দশ বছর আগে যাত্রা শুরু হয়েছিল এক অনন্য কাহিনির—এক প্রশ্ন নিয়ে, ‘কাটাপ্পা কেন বাহুবলীকে মারল?’ আজ সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতেই বাহুবলী হয়ে উঠেছে ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মহাকাব্য। আর এবার সেই দুই পর্বকে একসঙ্গে নিয়ে আসছে নতুন এক অভিজ্ঞতা। আসছে ৩১ অক্টোবর, প্রেক্ষাগৃহে ফিরছে এই দুই পর্বের সম্মিলিত রূপের সংযুক্ত ও পরিবর্ধিত সংস্করণ হিসেবে এটি মুক্তি পেতে চলেছে। প্রাথমিকভাবে রানটাইম নিয়ে তৈরি হয়েছিল বিতর্কÑ পাঁচ ঘণ্টা সাতাশ মিনিটের ছবি! সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে উদ্বেগ, ‘কে এতক্ষণ একটানা হলে বসে থাকবে?‘ তবে নির্মাতারা বলছেন, চিন্তার কিছু নেই। মজার ছলেই তারা জানিয়েছেন, এটি হবে একটি আইপিএল ম্যাচ দেখার মতো অভিজ্ঞতাÑ দীর্ঘতর, কিন্তু মনোরঞ্জনে ভরপুর। ধারণা করা হচ্ছে, চূড়ান্ত রিলিজ ভার্সনের দৈর্ঘ্য প্রায় চার ঘণ্টা হবে। এই এপিক সংস্করণে থাকবে সম্পূর্ণ কাহিনির নতুনভাবে গাঁথা উপস্থাপন, কিছু নতুন কাট, উন্নত ট্রানজিশন এবং ভিজ্যুয়াল বা শব্দ প্রযুক্তির সামান্য সংযোজন। প্রভাস, রানা ডাগুবাতি, অনুষ্কা শেঠি, তামান্না, রম্যা কৃষ্ণা, সত্যরাজ ও নাসেরের মতো তারকারা আবার পর্দায় ফিরবেন এক মহাকাব্যিক উপস্থাপনায়। এসএস রাজামৌলির এই মহাযজ্ঞ শুধুই আর একটি সিনেমা নয়Ñ এটি ভারতীয় সিনেমার জন্য একটি গর্ব, একটি উৎসব। আবার মনে করিয়ে দেবে সেই রোমাঞ্চ, সেই আবেগ, সেই বিপুল স্কেল। ৩১ অক্টোবর, সিনেমা হলে ফের একবার বাঁধভাঙা আবেগের স্রোতে গা ভাসাতে প্রস্তুত দর্শকরা। কারণ বাহুবলী ফিরে আসছে এইবার আরও বিস্তৃত, আরও গৌরবময় রূপে।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
দশ বছর আগে যাত্রা শুরু হয়েছিল এক অনন্য কাহিনির—এক প্রশ্ন নিয়ে, ‘কাটাপ্পা কেন বাহুবলীকে মারল?’ আজ সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতেই বাহুবলী হয়ে উঠেছে ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মহাকাব্য। আর এবার সেই দুই পর্বকে একসঙ্গে নিয়ে আসছে নতুন এক অভিজ্ঞতা। আসছে ৩১ অক্টোবর, প্রেক্ষাগৃহে ফিরছে এই দুই পর্বের সম্মিলিত রূপের সংযুক্ত ও পরিবর্ধিত সংস্করণ হিসেবে এটি মুক্তি পেতে চলেছে। প্রাথমিকভাবে রানটাইম নিয়ে তৈরি হয়েছিল বিতর্কÑ পাঁচ ঘণ্টা সাতাশ মিনিটের ছবি! সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে উদ্বেগ, ‘কে এতক্ষণ একটানা হলে বসে থাকবে?‘ তবে নির্মাতারা বলছেন, চিন্তার কিছু নেই। মজার ছলেই তারা জানিয়েছেন, এটি হবে একটি আইপিএল ম্যাচ দেখার মতো অভিজ্ঞতাÑ দীর্ঘতর, কিন্তু মনোরঞ্জনে ভরপুর। ধারণা করা হচ্ছে, চূড়ান্ত রিলিজ ভার্সনের দৈর্ঘ্য প্রায় চার ঘণ্টা হবে। এই এপিক সংস্করণে থাকবে সম্পূর্ণ কাহিনির নতুনভাবে গাঁথা উপস্থাপন, কিছু নতুন কাট, উন্নত ট্রানজিশন এবং ভিজ্যুয়াল বা শব্দ প্রযুক্তির সামান্য সংযোজন। প্রভাস, রানা ডাগুবাতি, অনুষ্কা শেঠি, তামান্না, রম্যা কৃষ্ণা, সত্যরাজ ও নাসেরের মতো তারকারা আবার পর্দায় ফিরবেন এক মহাকাব্যিক উপস্থাপনায়। এসএস রাজামৌলির এই মহাযজ্ঞ শুধুই আর একটি সিনেমা নয়Ñ এটি ভারতীয় সিনেমার জন্য একটি গর্ব, একটি উৎসব। আবার মনে করিয়ে দেবে সেই রোমাঞ্চ, সেই আবেগ, সেই বিপুল স্কেল। ৩১ অক্টোবর, সিনেমা হলে ফের একবার বাঁধভাঙা আবেগের স্রোতে গা ভাসাতে প্রস্তুত দর্শকরা। কারণ বাহুবলী ফিরে আসছে এইবার আরও বিস্তৃত, আরও গৌরবময় রূপে।