সোহেল আরমানের রচনা ও পরিচালনায় নাটক ‘ভালোবাসা প্রমাণিত’। এর কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন অপূর্ব ও কেয়া পায়েল। গল্পে দেখা যাবে, কেয়াকে বাসায় রেখে তার বাবা-মা কয়েকদিনের জন্য ঢাকার বাইরে যায়। একা যেন থাকতে না হয় সেজন্য তার এক ফুপুকে বাসায় রাখা হয়। সন্ধ্যায় তাকে পড়াতে আসেন গৃহশিক্ষক আশরাফ। খুব সহজ-সরল এবং সৎ ছেলে হিসেবে আশরাফকে পছন্দ করেন কেয়ার বাবা-মা। বাসায় ঢুকেই আশরাফ আঁৎকে ওঠে। কেয়াকে ঘিরে আছে কয়েকজন ডাকাত। তাদের হাতে পিস্তলসহ বিভিন্নরকম অস্ত্র। আশরাফ ভয় পেয়ে পালাতে চাইলে তাকে আটকায় ডাকাতরা। পুলিশের তাড়া খেয়ে তারা এখানে এসেছে, যতক্ষণ পর্যন্ত তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হয় ততক্ষণ তারা যাবে না বলে জানায়। আশরাফকেও তারা এখান থেকে যেতে দিবে না। ভীতু আশরাফকে নিয়ে নানা মজার ঘটনা ঘটায় ডাকাতরা। একপর্যায়ে কেয়া আশরাফকে বলে ডাকাতরা মেরে ফেলার আগে একটা সত্য কথা বলে যেতে, সেটা হলো সে জানে আশরাফ তাকে ভালোবাসে কিন্তু বলতে পারে না। আশরাফ অস্বীকার করে, কিন্তু কেয়া তাকে ছাড়ে না। ডাকাতের কাছ থেকে পিস্তল নিয়ে নিজের মাথায় ঠেকিয়ে বলে আশরাফ যদি সত্যি কথা না বলে তাহলে সে নিজেকে গুলি করবে।
শেষ পর্যন্ত আশরাফ স্বীকার বলে সে সত্যি সত্যি কেয়াকে ভালোবাসে। তার কথা শুনে ডাকাতরা অস্ত্র ফেলে একসঙ্গে সবাই হাত তালি দেয়। আসলে পুরোটা কেয়ার সাজানো নাটক ছিল। আশরাফের কাছ থেকে ভালোবাসার কথা শোনার জন্য এটা করেছে সে।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
সোহেল আরমানের রচনা ও পরিচালনায় নাটক ‘ভালোবাসা প্রমাণিত’। এর কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন অপূর্ব ও কেয়া পায়েল। গল্পে দেখা যাবে, কেয়াকে বাসায় রেখে তার বাবা-মা কয়েকদিনের জন্য ঢাকার বাইরে যায়। একা যেন থাকতে না হয় সেজন্য তার এক ফুপুকে বাসায় রাখা হয়। সন্ধ্যায় তাকে পড়াতে আসেন গৃহশিক্ষক আশরাফ। খুব সহজ-সরল এবং সৎ ছেলে হিসেবে আশরাফকে পছন্দ করেন কেয়ার বাবা-মা। বাসায় ঢুকেই আশরাফ আঁৎকে ওঠে। কেয়াকে ঘিরে আছে কয়েকজন ডাকাত। তাদের হাতে পিস্তলসহ বিভিন্নরকম অস্ত্র। আশরাফ ভয় পেয়ে পালাতে চাইলে তাকে আটকায় ডাকাতরা। পুলিশের তাড়া খেয়ে তারা এখানে এসেছে, যতক্ষণ পর্যন্ত তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হয় ততক্ষণ তারা যাবে না বলে জানায়। আশরাফকেও তারা এখান থেকে যেতে দিবে না। ভীতু আশরাফকে নিয়ে নানা মজার ঘটনা ঘটায় ডাকাতরা। একপর্যায়ে কেয়া আশরাফকে বলে ডাকাতরা মেরে ফেলার আগে একটা সত্য কথা বলে যেতে, সেটা হলো সে জানে আশরাফ তাকে ভালোবাসে কিন্তু বলতে পারে না। আশরাফ অস্বীকার করে, কিন্তু কেয়া তাকে ছাড়ে না। ডাকাতের কাছ থেকে পিস্তল নিয়ে নিজের মাথায় ঠেকিয়ে বলে আশরাফ যদি সত্যি কথা না বলে তাহলে সে নিজেকে গুলি করবে।
শেষ পর্যন্ত আশরাফ স্বীকার বলে সে সত্যি সত্যি কেয়াকে ভালোবাসে। তার কথা শুনে ডাকাতরা অস্ত্র ফেলে একসঙ্গে সবাই হাত তালি দেয়। আসলে পুরোটা কেয়ার সাজানো নাটক ছিল। আশরাফের কাছ থেকে ভালোবাসার কথা শোনার জন্য এটা করেছে সে।