মাহদীয়া ঈশাল
এই প্রজন্মের সঙ্গীতশিল্পীর নাম মাহদীয়া ঈশাল । যিনি ‘আরটিভি ইয়ং স্টার ২০২৩’ প্রতিযোগিতায় তার মিষ্টি সুরেলা কন্ঠ দিয়ে হয়েছেন প্রথম রানার আপ আর একই বছর উত্তর আমেরিকা ‘চ্যানেল আই সেরা কণ্ঠ’তে চতুর্থ হয়েছেন। আমেরিকার বাংলাদেশী কমিউনিটিতে পরিচিত এবং আলোচিত এক নাম ঈশাল। আরো আলোচনায় এলেন তিনি তার প্রথম একক মৌলিক গান ‘লাল নীল ভালোবাসা’।
গানটি লিখেছেন কবির বকুল সুর করেছেন শেখ সাদী খান, মিউজিক করেছেন উজ্জ্বল সিনহা। এরইমধ্যে ঈশালের এই গানটি ‘মাহদীয়া ঈশাল’ ইউটিউব চ্যানেল’সহ গুরুত্বপূর্ণ অডিও প্লাটফর্ম স্পটিফাই, আইটিউন, অ্যামাজন মিউজিকে রিলিজ পেয়েছে। গানটি প্রকাশের পর থেকে বাংলা ভাষাভাষী শ্রোতা দর্শকের কাছে ঈশালের গায়কী বেশ প্রশংসিত হচ্ছে। গানটির মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছে আমেরিকাতেই বিভিন্ন লোকেশনে। কোরিওগ্রাফি করেছেন তার মা রোকেয়া জাহান হাসি, ভিডিও ধারণ করেছেন অ্যান্ড্রু বিরাজ।
আমেরিকার শীর্ষস্থানীয় উচ্চ বিদ্যালয় থমাস জেফারসন হাই স্কুল ফর সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির দশম শ্রেনীর শিক্ষার্থী ঈশাল সাত বছর বয়স থেকে গান শেখা শুরু করেন। ঈশালের বাবা মাহ্সাদুল আলম রূপম একজন উচ্চপদস্থ ফাইন্যান্সিয়াল এবং ক্লাউড টেকনোলজি বিশেষজ্ঞ, প্রযুক্তিবিষয়ক বক্তা ও সংগঠক। ঈশালের বাবা মা উভয়েই যুক্তরাষ্ট্রের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কর্মরত।
ঈশাল নৃত্য, অভিনয় এবং বেহালায় পারদর্শী। তার পৈতৃক নিবাস বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলায় হলেও জন্মগ্রহণ করেছেন চট্টগ্রামে। সম্প্রতি তারা কয়েকজন বন্ধুমিলে ‘ল্যুমিনারি’ নামে একটি ব্যান্ডদল গঠন করেছেন। ঈশাল এই ব্যান্ডের লিড ভোকালিস্ট। ঈশাল সাত বছর বয়সে হাস্তাসারা পারফর্মিং আর্টস থেকে কর্ণাটিক সংগীতের মাধ্যমে সংগীতচর্চা শুরু করেন। নয় বছর বয়স থেকে তিনি সঙ্গীত গুরু উৎপল বড়ুয়া-এর কাছে তালিম নিচ্ছেন।
এছাড়া ওয়াশিংটন ডিসি বাংলা স্কুলের সঙ্গীত গুরু নাসের চৌধুরী এবং বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভশন এর অন্তর্ভুক্ত সংগীত শিল্পী বাসার শিকদার এর কাছেও তিনি সংগীত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। মাহদীয়া ঈশাল বলেন,‘ ছোটবেলা থেকেই গান আর নাচের প্রতি আমার পরম ভালোবাসা। মায়ের কাছেই নাচে হাতেখড়ি, তিনিই আমার নাচের গুরু।
আর গানের প্রতি আমার ভালোবাসাটা এমন যে গানে গানেই আমি এই প্রজন্মের শিল্পী হিসেবে বিদেশের মাটিতে বাংলা গানকে আরো ছড়িয়ে দিতে চাই। আমার বাবা মা আমাকে পূর্ণ সমর্থন করছেন, তারা প্রতিনিয়ত আমাকে অুনপ্রেরণা দিচ্ছেন। লাল নীল ভালোবাসা গানটি প্রকাশের শুরু থেকেই অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি। আরো মৌলিক গান করার ভীষণ অনুপ্রেরণা পেলাম। যেখানেই বাংলা গানের শ্রোতা সেখানেই পৌছে যাক আমার কন্ঠ-এই স্বপ্ন আমার।’
মাহদীয়া ঈশাল
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
এই প্রজন্মের সঙ্গীতশিল্পীর নাম মাহদীয়া ঈশাল । যিনি ‘আরটিভি ইয়ং স্টার ২০২৩’ প্রতিযোগিতায় তার মিষ্টি সুরেলা কন্ঠ দিয়ে হয়েছেন প্রথম রানার আপ আর একই বছর উত্তর আমেরিকা ‘চ্যানেল আই সেরা কণ্ঠ’তে চতুর্থ হয়েছেন। আমেরিকার বাংলাদেশী কমিউনিটিতে পরিচিত এবং আলোচিত এক নাম ঈশাল। আরো আলোচনায় এলেন তিনি তার প্রথম একক মৌলিক গান ‘লাল নীল ভালোবাসা’।
গানটি লিখেছেন কবির বকুল সুর করেছেন শেখ সাদী খান, মিউজিক করেছেন উজ্জ্বল সিনহা। এরইমধ্যে ঈশালের এই গানটি ‘মাহদীয়া ঈশাল’ ইউটিউব চ্যানেল’সহ গুরুত্বপূর্ণ অডিও প্লাটফর্ম স্পটিফাই, আইটিউন, অ্যামাজন মিউজিকে রিলিজ পেয়েছে। গানটি প্রকাশের পর থেকে বাংলা ভাষাভাষী শ্রোতা দর্শকের কাছে ঈশালের গায়কী বেশ প্রশংসিত হচ্ছে। গানটির মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছে আমেরিকাতেই বিভিন্ন লোকেশনে। কোরিওগ্রাফি করেছেন তার মা রোকেয়া জাহান হাসি, ভিডিও ধারণ করেছেন অ্যান্ড্রু বিরাজ।
আমেরিকার শীর্ষস্থানীয় উচ্চ বিদ্যালয় থমাস জেফারসন হাই স্কুল ফর সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির দশম শ্রেনীর শিক্ষার্থী ঈশাল সাত বছর বয়স থেকে গান শেখা শুরু করেন। ঈশালের বাবা মাহ্সাদুল আলম রূপম একজন উচ্চপদস্থ ফাইন্যান্সিয়াল এবং ক্লাউড টেকনোলজি বিশেষজ্ঞ, প্রযুক্তিবিষয়ক বক্তা ও সংগঠক। ঈশালের বাবা মা উভয়েই যুক্তরাষ্ট্রের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কর্মরত।
ঈশাল নৃত্য, অভিনয় এবং বেহালায় পারদর্শী। তার পৈতৃক নিবাস বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলায় হলেও জন্মগ্রহণ করেছেন চট্টগ্রামে। সম্প্রতি তারা কয়েকজন বন্ধুমিলে ‘ল্যুমিনারি’ নামে একটি ব্যান্ডদল গঠন করেছেন। ঈশাল এই ব্যান্ডের লিড ভোকালিস্ট। ঈশাল সাত বছর বয়সে হাস্তাসারা পারফর্মিং আর্টস থেকে কর্ণাটিক সংগীতের মাধ্যমে সংগীতচর্চা শুরু করেন। নয় বছর বয়স থেকে তিনি সঙ্গীত গুরু উৎপল বড়ুয়া-এর কাছে তালিম নিচ্ছেন।
এছাড়া ওয়াশিংটন ডিসি বাংলা স্কুলের সঙ্গীত গুরু নাসের চৌধুরী এবং বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভশন এর অন্তর্ভুক্ত সংগীত শিল্পী বাসার শিকদার এর কাছেও তিনি সংগীত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। মাহদীয়া ঈশাল বলেন,‘ ছোটবেলা থেকেই গান আর নাচের প্রতি আমার পরম ভালোবাসা। মায়ের কাছেই নাচে হাতেখড়ি, তিনিই আমার নাচের গুরু।
আর গানের প্রতি আমার ভালোবাসাটা এমন যে গানে গানেই আমি এই প্রজন্মের শিল্পী হিসেবে বিদেশের মাটিতে বাংলা গানকে আরো ছড়িয়ে দিতে চাই। আমার বাবা মা আমাকে পূর্ণ সমর্থন করছেন, তারা প্রতিনিয়ত আমাকে অুনপ্রেরণা দিচ্ছেন। লাল নীল ভালোবাসা গানটি প্রকাশের শুরু থেকেই অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি। আরো মৌলিক গান করার ভীষণ অনুপ্রেরণা পেলাম। যেখানেই বাংলা গানের শ্রোতা সেখানেই পৌছে যাক আমার কন্ঠ-এই স্বপ্ন আমার।’