চেক প্রতারণার মামলায় নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার মামলার ধার্য তারিখে চয়নিকা চৌধুরী আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় ঢাকার সপ্তম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ মো. বুলবুল ইসলাম তার জামিন বাতিল করে এই আদেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল সাংবাদিকদের জানান, ওই দিন মামলার বাদী প্রযোজক রাশেদুল ইসলাম রিয়াজকে জেরা করার তারিখ ছিল। চয়নিকা চৌধুরী আদালতে না আসায় তার আইনজীবী সময়ের আবেদন করেন। আদালত আবেদন নামঞ্জুর করে জামিন বাতিলসহ তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
এ মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য আগামী ২৬ জুন দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।
২০১৩ সালের ১৪ মে মামলাটি দায়ের করেন প্রযোজক রাশেদুল ইসলাম রিয়াজ। ২০১৪ সালের ২ জুন চয়নিকা চৌধুরী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন। ২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ‘জীবন সুন্দর হোক’ নাটক নির্মাণের জন্য ২০১২ সালের ২৪ আগস্ট চয়নিকা চৌধুরীর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন রাশেদুল ইসলাম রিয়াজ। চুক্তি অনুযায়ী তিনি চয়নিকাকে দুই লাখ ৩০ হাজার টাকা প্রদান করেন। একই বছরের ৩০ অক্টোবর চয়নিকা তাকে একই পরিমাণ টাকার একটি চেক প্রদান করেন।
তবে নাটক নির্মাণ না করায় এবং পরবর্তীতে যোগাযোগ করলে তিনি নাটক নির্মাণে অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন টাকা ফেরত চাইলে চয়নিকা ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে চেক নগদায়নের অনুরোধ করেন।
কিন্তু একাধিকবার চেষ্টা করেও চেকটি ডিজঅনার হয়। এরপর টাকা ফেরত পেতে আইনি নোটিস পাঠানো হলেও চয়নিকা টাকা ফেরত দেননি। ফলে রিয়াজ আদালতে তার বিরুদ্ধে মামলা করেন।
২০০১ সালে ‘শেষ বেলায়’ নাটকের মধ্য দিয়ে পরিচালনায় যাত্রা শুরু করেন চয়নিকা চৌধুরী। দুই দশকের ক্যারিয়ারে তিনি তিন শতাধিক টিভি নাটক নির্মাণ করেছেন।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
চেক প্রতারণার মামলায় নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার মামলার ধার্য তারিখে চয়নিকা চৌধুরী আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় ঢাকার সপ্তম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ মো. বুলবুল ইসলাম তার জামিন বাতিল করে এই আদেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল সাংবাদিকদের জানান, ওই দিন মামলার বাদী প্রযোজক রাশেদুল ইসলাম রিয়াজকে জেরা করার তারিখ ছিল। চয়নিকা চৌধুরী আদালতে না আসায় তার আইনজীবী সময়ের আবেদন করেন। আদালত আবেদন নামঞ্জুর করে জামিন বাতিলসহ তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
এ মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য আগামী ২৬ জুন দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।
২০১৩ সালের ১৪ মে মামলাটি দায়ের করেন প্রযোজক রাশেদুল ইসলাম রিয়াজ। ২০১৪ সালের ২ জুন চয়নিকা চৌধুরী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন। ২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ‘জীবন সুন্দর হোক’ নাটক নির্মাণের জন্য ২০১২ সালের ২৪ আগস্ট চয়নিকা চৌধুরীর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন রাশেদুল ইসলাম রিয়াজ। চুক্তি অনুযায়ী তিনি চয়নিকাকে দুই লাখ ৩০ হাজার টাকা প্রদান করেন। একই বছরের ৩০ অক্টোবর চয়নিকা তাকে একই পরিমাণ টাকার একটি চেক প্রদান করেন।
তবে নাটক নির্মাণ না করায় এবং পরবর্তীতে যোগাযোগ করলে তিনি নাটক নির্মাণে অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন টাকা ফেরত চাইলে চয়নিকা ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে চেক নগদায়নের অনুরোধ করেন।
কিন্তু একাধিকবার চেষ্টা করেও চেকটি ডিজঅনার হয়। এরপর টাকা ফেরত পেতে আইনি নোটিস পাঠানো হলেও চয়নিকা টাকা ফেরত দেননি। ফলে রিয়াজ আদালতে তার বিরুদ্ধে মামলা করেন।
২০০১ সালে ‘শেষ বেলায়’ নাটকের মধ্য দিয়ে পরিচালনায় যাত্রা শুরু করেন চয়নিকা চৌধুরী। দুই দশকের ক্যারিয়ারে তিনি তিন শতাধিক টিভি নাটক নির্মাণ করেছেন।