টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব দিয়ে শুরু ‘সাবা’র আন্তর্জাতিক যাত্রা শুরু। এরপর একে একে বুসান, গোথেনবার্গ, ওসাকা, রেড সি, ডালাস সবখানেই জায়গা করে নিয়েছে ‘সাবা’। আর এবার সেই গল্প লিখতে চলেছে নতুন অধ্যায়। যুক্তরাজ্যের ৩৩তম রেইনড্যান্স চলচ্চিত্র উৎসবে ‘সাবা’ শুধু নির্বাচিতই হয়নি, অভিনেত্রী মেহজাবীন পেয়েছেন সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়ন। সংবাদ মাধ্যমকে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় মেহজাবীন বললেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে এটা আমার জন্য অনেক বড় আনন্দের বিষয়। বিশ্বের যেসব শক্তিশালী শিল্পীর সঙ্গে এক তালিকায় আমার নাম এসেছে, সেটা ভেবে গর্বই লাগছে। আমি চাই আরও গভীর, চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে কাজ করতে। এই স্বীকৃতি শুধু শুরু, সামনে আরও অনেক পথ বাকি। তার কণ্ঠে ছিল বাংলাদেশের গল্প বিশ্বে পৌঁছে দেয়ার স্পষ্ট প্রত্যাশা। ‘আমাদের গল্পগুলো আন্তর্জাতিকভাবেও প্রাসঙ্গিক, এটিই প্রমাণ করেছে সাবা। বাংলাদেশ
তো এবারও কান চলচ্চিত্র উৎসবে জায়গা করে নিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, এই পথ একদিন অনেক দূর পর্যন্ত যাবে, যদি সবাই মিলে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে পারি।’ ‘সাবা’ কেবল একটি সিনেমা নয়, এটি একজন নারীর নিজের ভেতরের যুদ্ধের কাহিনি। পরিচালক মাকসুদ হোসাইন তার প্রথম ছবিতেই তুলে এনেছেন এক নারীর আত্মবিশ্বাস, দ্বিধা, দুঃখ আর প্রতিবাদের প্রতিচ্ছবি। আর মেহজাবীন, যিনি শুধু এতে অভিনয় করেননি, বরং ছবিটির প্রযোজনাও করেছেন, সেই চরিত্রকে এতটাই আন্তরিকভাবে ধারণ করেছেন যে পর্দা আর বাস্তব এক হয়ে গেছে। ‘সাবা’ স্থান পেয়েছে রেইনড্যান্সের ‘ঘধৎৎধঃরাব ঋবধঃঁৎব’ বিভাগে এবং মনোনীত হয়েছে ‘উরংপড়াবৎু অধিৎফ’-এর জন্য। সেই সঙ্গে পরিচালক মাকসুদ হোসাইনও পেয়েছেন তার প্রথম পরিচালনার জন্য আলাদা স্বীকৃতি।
এই দুই মিলে বাংলাদেশের স্বাধীন চলচ্চিত্রের জয়কথা যেন আরও গর্বের হয়ে উঠেছে। মেহজাবীনের এই পথচলা কেবল একটি অভিনেত্রীর অর্জনের গল্প নয় এটি একজন নারীর নিজের জায়গা তৈরি করে নেয়ার গল্প, এটি বাংলাদেশের সৃজনশীলতার গর্বের গল্প। আর এই গল্পের নামই হতে পারত ‘সাবা, সিলভার স্ক্রিনে এক বাংলার মেয়ে।’
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব দিয়ে শুরু ‘সাবা’র আন্তর্জাতিক যাত্রা শুরু। এরপর একে একে বুসান, গোথেনবার্গ, ওসাকা, রেড সি, ডালাস সবখানেই জায়গা করে নিয়েছে ‘সাবা’। আর এবার সেই গল্প লিখতে চলেছে নতুন অধ্যায়। যুক্তরাজ্যের ৩৩তম রেইনড্যান্স চলচ্চিত্র উৎসবে ‘সাবা’ শুধু নির্বাচিতই হয়নি, অভিনেত্রী মেহজাবীন পেয়েছেন সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়ন। সংবাদ মাধ্যমকে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় মেহজাবীন বললেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে এটা আমার জন্য অনেক বড় আনন্দের বিষয়। বিশ্বের যেসব শক্তিশালী শিল্পীর সঙ্গে এক তালিকায় আমার নাম এসেছে, সেটা ভেবে গর্বই লাগছে। আমি চাই আরও গভীর, চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে কাজ করতে। এই স্বীকৃতি শুধু শুরু, সামনে আরও অনেক পথ বাকি। তার কণ্ঠে ছিল বাংলাদেশের গল্প বিশ্বে পৌঁছে দেয়ার স্পষ্ট প্রত্যাশা। ‘আমাদের গল্পগুলো আন্তর্জাতিকভাবেও প্রাসঙ্গিক, এটিই প্রমাণ করেছে সাবা। বাংলাদেশ
তো এবারও কান চলচ্চিত্র উৎসবে জায়গা করে নিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, এই পথ একদিন অনেক দূর পর্যন্ত যাবে, যদি সবাই মিলে একসঙ্গে এগিয়ে যেতে পারি।’ ‘সাবা’ কেবল একটি সিনেমা নয়, এটি একজন নারীর নিজের ভেতরের যুদ্ধের কাহিনি। পরিচালক মাকসুদ হোসাইন তার প্রথম ছবিতেই তুলে এনেছেন এক নারীর আত্মবিশ্বাস, দ্বিধা, দুঃখ আর প্রতিবাদের প্রতিচ্ছবি। আর মেহজাবীন, যিনি শুধু এতে অভিনয় করেননি, বরং ছবিটির প্রযোজনাও করেছেন, সেই চরিত্রকে এতটাই আন্তরিকভাবে ধারণ করেছেন যে পর্দা আর বাস্তব এক হয়ে গেছে। ‘সাবা’ স্থান পেয়েছে রেইনড্যান্সের ‘ঘধৎৎধঃরাব ঋবধঃঁৎব’ বিভাগে এবং মনোনীত হয়েছে ‘উরংপড়াবৎু অধিৎফ’-এর জন্য। সেই সঙ্গে পরিচালক মাকসুদ হোসাইনও পেয়েছেন তার প্রথম পরিচালনার জন্য আলাদা স্বীকৃতি।
এই দুই মিলে বাংলাদেশের স্বাধীন চলচ্চিত্রের জয়কথা যেন আরও গর্বের হয়ে উঠেছে। মেহজাবীনের এই পথচলা কেবল একটি অভিনেত্রীর অর্জনের গল্প নয় এটি একজন নারীর নিজের জায়গা তৈরি করে নেয়ার গল্প, এটি বাংলাদেশের সৃজনশীলতার গর্বের গল্প। আর এই গল্পের নামই হতে পারত ‘সাবা, সিলভার স্ক্রিনে এক বাংলার মেয়ে।’