ভিন্ন এক বার্তা নিয়ে হাজির হয়েছে নাটক ‘ডক্টর আদনান’। এটি পরিচালনা করেছেন মীর আরমান হোসেন। এই নাটকে জুটি হয়েছেন জোভান ও সাদিয়া আয়মান। নাটকটি নির্মিত হয়েছে একজন মানবিক, নিবেদিতপ্রাণ ডাক্তারের জীবনকে কেন্দ্র করে যার জীবনের মূল উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায় মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। নিজের মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত রোগীদের সুস্থতার জন্য লড়াই চালিয়ে যায় এই চরিত্রটি। নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র ‘ডক্টর আদনান’-এর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ফারহান আহমেদ জোভান। অন্যদিকে, নাটকে দেখা যায় সাদিয়া আয়মানকে, যিনি ভালোবাসার মানুষকে হারানোর নিশ্চিত খবর শুনেও শেষ মুহূর্তে তার হাত ধরে থাকেন। ভালোবাসা আর মমতার এক নিঃশব্দ প্রতিবাদ যেন এই
চরিত্র। নাটকের পরিচালক জানান, ‘গল্পটা যখন আমি প্রথম শুনি, আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। তখনই সিদ্ধান্ত নেই, এই গল্পটা আমি নির্মাণ করব।’ পরিচালক আরমান জানান, ‘আমরা নির্মাতারা আসলে একেকজন শিক্ষক। শিক্ষকরা হাতে-কলমে শেখায়, আমরা শেখাই ভিজুয়ালি। তাই আমরা কী শেখাচ্ছি, সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই নাটকটি মূলত ডাক্তারের দায়িত্ববোধ, ত্যাগ আর মানুষের প্রতি ভালোবাসার কথা বলে। এটা শুধু বিনোদনের জন্য না, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও একটা বার্তা।’ পরিচালকের ভাষায়, ‘আজ পর্যন্ত একটা নেগেটিভ কমেন্টও পাইনি। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড়প্রাপ্তি।’ শেষে তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন ডক্টর আদনান টিম এবং সব দর্শককে।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
ভিন্ন এক বার্তা নিয়ে হাজির হয়েছে নাটক ‘ডক্টর আদনান’। এটি পরিচালনা করেছেন মীর আরমান হোসেন। এই নাটকে জুটি হয়েছেন জোভান ও সাদিয়া আয়মান। নাটকটি নির্মিত হয়েছে একজন মানবিক, নিবেদিতপ্রাণ ডাক্তারের জীবনকে কেন্দ্র করে যার জীবনের মূল উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায় মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। নিজের মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত রোগীদের সুস্থতার জন্য লড়াই চালিয়ে যায় এই চরিত্রটি। নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র ‘ডক্টর আদনান’-এর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ফারহান আহমেদ জোভান। অন্যদিকে, নাটকে দেখা যায় সাদিয়া আয়মানকে, যিনি ভালোবাসার মানুষকে হারানোর নিশ্চিত খবর শুনেও শেষ মুহূর্তে তার হাত ধরে থাকেন। ভালোবাসা আর মমতার এক নিঃশব্দ প্রতিবাদ যেন এই
চরিত্র। নাটকের পরিচালক জানান, ‘গল্পটা যখন আমি প্রথম শুনি, আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। তখনই সিদ্ধান্ত নেই, এই গল্পটা আমি নির্মাণ করব।’ পরিচালক আরমান জানান, ‘আমরা নির্মাতারা আসলে একেকজন শিক্ষক। শিক্ষকরা হাতে-কলমে শেখায়, আমরা শেখাই ভিজুয়ালি। তাই আমরা কী শেখাচ্ছি, সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই নাটকটি মূলত ডাক্তারের দায়িত্ববোধ, ত্যাগ আর মানুষের প্রতি ভালোবাসার কথা বলে। এটা শুধু বিনোদনের জন্য না, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও একটা বার্তা।’ পরিচালকের ভাষায়, ‘আজ পর্যন্ত একটা নেগেটিভ কমেন্টও পাইনি। এটাই আমাদের সবচেয়ে বড়প্রাপ্তি।’ শেষে তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন ডক্টর আদনান টিম এবং সব দর্শককে।