আসছে ঈদুল আজহা উপলক্ষে নির্মাতা নাজনীন হাসান খানের পরিচালনায় নির্মিত হলো একক নাটক ‘জামাই বাড়িতে ঈদ’। নাটকটি চিত্রনাট্য ও সংলাপ দিয়েছেন অর্পনা রানী রাজবংশী। এতে অভিনয় করেছেন- আখম হাসান, মৌসুমী হামিদ, রকি খান, সায়কা আহমেদ, কাজী রাজু, সাহেলা আক্তার, ফরিদ হোসাইনসহ প্রমুখ। পরিচালক নাজনীন হাসান খান বলেন, ‘সমাজবদ্ধ জীবন ব্যবস্থা ও আত্মীয়তার চিরচেনা সেই বন্ধন যেন দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে। মানুষের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আবেগ-অনুভূতি মিশ্রিত জীবন ব্যবস্থার সংমিশ্রণের গল্প জামাইর বাড়িতে ঈদ। তেমনই মেলবন্ধনের গল্প নিয়ে নাটকটি নির্মাণ করা।’ নাট্যকার অর্পনা রানী রাজবংশী বলেন, ‘সুখের থাকার জন্য কোটি কোটি টাকা লাগে না, যে লাগে তা হলো আত্মীয়তার বন্ধন। আর সেই বন্ধনেই মানুষ তার জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পায়। জামাই বাড়িতে ঈদ নাটকে সেই জীবনের চিত্রই তুলে ধরা হয়েছে।’ গল্পে দেখা যায় নিজ বাড়িতে ঈদ তো সবাই করে, কিন্তু একমাত্র মেয়ের বিয়ের পর রহিম মন্ডল ও মা খাদিজা একাকিত্ব বোধ করে। মেয়েকে ছাড়া নিজ বাড়িতে ঈদ করতে ভালো লাগে না তাদের। সেই আক্ষেপ থেকেই মেয়ের বাড়িতে ঈদ করার পরিকল্পনা করে বাবা-মা।কিন্তু মেয়ের জামাইর বাড়িতে ঈদ করার আনন্দ রূপ নেয় বেদনায়। মেয়ে, মেয়ের জামাই এবং শ্বশুর হাসিমুখে মেনে নিলেও শাশুড়ির যেন গায়ে ফোসকা উঠে। সৃষ্টি হয় তিক্ততায়। সেই তিক্ততার জেরে নিজেদের ঈদ আনন্দ শেয়ার না করে ফেরত আসতে চায় তামান্নার বাবা-মা। কিন্তু একমাত্র ১জামাই গালিবের হস্তক্ষেপে সবাইকে পুনরায় একত্রিত করে। সিদ্ধান্ত হয় দুই বেয়াই মিলেই কোরবানির গরু কিনবে। আর সেই কোরবানির গরু কিনতে গিয়ে নানান বিপদের সম্মুখীন হতে হয় তাদের। চোর মনে করে গৃহস্থ ও গ্রামবাসী মিলে জামাই গালিবকে বেধে রাখে। এমনই সামাজিক সৌন্দর্যমন্ডিত গল্পের নাটক আসছে ঈদে একটি বেসরকারি টিভিতে প্রচারিত হতে যাচ্ছে বলে পরিচালক সূত্রে জানা গেছে।
বুধবার, ২৮ মে ২০২৫
আসছে ঈদুল আজহা উপলক্ষে নির্মাতা নাজনীন হাসান খানের পরিচালনায় নির্মিত হলো একক নাটক ‘জামাই বাড়িতে ঈদ’। নাটকটি চিত্রনাট্য ও সংলাপ দিয়েছেন অর্পনা রানী রাজবংশী। এতে অভিনয় করেছেন- আখম হাসান, মৌসুমী হামিদ, রকি খান, সায়কা আহমেদ, কাজী রাজু, সাহেলা আক্তার, ফরিদ হোসাইনসহ প্রমুখ। পরিচালক নাজনীন হাসান খান বলেন, ‘সমাজবদ্ধ জীবন ব্যবস্থা ও আত্মীয়তার চিরচেনা সেই বন্ধন যেন দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে। মানুষের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আবেগ-অনুভূতি মিশ্রিত জীবন ব্যবস্থার সংমিশ্রণের গল্প জামাইর বাড়িতে ঈদ। তেমনই মেলবন্ধনের গল্প নিয়ে নাটকটি নির্মাণ করা।’ নাট্যকার অর্পনা রানী রাজবংশী বলেন, ‘সুখের থাকার জন্য কোটি কোটি টাকা লাগে না, যে লাগে তা হলো আত্মীয়তার বন্ধন। আর সেই বন্ধনেই মানুষ তার জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পায়। জামাই বাড়িতে ঈদ নাটকে সেই জীবনের চিত্রই তুলে ধরা হয়েছে।’ গল্পে দেখা যায় নিজ বাড়িতে ঈদ তো সবাই করে, কিন্তু একমাত্র মেয়ের বিয়ের পর রহিম মন্ডল ও মা খাদিজা একাকিত্ব বোধ করে। মেয়েকে ছাড়া নিজ বাড়িতে ঈদ করতে ভালো লাগে না তাদের। সেই আক্ষেপ থেকেই মেয়ের বাড়িতে ঈদ করার পরিকল্পনা করে বাবা-মা।কিন্তু মেয়ের জামাইর বাড়িতে ঈদ করার আনন্দ রূপ নেয় বেদনায়। মেয়ে, মেয়ের জামাই এবং শ্বশুর হাসিমুখে মেনে নিলেও শাশুড়ির যেন গায়ে ফোসকা উঠে। সৃষ্টি হয় তিক্ততায়। সেই তিক্ততার জেরে নিজেদের ঈদ আনন্দ শেয়ার না করে ফেরত আসতে চায় তামান্নার বাবা-মা। কিন্তু একমাত্র ১জামাই গালিবের হস্তক্ষেপে সবাইকে পুনরায় একত্রিত করে। সিদ্ধান্ত হয় দুই বেয়াই মিলেই কোরবানির গরু কিনবে। আর সেই কোরবানির গরু কিনতে গিয়ে নানান বিপদের সম্মুখীন হতে হয় তাদের। চোর মনে করে গৃহস্থ ও গ্রামবাসী মিলে জামাই গালিবকে বেধে রাখে। এমনই সামাজিক সৌন্দর্যমন্ডিত গল্পের নাটক আসছে ঈদে একটি বেসরকারি টিভিতে প্রচারিত হতে যাচ্ছে বলে পরিচালক সূত্রে জানা গেছে।