দীর্ঘদিন ধরে কিডনি ও ডায়াবেটিস সমস্যায় ভুগছেন বরেণ্য লালল সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। ডায়ালাইসিস করতে গিয়ে শারীরিক জটিলতা তৈরি হওয়ায় বেশ কিছুদিন রাজধানীর ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন এই শিল্পী। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় শুরুতেই তাকে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়। ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় একাধিক মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা চলে। এখন তিনি সুস্থ আছে। গত ২১ জুলাই রাতে বাড়ি ফিরেছেন। খবরটি নিশ্চিত করেছেন তার ছেলে জাফর ইমাম নূমানী। তিনি বলেন, ‘মাকে সোমবার রাত পৌনে ১২টার দিকে বাসায় নিয়ে এসেছি। তিনি আগের চেয়ে অনেক ভালো। এখন নিজ থেকে খেতে পারছেন। হাঁটাচলা এখনও শুরু করেননি। ফিজিওথেরাপি দিতে হবে তাকে। এরপর হাঁটাচলা শুরু করতে পারবেন।’
বলা প্রয়োজন, হঠাৎ করেই গত ৭ জুলাই রাত থেকে ফরিদা পারভীনের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে শিল্পীর পরিবারের পক্ষ থেকে ক্ষোভ জানানো হয়। এমন খবর প্রচার থেকে সবাইকে বিরত থাকারও অনুরোধ জানানো হয়। এটাও বলা প্রয়োজন, ফরিদা পারভীন গত কয়েক বছর ধরে কিডনির রোগ, শ্বাসকষ্ট জনতি রোগসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। সম্প্রতি ডায়ালাইসিস করতে গিয়ে শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হলে ৫ জুলাই তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। উল্লেখ্য, ফরিদা পারভীন ১৯৬৮ সালে রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে নজরুলসংগীত পরিবেশন শুরু করেন। ১৯৭৩ সালের দিকে দেশের গান গেয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে সংগীতে বিশেষ অবদানের জন্য একুশে পদক পান। ২০০৮ সালে তিনি জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার’ পুরস্কারও পেয়েছেন। ১৯৯৩ সালে সিনেমার গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন এই শিল্পী।
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
দীর্ঘদিন ধরে কিডনি ও ডায়াবেটিস সমস্যায় ভুগছেন বরেণ্য লালল সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। ডায়ালাইসিস করতে গিয়ে শারীরিক জটিলতা তৈরি হওয়ায় বেশ কিছুদিন রাজধানীর ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন এই শিল্পী। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় শুরুতেই তাকে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়। ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় একাধিক মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা চলে। এখন তিনি সুস্থ আছে। গত ২১ জুলাই রাতে বাড়ি ফিরেছেন। খবরটি নিশ্চিত করেছেন তার ছেলে জাফর ইমাম নূমানী। তিনি বলেন, ‘মাকে সোমবার রাত পৌনে ১২টার দিকে বাসায় নিয়ে এসেছি। তিনি আগের চেয়ে অনেক ভালো। এখন নিজ থেকে খেতে পারছেন। হাঁটাচলা এখনও শুরু করেননি। ফিজিওথেরাপি দিতে হবে তাকে। এরপর হাঁটাচলা শুরু করতে পারবেন।’
বলা প্রয়োজন, হঠাৎ করেই গত ৭ জুলাই রাত থেকে ফরিদা পারভীনের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে শিল্পীর পরিবারের পক্ষ থেকে ক্ষোভ জানানো হয়। এমন খবর প্রচার থেকে সবাইকে বিরত থাকারও অনুরোধ জানানো হয়। এটাও বলা প্রয়োজন, ফরিদা পারভীন গত কয়েক বছর ধরে কিডনির রোগ, শ্বাসকষ্ট জনতি রোগসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। সম্প্রতি ডায়ালাইসিস করতে গিয়ে শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হলে ৫ জুলাই তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। উল্লেখ্য, ফরিদা পারভীন ১৯৬৮ সালে রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে নজরুলসংগীত পরিবেশন শুরু করেন। ১৯৭৩ সালের দিকে দেশের গান গেয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে সংগীতে বিশেষ অবদানের জন্য একুশে পদক পান। ২০০৮ সালে তিনি জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার’ পুরস্কারও পেয়েছেন। ১৯৯৩ সালে সিনেমার গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন এই শিল্পী।