নাট্যনির্মাতা মহিন খান ইউটিউব চ্যানেল ‘নাফ (নিলয় আলমগীর ফিল্মস) এন্টারটেইনম্যান্ট’-এর জন্য নির্মাণ করেছেন নাটক ‘একান্নবর্তী’। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন জীবন্ত কিংবদন্তী অভিনেত্রী দিলারা জামানসহ গুণী অভিনয়শিল্পী তারিক আনাম খান, মাসুম বাশার, চিত্রলেখা গুহ, সাবেরী আলম, মনিরা মিঠুসহ এই সময়ে নাটকে তুমুল জনপ্রিয় জুটি নিলয় আলমগীর ও জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। মহিন খান জানান, এবারের ঈদে সবচেয়ে তারকা বহুল নাটক ‘একান্নবর্তী’। নাটকটিতে আমাদের দেশের পারিবারিক যে ঐতিহ্য অর্থাৎ একান্নবর্তী পরিবারের ঐতিহ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন তিনি। দিলারা জামান বলেন, ‘একান্নবর্তী পরিবার বলতে এখন কিছুই নেই। তারপরও এই ধরনের গল্প নিয়ে নাটক নির্মিত হলে আমরা হারানো ঐতিহ্য ফিরেও পেতে পারি।’
তারিক আনাম খান বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে মহিন দর্শকের পালসটা বেশ ভালো বুঝে। যে কারণে আমাদের সংস্কৃতির নিজস্ব কিছু যে গল্প থাকে। তাই নিয়ে সে কাজ করার চেষ্টা করে। এটা অনুপ্রেরণা দেয়ারই মতো।’ মাসুম বাশার বলেন, ‘মহিনের কাজ মানেই জানান কথা একটি ভালো স্ক্রিপ্ট, একটি পরিবারের গল্প থাকবে।’ নিলয় বলেন, ‘আমার পরম সৌভাগ্য যে এতো এতো কিংবদন্তী শিল্পীদের সঙ্গে আমি একই নাটকে কাজ করতে পেরেছি।’ হিমি বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় আমরা সবাই একটি পরিবারের। সেই পরিবারটি মিলেই একান্নবর্তী পরিবারকে বাংলাদেশের ঘরে ঘরে ফিরিয়ে আনার চেষ্টাই এই নাটক।’ মহিন খান বলেন, ‘আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছে ছিল এই ধরনের গল্প নিয়ে নাটক নির্মাণের। আমি নিলয় ভাইয়ের সঙ্গে বিষয়টা শেয়ার করার পর তিনিই নাটকটি প্রযোজনায় ভীষণ উৎসাহী হলেন।
যে কারণেই কাজটি সম্পন্ন করতে পেরেছি। সব শিল্পীর প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা, শ্রদ্ধা।’
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
নাট্যনির্মাতা মহিন খান ইউটিউব চ্যানেল ‘নাফ (নিলয় আলমগীর ফিল্মস) এন্টারটেইনম্যান্ট’-এর জন্য নির্মাণ করেছেন নাটক ‘একান্নবর্তী’। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন জীবন্ত কিংবদন্তী অভিনেত্রী দিলারা জামানসহ গুণী অভিনয়শিল্পী তারিক আনাম খান, মাসুম বাশার, চিত্রলেখা গুহ, সাবেরী আলম, মনিরা মিঠুসহ এই সময়ে নাটকে তুমুল জনপ্রিয় জুটি নিলয় আলমগীর ও জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। মহিন খান জানান, এবারের ঈদে সবচেয়ে তারকা বহুল নাটক ‘একান্নবর্তী’। নাটকটিতে আমাদের দেশের পারিবারিক যে ঐতিহ্য অর্থাৎ একান্নবর্তী পরিবারের ঐতিহ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন তিনি। দিলারা জামান বলেন, ‘একান্নবর্তী পরিবার বলতে এখন কিছুই নেই। তারপরও এই ধরনের গল্প নিয়ে নাটক নির্মিত হলে আমরা হারানো ঐতিহ্য ফিরেও পেতে পারি।’
তারিক আনাম খান বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে মহিন দর্শকের পালসটা বেশ ভালো বুঝে। যে কারণে আমাদের সংস্কৃতির নিজস্ব কিছু যে গল্প থাকে। তাই নিয়ে সে কাজ করার চেষ্টা করে। এটা অনুপ্রেরণা দেয়ারই মতো।’ মাসুম বাশার বলেন, ‘মহিনের কাজ মানেই জানান কথা একটি ভালো স্ক্রিপ্ট, একটি পরিবারের গল্প থাকবে।’ নিলয় বলেন, ‘আমার পরম সৌভাগ্য যে এতো এতো কিংবদন্তী শিল্পীদের সঙ্গে আমি একই নাটকে কাজ করতে পেরেছি।’ হিমি বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় আমরা সবাই একটি পরিবারের। সেই পরিবারটি মিলেই একান্নবর্তী পরিবারকে বাংলাদেশের ঘরে ঘরে ফিরিয়ে আনার চেষ্টাই এই নাটক।’ মহিন খান বলেন, ‘আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছে ছিল এই ধরনের গল্প নিয়ে নাটক নির্মাণের। আমি নিলয় ভাইয়ের সঙ্গে বিষয়টা শেয়ার করার পর তিনিই নাটকটি প্রযোজনায় ভীষণ উৎসাহী হলেন।
যে কারণেই কাজটি সম্পন্ন করতে পেরেছি। সব শিল্পীর প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা, শ্রদ্ধা।’