‘আমি নারী আমি সম্পূর্ণা’ এই স্লোগানকে ধারণ করে ২০২২ সালে ‘বাংলাভিশন’র সিনিয়র প্রযোজক সুব্রত দে প্রতিষ্ঠা করেন ‘সম্পূর্ণা বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠন। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সুব্রত দে ও এর সভাপতি স্বর্ণলতা দেবনাথের এই সংগঠনকে ঘিরে স্বপ্ন, সারা দেশের ছোট ছোট নারী উদ্যোক্তাদের এই প্ল্যাটফর্মে এনে প্রতিষ্ঠিত করা। এই সংগঠনের আয়োজনেই গত ১৮ মে সন্ধ্যায় রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালায় তৃতীয়বারের মতো ‘গ্রিন-ই সম্পূর্ণা বাংলাদেশ ২০২৫’ সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল নারীদের সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে যেসব সফল নারীরা নিজ নিজ পেশায় সফলতার জন্য ‘সম্পূর্ণা বাংলাদেশ ২০২৫’-এ ভূষিত হয়েছেন তারা হলেন বাংলাদেশের টিভি নাটকের শীর্ষ অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী ও তার বোন মালাইকা চৌধুরী, গায়িকা তানজিন মিথিলা, ফ্যাশন হাউজ ‘গয়না বাকসো’র প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার টুম্পা ফেরদৌস, ফ্যাশন হাউজ ‘সেলিব্রিটিস চয়েজ’ ও ‘তিশাস বিউটি হাব’র কর্ণধার ফারহানা সামাদ তিশা, গায়িকা কোনাল, মডেল অভিনেত্রী ও আইনজীবী জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়াসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠানে ‘আজীবন সম্মাননা’ প্রদান করা হয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী ডলি জহুরকে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ও নন্দিত টিভি অভিনেত্রী স্বর্ণলতা দেবনাথ। স্বর্ণলতা দেবনাথ বলেন, ‘আমাদের নারীরা দেশে ও দেশের বাইরে নানা ক্ষেত্রে অবদান রাখার কারণে দেশ দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আজ হয়তো ছোট্ট পরিসরে এই আয়োজন হয়েছে। তবে আগামীতে আরও বড় পরিসরে এই আয়োজন সম্পন্ন করার স্বপ্ন আমার। শুধু তাই নয়, আমারতো ইচ্ছে একদিন দেশের বাইরেও আরো বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যদিয়ে সম্পূর্ণা বাংলাদেশ সম্মাননা বাংলাদেশের নারীদের হাতে তুলে দেয়া যাতে বিশ্ব বিস্মিত হয়।’ মেহজাবীন চৌধুরী বলেন, ‘এত চমৎকার আয়োজনে আমাকে, আমার বোনকে সম্মানীত করায় আমরা সত্যিই ভীষণ অনুপ্রাণিত এবং গর্বিতও বটে।’ টুম্পা ফেরদৌস বলেন, ‘একজন নারী হিসেবে নিজের কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ এই সম্মাননা আমাকে ভীষণ অনুপ্রাণিত করেছে।’ ফারহানা সামাদ তিশা বলেন, ‘সুব্রত দাদা ও স্বর্ণলতা দেবনাথকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা এত নান্দনিকভাবে সম্মাননায় ভূষিত করায়।’ মিথিলা বলেন, ‘অল্পদিনের সংগীত জীবনে নতুন শিল্পী হিসেবে এই সম্মাননা আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।’ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সুব্রত দে বলেন, ‘আমার বাবার আশীর্বাদ ছিল বলেই আজ এতদূর আসতে পেরেছি। আর মায়ের আশীর্বাদতো আছেই। তবে স্বর্ণলতা দেব আমার জীবনে না এলে জীবন এত পরিপূর্ণ, এত গুছানো হতো না, হয়ততো সম্পূর্ণা বাংলাদেশকে ঘিরে এত অল্প সময়ে এত সফলতা আসত না। তার মেধা, তার দূরদর্শিতাই সংগঠনের আজকের সফলতা।’
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
‘আমি নারী আমি সম্পূর্ণা’ এই স্লোগানকে ধারণ করে ২০২২ সালে ‘বাংলাভিশন’র সিনিয়র প্রযোজক সুব্রত দে প্রতিষ্ঠা করেন ‘সম্পূর্ণা বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠন। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সুব্রত দে ও এর সভাপতি স্বর্ণলতা দেবনাথের এই সংগঠনকে ঘিরে স্বপ্ন, সারা দেশের ছোট ছোট নারী উদ্যোক্তাদের এই প্ল্যাটফর্মে এনে প্রতিষ্ঠিত করা। এই সংগঠনের আয়োজনেই গত ১৮ মে সন্ধ্যায় রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালায় তৃতীয়বারের মতো ‘গ্রিন-ই সম্পূর্ণা বাংলাদেশ ২০২৫’ সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল নারীদের সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে যেসব সফল নারীরা নিজ নিজ পেশায় সফলতার জন্য ‘সম্পূর্ণা বাংলাদেশ ২০২৫’-এ ভূষিত হয়েছেন তারা হলেন বাংলাদেশের টিভি নাটকের শীর্ষ অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী ও তার বোন মালাইকা চৌধুরী, গায়িকা তানজিন মিথিলা, ফ্যাশন হাউজ ‘গয়না বাকসো’র প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার টুম্পা ফেরদৌস, ফ্যাশন হাউজ ‘সেলিব্রিটিস চয়েজ’ ও ‘তিশাস বিউটি হাব’র কর্ণধার ফারহানা সামাদ তিশা, গায়িকা কোনাল, মডেল অভিনেত্রী ও আইনজীবী জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়াসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠানে ‘আজীবন সম্মাননা’ প্রদান করা হয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী ডলি জহুরকে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ও নন্দিত টিভি অভিনেত্রী স্বর্ণলতা দেবনাথ। স্বর্ণলতা দেবনাথ বলেন, ‘আমাদের নারীরা দেশে ও দেশের বাইরে নানা ক্ষেত্রে অবদান রাখার কারণে দেশ দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আজ হয়তো ছোট্ট পরিসরে এই আয়োজন হয়েছে। তবে আগামীতে আরও বড় পরিসরে এই আয়োজন সম্পন্ন করার স্বপ্ন আমার। শুধু তাই নয়, আমারতো ইচ্ছে একদিন দেশের বাইরেও আরো বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যদিয়ে সম্পূর্ণা বাংলাদেশ সম্মাননা বাংলাদেশের নারীদের হাতে তুলে দেয়া যাতে বিশ্ব বিস্মিত হয়।’ মেহজাবীন চৌধুরী বলেন, ‘এত চমৎকার আয়োজনে আমাকে, আমার বোনকে সম্মানীত করায় আমরা সত্যিই ভীষণ অনুপ্রাণিত এবং গর্বিতও বটে।’ টুম্পা ফেরদৌস বলেন, ‘একজন নারী হিসেবে নিজের কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ এই সম্মাননা আমাকে ভীষণ অনুপ্রাণিত করেছে।’ ফারহানা সামাদ তিশা বলেন, ‘সুব্রত দাদা ও স্বর্ণলতা দেবনাথকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা এত নান্দনিকভাবে সম্মাননায় ভূষিত করায়।’ মিথিলা বলেন, ‘অল্পদিনের সংগীত জীবনে নতুন শিল্পী হিসেবে এই সম্মাননা আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।’ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সুব্রত দে বলেন, ‘আমার বাবার আশীর্বাদ ছিল বলেই আজ এতদূর আসতে পেরেছি। আর মায়ের আশীর্বাদতো আছেই। তবে স্বর্ণলতা দেব আমার জীবনে না এলে জীবন এত পরিপূর্ণ, এত গুছানো হতো না, হয়ততো সম্পূর্ণা বাংলাদেশকে ঘিরে এত অল্প সময়ে এত সফলতা আসত না। তার মেধা, তার দূরদর্শিতাই সংগঠনের আজকের সফলতা।’