ছোট পর্দার অভনিয় শিল্পী আখম হাসান ও মৌসুমী হামিদকে নিয়ে সম্প্রতি নির্মিত হয়েছে নাটক ‘মাস্তান গার্লফ্রেন্ড’। রাজীব দাসের রচনা ও পরিচালনায় নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে আরও দেখা যাবে- কাজী রাজু, সায়কা আহমেদ, জাহাঙ্গীর আলম, ফাহমিদা রহমান তৃষা, ফরিদ হোসাইন, এবি রশিদ, মিলিন হোসেন-সহ প্রমুখ। গল্পে দেখা যায়- তানিশা একটা মেয়ে মানুষ হয়ে কিভাবে গ্রামের মধ্যে গুন্ডামি করে বেড়ায়। এমনকি, ভালোবাসার মানুষ নাদেরের সঙ্গেও হুমকি-ধমকি দিয়ে ভালোবাসা আদায় করতে চায়। তানিশার এমন আচরণে বিরক্ত নাদের। তবে তানিশার মাস্তানিটা একটু ভিন্ন রকমের। এলাকার চোর, মাদকাসক্ত, ইভটিজার, চাঁদাবাজ, ঘুষখোরদের বিরুদ্ধেই তার মাস্তানিÑ যারা অন্যায় করে, জুলুম করে তাদেরকে সে শায়েস্তা করে। তার ভয়ে গ্রামের মাতুব্বরগণ ঠিকএত ঘুষও খেতে পারে না। নাদের তানিশাকে দেখলে না দেখার ভান করে
চলে যায়। তারপরও তানিশা তার ভালোবাসার মানুষকে আগলে রাখার চেষ্টা করে। নাদেরও তানিশাকে পছন্দ করে, কিন্তু মাস্তানির কারণে এড়িয়ে চলে। আর যাইহোক, এমন মাস্তান মেয়েকে কেউই ভালো চোখে দেখে না। মেয়ের এমন মাস্তানি তার মায়েরও ভালো লাগার কথা না। প্রতিদিনই মায়ের কাছে নালিশ আসে। কিন্তু তানিশার মা এগুলোকে পাত্তা দেয় না। পরিচালক রাজীব মডু দাস বলেন, ‘মাস্তান শব্দটা শুনলে আমরা ঘাবড়ে যাই, নেগেটিভ চিন্তা চলে আসে। এই গল্পের নায়িকাকে শুরুতে নেগেটিভভাবে দেখতে পাবে দর্শক। তবে কেন সে মাস্তান এবং কাদের চোখে মাস্তান আর কাদের চোখে সে দয়ালু কিংবা সঠিক কাজটাই করছে, সেটা গল্পের শেষে গিয়ে খোলাশা হয়। রহস্যময় চরিত্রটি খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। দর্শকের ভালো লাগবে এমন গল্প। ’আদৌতে তানিশা মাস্তান কিনা সেটা জানতে হলে দেখতে হবে গল্পটি। কি এমন রহস্য লুকিয়ে আছে নাটকটিতে?
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
ছোট পর্দার অভনিয় শিল্পী আখম হাসান ও মৌসুমী হামিদকে নিয়ে সম্প্রতি নির্মিত হয়েছে নাটক ‘মাস্তান গার্লফ্রেন্ড’। রাজীব দাসের রচনা ও পরিচালনায় নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে আরও দেখা যাবে- কাজী রাজু, সায়কা আহমেদ, জাহাঙ্গীর আলম, ফাহমিদা রহমান তৃষা, ফরিদ হোসাইন, এবি রশিদ, মিলিন হোসেন-সহ প্রমুখ। গল্পে দেখা যায়- তানিশা একটা মেয়ে মানুষ হয়ে কিভাবে গ্রামের মধ্যে গুন্ডামি করে বেড়ায়। এমনকি, ভালোবাসার মানুষ নাদেরের সঙ্গেও হুমকি-ধমকি দিয়ে ভালোবাসা আদায় করতে চায়। তানিশার এমন আচরণে বিরক্ত নাদের। তবে তানিশার মাস্তানিটা একটু ভিন্ন রকমের। এলাকার চোর, মাদকাসক্ত, ইভটিজার, চাঁদাবাজ, ঘুষখোরদের বিরুদ্ধেই তার মাস্তানিÑ যারা অন্যায় করে, জুলুম করে তাদেরকে সে শায়েস্তা করে। তার ভয়ে গ্রামের মাতুব্বরগণ ঠিকএত ঘুষও খেতে পারে না। নাদের তানিশাকে দেখলে না দেখার ভান করে
চলে যায়। তারপরও তানিশা তার ভালোবাসার মানুষকে আগলে রাখার চেষ্টা করে। নাদেরও তানিশাকে পছন্দ করে, কিন্তু মাস্তানির কারণে এড়িয়ে চলে। আর যাইহোক, এমন মাস্তান মেয়েকে কেউই ভালো চোখে দেখে না। মেয়ের এমন মাস্তানি তার মায়েরও ভালো লাগার কথা না। প্রতিদিনই মায়ের কাছে নালিশ আসে। কিন্তু তানিশার মা এগুলোকে পাত্তা দেয় না। পরিচালক রাজীব মডু দাস বলেন, ‘মাস্তান শব্দটা শুনলে আমরা ঘাবড়ে যাই, নেগেটিভ চিন্তা চলে আসে। এই গল্পের নায়িকাকে শুরুতে নেগেটিভভাবে দেখতে পাবে দর্শক। তবে কেন সে মাস্তান এবং কাদের চোখে মাস্তান আর কাদের চোখে সে দয়ালু কিংবা সঠিক কাজটাই করছে, সেটা গল্পের শেষে গিয়ে খোলাশা হয়। রহস্যময় চরিত্রটি খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। দর্শকের ভালো লাগবে এমন গল্প। ’আদৌতে তানিশা মাস্তান কিনা সেটা জানতে হলে দেখতে হবে গল্পটি। কি এমন রহস্য লুকিয়ে আছে নাটকটিতে?