১৯৮২ সালে ফ্রান্সে শুরু হয় ফেত দ্য লা মিউজিক তথা বিশ্ব সংগীত দিবস। ১৯৮১ সালে দেশটির সংস্কৃতিমন্ত্রী জ্যাক ল্যাং এই ভাবনার প্রবর্তন করেন। সেই থেকে প্রতি বছরের ২১ জুন ইউরোপসহ বিশ্বের শতাধিক দেশে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। সেই সূত্রে বাংলাদেশেও দিবসটি পালন করা হয় নানা আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে। যেমন প্রতি বছরের এত এবারও আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা’র আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছেন এই উৎসব। ২০ জুন অনুষ্ঠিত হলো এবারের ‘ফেত দ্য লা মিউজিক ২০২৫’। এতে ৪০ জনের বেশি শিল্পী এবং শতাধিক দর্শক মেতে ওঠেন সংগীতের ছন্দে ও আনন্দে।
অনুষ্ঠানে ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি গান থেকে শুরু করে আধুনিক ফিউশন, একক অ্যাকুস্টিক পরিবেশনা থেকে প্রাণবন্ত দলীয় পরিবেশনা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের সংগীতশিল্পী অংশগ্রহণ করেন। সুরের মেলবন্ধনে পরিবেশ ছিল উৎসবমুখর, যেখানে নতুন ও অভিজ্ঞ শিল্পীরা তাদের সংগীতপ্রেম ও প্রতিভা উপস্থাপন করেন। শিল্প ও সংস্কৃতির বিনিময়ের ক্ষেত্রে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং ‘ফেত দ্য লা মিউজিক’ সেই প্রচেষ্টারই এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এমনটাই জানান আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা’র গণমাধ্যম মুখপাত্র মামুন অর রশীদ।
রোববার, ২২ জুন ২০২৫
১৯৮২ সালে ফ্রান্সে শুরু হয় ফেত দ্য লা মিউজিক তথা বিশ্ব সংগীত দিবস। ১৯৮১ সালে দেশটির সংস্কৃতিমন্ত্রী জ্যাক ল্যাং এই ভাবনার প্রবর্তন করেন। সেই থেকে প্রতি বছরের ২১ জুন ইউরোপসহ বিশ্বের শতাধিক দেশে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। সেই সূত্রে বাংলাদেশেও দিবসটি পালন করা হয় নানা আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে। যেমন প্রতি বছরের এত এবারও আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা’র আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছেন এই উৎসব। ২০ জুন অনুষ্ঠিত হলো এবারের ‘ফেত দ্য লা মিউজিক ২০২৫’। এতে ৪০ জনের বেশি শিল্পী এবং শতাধিক দর্শক মেতে ওঠেন সংগীতের ছন্দে ও আনন্দে।
অনুষ্ঠানে ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি গান থেকে শুরু করে আধুনিক ফিউশন, একক অ্যাকুস্টিক পরিবেশনা থেকে প্রাণবন্ত দলীয় পরিবেশনা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের সংগীতশিল্পী অংশগ্রহণ করেন। সুরের মেলবন্ধনে পরিবেশ ছিল উৎসবমুখর, যেখানে নতুন ও অভিজ্ঞ শিল্পীরা তাদের সংগীতপ্রেম ও প্রতিভা উপস্থাপন করেন। শিল্প ও সংস্কৃতির বিনিময়ের ক্ষেত্রে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং ‘ফেত দ্য লা মিউজিক’ সেই প্রচেষ্টারই এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এমনটাই জানান আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা’র গণমাধ্যম মুখপাত্র মামুন অর রশীদ।