার গল্প। জুতা হারানোর পর চারদিক শূন্য হয়ে যায়, মাতৃভূমির উর্বর মাটিও শূন্য পড়ে থাকে, শূন্য থাকে কৃষকের ঘর, তারুণ্যের সোনালী স্বপ্ন। পুরো নাটক জুড়েই শিল্পীরা কীভাবে এ জুতা হারিয়েছে সেটা খুঁজে বেড়াবেন। সবাই প্রতীক্ষায় থাকে কখন খুঁজে পাওয়া যাবে সেই একজোড়া জুতা। এই জুতা খোঁজার মধ্য দিয়ে স্বজন হারানো ব্যথার নানান ব্যঞ্জনা উঠে এসেছে নাটকটিতে।
বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ফেব্রুয়ারিজুড়ে নাটক, অর্কেস্ট্রা, গান, পাপেট শো’সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক আয়োজন পরিবেশন করছে ‘প্রাচ্যনাট’। ২৮ ফেব্রুয়ারি মাসব্যাপী এই আয়োজনের সমাপনী অনুষ্ঠান হবে বাংলাদেশে শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে। ওইদিন বিকেল ৩টায় শিশুদের জন্য থাকবে চিল্ড্রেন থিয়েটার শো, পাপেট শো এবং কর্মশালা। বিকাল ৫টায় থাকবে পথনাটক প্রদর্শনী এবং লোকশিল্পীদের পরিবেশনা। সন্ধ্যা ৭টায় থাকবে গান। এছাড়া চিত্রশালা মিলনায়তনের উন্মুক্ত গ্যালারিতে প্রাচ্যনাটের চিত্রশিল্পী ও আলোকচিত্রীদের শিল্পকর্ম প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।