দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিভিন্ন দেশের আমদানি পণ্যে বড় অঙ্কের করারোপ করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার ট্রাম্পের করের থাবায় পরল বাংলাদেশসহ বিদেশি সব সিনেমা! ৪ মে ট্রাম্প বিদেশি সিনেমার ওপর ১০০% শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। হলিউড সিনেমাকে আবার পুরনো রাজত্ব ফিরিয়ে দিতেই নাকি ট্রাম্পের এই উদ্যোগ। ট্রাম্প জানিয়েছেন, অন্যান্য দেশ চলচ্চিত্র নির্মাতাদের আকৃষ্ট করার জন্য যে প্রণোদনা দিচ্ছে, তার কারণে আমেরিকান সিনেমা শিল্প ‘খুব দ্রুত মৃত্যুবরণ’ করছে! মার্কিনা প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি। এটি অন্য সবকিছুর পাশাপাশি বার্তা এবং প্রচারণা।’ ট্রাম্প আরও বলেন যে, তিনি বাণিজ্য বিভাগের মতো সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোকে অবিলম্বে বিদেশে নির্মিত সমস্ত সিনেমার ওপর ১০০% শুল্ক আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য অনুমোদন দিচ্ছেন যা পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে। তিনি এরপর যোগ করেন, ‘আমরা আবার আমেরিকায় তৈরি সিনেমা চাই!’ তবে শুল্কের বিষয়টি কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে সে সম্পর্কে কোনো বিবরণ দেননি ট্রাম্প। স্ট্রিমিং পরিষেবার পাশাপাশি থিয়েটারে প্রদর্শিত সিনেমার ক্ষেত্রেও এই শুল্ক প্রযোজ্য হবে, নাকি উৎপাদন খরচ বা বক্স অফিসের রাজস্বের ভিত্তিতে গণনা করা হবে তা স্পষ্ট না। হলিউডকে আগের চেয়েও বড়, আরও ভালো এবং শক্তিশালী অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে কী করা যেতে পারে, সে ব্যাপারে জানতে জানুয়ারিতে ট্রাম্প হলিউডের অভিজ্ঞ অভিনেতা জন ভয়েট, সিলভেস্টার স্ট্যালোন এবং মেল গিবসনের শরণাপন্ন হয়েছিলেন।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিভিন্ন দেশের আমদানি পণ্যে বড় অঙ্কের করারোপ করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার ট্রাম্পের করের থাবায় পরল বাংলাদেশসহ বিদেশি সব সিনেমা! ৪ মে ট্রাম্প বিদেশি সিনেমার ওপর ১০০% শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। হলিউড সিনেমাকে আবার পুরনো রাজত্ব ফিরিয়ে দিতেই নাকি ট্রাম্পের এই উদ্যোগ। ট্রাম্প জানিয়েছেন, অন্যান্য দেশ চলচ্চিত্র নির্মাতাদের আকৃষ্ট করার জন্য যে প্রণোদনা দিচ্ছে, তার কারণে আমেরিকান সিনেমা শিল্প ‘খুব দ্রুত মৃত্যুবরণ’ করছে! মার্কিনা প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি। এটি অন্য সবকিছুর পাশাপাশি বার্তা এবং প্রচারণা।’ ট্রাম্প আরও বলেন যে, তিনি বাণিজ্য বিভাগের মতো সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোকে অবিলম্বে বিদেশে নির্মিত সমস্ত সিনেমার ওপর ১০০% শুল্ক আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য অনুমোদন দিচ্ছেন যা পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে। তিনি এরপর যোগ করেন, ‘আমরা আবার আমেরিকায় তৈরি সিনেমা চাই!’ তবে শুল্কের বিষয়টি কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে সে সম্পর্কে কোনো বিবরণ দেননি ট্রাম্প। স্ট্রিমিং পরিষেবার পাশাপাশি থিয়েটারে প্রদর্শিত সিনেমার ক্ষেত্রেও এই শুল্ক প্রযোজ্য হবে, নাকি উৎপাদন খরচ বা বক্স অফিসের রাজস্বের ভিত্তিতে গণনা করা হবে তা স্পষ্ট না। হলিউডকে আগের চেয়েও বড়, আরও ভালো এবং শক্তিশালী অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে কী করা যেতে পারে, সে ব্যাপারে জানতে জানুয়ারিতে ট্রাম্প হলিউডের অভিজ্ঞ অভিনেতা জন ভয়েট, সিলভেস্টার স্ট্যালোন এবং মেল গিবসনের শরণাপন্ন হয়েছিলেন।