বাংলার শিকড় ছুঁয়ে গড়ে ওঠা শিল্প এখন দুলছে বিদেশের বাতাসে। দুই বাংলার শতাব্দী পুরনো লোকশিল্প নকশিকাঁথা যা একসময় ছিল গ্রামীণ নারীর মনের ছবি আঁকার নির্ভরযোগ্য মাধ্যম, তা-ই আজ উত্তর আমেরিকার শহর ডালাসে পরিণত হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ও ডিজাইন চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে।
২০২৫ সালের ১-৩ অগাস্ট ডালাসে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে উত্তর আমেরিকার প্রথম ও বৃহত্তম নকশিকাঁথা প্রদর্শনী ও উচ্চমানের ফ্যাশন শো, যার আয়োজন করছে “সৃজনেরহাট”। এরা গত এক দশক ধরে সফলভাবে আয়োজন করে আসছে বাংলা চলচ্চিত্র উৎসব ডালাস, উত্তর আমেরিকার একমাত্র বাংলা ভাষার সিনেমা উৎসব। এবার তাদের মঞ্চে উঠছে সেলাই-করা ইতিহাস, গাথা-করা প্রেম, বোনা-করা স্মৃতি। ১৩০টিরও বেশি প্রোডাক্ট শাড়ি, কুর্তি, জ্যাকেট, ব্যাগ, হোম ডেকরসহ যেখানে থাকবে সূক্ষ্ম কাঁথা স্টিচ, প্রত্যেকটি নকশায় থাকবে গল্প। এ প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছে বাংলা ও পশ্চিমবঙ্গের শীর্ষ ডিজাইন হাউজগুলো।
ডালাসের মাটিতে এই আয়োজন শুধু উত্তর আমেরিকার বাঙালি প্রবাসীদের নয়, স্থানীয় বিদেশি দর্শকরাও জানাচ্ছেন আগ্রহ। সৃজনেরহাটের নির্বাহী পরিচালক ও কো-ফাউন্ডার ডা: তারেক ইয়াসিন উজ্জ্বল-এর মতে, “আমরা চাই, বিশ্বের মানুষ জানুক প্রতিটি কাঁথার নকশায় জড়িয়ে আছে বাংলার ঐতিহ্য, যা উত্তর আমেরিকার হৃদয় জয় করবে”।
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
বাংলার শিকড় ছুঁয়ে গড়ে ওঠা শিল্প এখন দুলছে বিদেশের বাতাসে। দুই বাংলার শতাব্দী পুরনো লোকশিল্প নকশিকাঁথা যা একসময় ছিল গ্রামীণ নারীর মনের ছবি আঁকার নির্ভরযোগ্য মাধ্যম, তা-ই আজ উত্তর আমেরিকার শহর ডালাসে পরিণত হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ও ডিজাইন চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে।
২০২৫ সালের ১-৩ অগাস্ট ডালাসে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে উত্তর আমেরিকার প্রথম ও বৃহত্তম নকশিকাঁথা প্রদর্শনী ও উচ্চমানের ফ্যাশন শো, যার আয়োজন করছে “সৃজনেরহাট”। এরা গত এক দশক ধরে সফলভাবে আয়োজন করে আসছে বাংলা চলচ্চিত্র উৎসব ডালাস, উত্তর আমেরিকার একমাত্র বাংলা ভাষার সিনেমা উৎসব। এবার তাদের মঞ্চে উঠছে সেলাই-করা ইতিহাস, গাথা-করা প্রেম, বোনা-করা স্মৃতি। ১৩০টিরও বেশি প্রোডাক্ট শাড়ি, কুর্তি, জ্যাকেট, ব্যাগ, হোম ডেকরসহ যেখানে থাকবে সূক্ষ্ম কাঁথা স্টিচ, প্রত্যেকটি নকশায় থাকবে গল্প। এ প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছে বাংলা ও পশ্চিমবঙ্গের শীর্ষ ডিজাইন হাউজগুলো।
ডালাসের মাটিতে এই আয়োজন শুধু উত্তর আমেরিকার বাঙালি প্রবাসীদের নয়, স্থানীয় বিদেশি দর্শকরাও জানাচ্ছেন আগ্রহ। সৃজনেরহাটের নির্বাহী পরিচালক ও কো-ফাউন্ডার ডা: তারেক ইয়াসিন উজ্জ্বল-এর মতে, “আমরা চাই, বিশ্বের মানুষ জানুক প্রতিটি কাঁথার নকশায় জড়িয়ে আছে বাংলার ঐতিহ্য, যা উত্তর আমেরিকার হৃদয় জয় করবে”।